April 2019

স্বপ্ণে মোড়া নির্বাচন

মিহির কুমার দত্ত

সারাদেশ জুড়ে শুরু হয়ে গেল উৎসব৷ বোট বোট উৎসব৷ সারা বৎসর ধরেই নানান উৎসবে মেতে থাকে মানুষ৷ কিন্তু এই বোট উৎসব আসে নিয়ম করে পাঁচবৎসর পর পর৷ যদিও ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত বা রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকার তৈরী করার জন্যে প্রায়ই মানুষ বোট নিয়ে ভাবে অথবা বোটে সরাসরি নিজ ভূমিকা পালন করে৷ এই ২০১৯ সালে ভারতবর্ষের সংসদীয় রাজনীতির ১৭তম বোট অনুষ্ঠিত হতে চলেছে৷

স্বপ্ণ দিয়ে মোড়া

এই কুৎসিত কদর্য রাজনীতি এবার বন্ধ হোক

মন্ত্র আনন্দ

নির্বাচনী প্রচার এবার এত কুৎসিত কদর্য রূপ নিয়েছে, মিথ্যাচার, রকবাজী ভাষা, ব্যষ্টি কুৎসায় এত নীচ-হীন মানসিকতার পর্যায়ে পৌঁছেছে ...... এক শ্রেণীর সংবাদ মাধ্যম ও তথাকথিত সোস্যাল মিডিয়ার মানসিক বিকারগ্রস্ত দ্বিপদ জীবের সৌজন্যে৷ ভারতে ব্যষ্টি আক্রমণে এই কুংসিত মিথ্যাচারের আমদানী করে মূলত উত্তর ও পশ্চিম ভারতের নেতারা স্বাধীনতার আগেই সুভাষ চন্দ্রের বিরুদ্ধে৷

এদেশের গণতন্ত্রই তো দুর্নীতির ক্যান্সারে  আক্রান্ত,লোকপাল লোকায়ুক্ত আইন  কি  সমাধান?

মুশাফির

ভারত বিরাট দেশ৷ এদেশের মানুষের  অদ্যাবধি কতটা  দুঃখ  দূর হয়েছে সেটা জনগণের  প্রতিনিধিরা  আন্তরিকতার  সঙ্গে  সমীক্ষা  না করে  ঘন ঘন নানা বিষয়ের  বিল এনে  আইনের ঘর পূর্ণ করেই চলেছেন৷  যেমন লোকপাল  বিল এদ্দিন পরে বাস্তবায়িত  হতে চলেছে৷  এটার  চিন্তা আসে সেই ১৯৬৮ সালে৷ ১৯৬৯ সালে তা পাকা  হয় কিন্তু পড়ে  থাকে  বহু বছর৷ এর মধ্যে ১৯৭৫  সালে  দেশের জরুরী  অবস্থার জারি  হয় ইন্দিরার  আসলে  তখন  গণতন্ত্রটাই  প্রায়  খতম  হয়ে যায়৷ এর বহু বছর পর  কংগ্রেসের  আমলে  কয়েকটি ধারার সংশোধন হয়৷ এতে  বলা হয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি  রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী  বিলের  বাহিরে থাকবে৷ আন্নাহাজারে  সমাজকর্মী  এর বিরোধিত

নিপীড়িত মানবতার শোষণমুক্তির লক্ষ্যে প্রাউট বাস্তবায়ন পরিকল্পনা  সভা

গত ২৩শে ও ২৪শে মার্চ  কলকাতায়  প্রাউটিষ্ট  ইয়ূনিবার্র্সলের  পক্ষ থেকে  প্রাউটিষ্টদের এক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল৷  এতে পঃবঙ্গ, ত্রিপুরা,অসম, ঝাড়খণ্ড প্রভৃতি রাজ্য থেকে ১৫০ জন আমন্ত্রিত  বিশিষ্ট  প্রাউটিষ্ট  প্রতিনিধি যোগদান করেন৷  এঁদের  মধ্যে ছিলেন,  বিভিন্ন  বিশ্ববিদ্যালয়ের  ডক্টরেট  ডিগ্রিধারী  অধ্যাপক, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, আইনজীবী, শিক্ষক,ছাত্র-যুবা, কর্ষক ও মহিলা প্রতিনিধিগণ৷

পশ্চিম বাঙলায় হিন্দি বিশ্ব বিদ্যালয় স্থাপন প্রসঙ্গে

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী উর্দু সাম্রজ্যবাদের বