April 2018

গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান

গত ২৯শে মার্চ সন্ধ্যায় মৌরীর দুইলায় শ্যামাপদ মণ্ডল ও বিজলী মণ্ডলের কন্যা অণু ও জামাই বরুণ সাহার নতুন ফ্ল্যাটের আনন্দমার্গের সমাজশাস্ত্রানুসারে চর্যাচর্য মেনে গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান হয়৷ অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত৷ উক্ত অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত ও মিলিত কীর্ত্তনে অংশ নেন হাওড়ার ডি এস এস দিদি অবধূতিকা আনন্দ চিরমধুরা আচার্যা, সুপ্রিয়া ভৌমিক, গুণাতীতা দত্ত সহ উপস্থিত সমস্ত আনন্দমার্গী ভাইবোনেরা৷ আচার্য বীতমোহানন্দ অবধূত, আচার্য বিকাশানন্দ অবধূত, হাওড়ার ডিট এস আচার্য পূর্ণব্রতানন্দ অবধূত, মহাব্রত দেব, ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা, তপন ভৌমিক, গোপা শীল, প্রশান্ত শীল  প্রমুখ৷ উপস্থিত ছি

আগামী লোকসভা নির্বাচনে  মূল প্রতিদ্বন্দ্বী দেশীয় পুঁজিবাদ  বনাম বিদেশী পুঁজিবাদ

 সুকুমার সরকার

গান্ধি-নেহেরুর কংগ্রেস ছিল মিশ্র অর্থনীতির৷ পুঁজিবাদ, সাম্যবাদ ও আধ্যাত্মিকতার মিশেল৷ সে ধারা ইন্দিরা গান্ধি পর্যন্ত বজায় ছিল৷ রাজিব গান্ধির সময় থেকে সেই ধারা বদলাতে  শুরু৷ সাম্যবাদের  জায়গা দখল করে দেশীয় পুঁজিবাদ, আর আধ্যাত্মিকতার জায়গা দখল করে সাম্প্রদায়িকতা৷

স্থূলতা

লক্ষণ ঃ মানুষের শরীরের পক্ষে মেদ একটি অত্যাবশ্যক ধাতু৷ মেদ না থাকলে অস্থি ও মাংসের স্বাভাবিক ক্রিয়াশীলতা এই মুহূর্ত্ত অব্যাহত থাকতে পারে না৷ কিন্তু এই মেদ যখন প্রয়োজনের মাত্রা ছাড়িয়ে বৃদ্ধি পায়, তখন তার ফলে সমস্ত শরীর যন্ত্রই অপটু হয়ে পড়ে৷ এই অবস্থার নাম মেদবৃদ্ধি বা স্থূলতা৷

বিশ্ব উষ্ণায়ন

নাতাশা ইসলাম

পৃথিবী ক্রমশ তেতে উঠছে৷ এই উত্তপ্ত পৃথিবীর বাসিন্দা আমরা–অসংখ্য পশুপাখি, কীটপতঙ্গ, গাছপালা ও সর্বোপরি মানুষ৷ যে মানুষ আজকের এই সংকটজনক পরিস্থিতির জন্যে অনেকটাই দায়ী বিজ্ঞানীদের মতে বিশ্বের উষ্ণতা বৃদ্ধির মূল কারণ গ্রীনহাউস গ্যাস৷ বায়ূ মণ্ডলের প্রধান গ্রীনহাউস গ্যাসগুলি হল–জলীয়বাষ্প, কার্বন–ডাই–ক্সাইড •CO2—, নাইট্রাস অক্লাইড •N2O—, মিথেন •CH2— ও ওজন •O3—, আর আছে ক্লোরিন যুক্ত কয়েকটি গ্যাস–পার ফ্লুরোকার্বন্স্ •PFCS—, হাইড্রো ফ্লুরোকার্বন •HFCS— ও সালফার হেক্সাফ্লুরাইড •SF6—, মন্ড্রিল প্রোটোকল৷ ১৯৮৭–এর সিদ্ধান্তে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন–এর্ ব্যবহার নিষিদ্ধ হয়ে যায় ও বিকল্প হিসাবে এই গ্যাসগুলি ব্যবহ

নববর্ষের নোতুন আলো

আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত

নববর্ষের নোতুন আলো

নাশুক সবার মনের কালো

হিয়ার মাঝে প্রদীপ জ্বেলে

তন্দ্রা ভেঙ্গে জাগিয়ে দিলে৷

প্রাণের পরাগ ছড়িয়ে দিলে

স্বপ্ণলোকের সুর শোনালে

কে তুমি মোর মন রাঙালে?

বিশ্বদোলায় সবে দোলালে৷

মধুর পরশে হরষে মাতালে

আলোর পথের দিশা দেখালে

বললে সবে এগিয়ে চল

নোতুন পৃথিবী গড়ে তোল৷

দাদাঠাকুরের চিঠি - সাধনা

ছোট্ট ভাইবোনেরা, তোমরা সবাই ছাত্র–ছাত্রা, প্রতিদিন তোমাদের বিদ্যালয়ের পাঠ শিখতে পড়তে হয়৷ তোমরা কোন একটা পাঠ বার বার পড়, আবার কিছুক্ষণ পরে ভুলে যাও, তাই না? বিদ্যালয়ের পড়া সহজে তোমাদের মনে থাকতে চায় না৷ অথচ যখন টেলিবিসনে কোনও কাহিনী দেখ বা কোনও গল্প শোন বা পড় তখন সেটা তোমাদের অনেকদিন মনে থাকে৷ কেন এমন হয় বলতে পার কি? না, এর কারণ হলো তোমার মনের একাগ্রতা৷ যখন তুমি কোন কিছু মনোযোগের সঙ্গে পড়ো বা শোনো বা দেখো তখন সেটা তোমার মনে থাকে৷ কিন্তু যখন চঞ্চল মনে কোন কিছু পড়ো, দেখো বা শোনো তখন তা আর মনে থাকে না৷

পুরাতন যায় নোতুন আসে

শিবরাম চক্রবর্ত্তী

পুরাতন যায় নোতুন আসে

আনন্দে মন তাইতো হাসে

গত সনের ব্যর্থতারে

শুধরে নিতে চায় এবারে৷

চাওয়া পাওয়ার নেইতো শেষ

সেই পথে মন চায় যে অশেষ

প্রগতিতে গতি আনতে তাই

হারতে কভু নাহ যে চাই৷

আম বাঙালী একাত্মে ভাই

পয়লা বৈশাখ শপথ লই

সাজ-পোষাক ও বাংলা ভাষা

সাথী করে থাকব খাসা৷

অরুণোদয়

বীরূপাক্ষ

যতই ঘন হোক না কেন,

                রাতের অন্ধকার

আসবে ফিরে রাতের শেষে

                প্রভাত আবার৷

অন্ধকারে পিশাচের দল

                করুক অট্টহাস্য

সূর্যোদয়ের সঙ্গেই সব

                হবেই অদৃশ্য

নোতুন সূর্য প্রাউট যেদিন

                হবে উদিত,

গণতন্ত্রের মুখোশধারী

                রাত্রির পিশাচদের

                অবসান নেতৃত্ব৷

মানুষজাতির দুঃখের রাত

                দূরে সরবেই

সবার জীবনে অরুণোদয়

                হবেই হবেই৷

নবীন বরণ

মনিদীপ রায়

আলো-ছায়া খেলে যায় কত ভাবে এসে,

গাছে গাছে ফোটে ফুল কত ভালবেসে৷

হাসি খেলি নাচি মোরা খিল খিল করে’

আসে যে বা কাছাকাছি নিই তায় বরে৷

হাত ধরে চলি মোর এ পথ ’পর

হরিহর মন সাথে, নাহি তাই ডর৷

কমন ওয়েল্থ গেমসে ভারতের পদকপ্রাপ্তির সংখ্যা-২০

গত ৪ই এপ্রিল শুরু হয়েছে অষ্ট্রেলিয়ার গোলকোষ্টে কমনওয়েলথ্ গেমস্৷ এখনও পর্যন্ত যা যা প্রতিযোগিতা হয়েছে, যেমন সুইমিং, রেসলিং, গান সুটিং, লিফটিং, ব্যাটমিন্টন, ফ্রি স্টাইল রেসলিং ইত্যাদিতে মহিলা ও পুরুষ বিভাগের সকল প্রতিযোগিদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত  মহিলা ও পুরুষ প্রতিযোগি মিলিয়ে মোট ২০ জন বিভিন্ন ক্ষেত্রে পদক জয় করেছেন৷ ২০ জনের মধ্যে   ১১ জন সোনার পদক জয় করেছেন, ৪ জন রূপো, ও  ৫ জন ব্রোঞ্জের পদক৷ তাঁদের নামের তালিকা নীচে দেওয়া হল ঃ

                ১)  পি.ভি.সিন্ধু (ব্যাটমিন্টন) ২) পূজা ধাধা      (রেসলিং)

                ৩) মেহুলি ঘোষ  (গান সুটিং)   ৪) কিদাম্বি শ্রীকান্ত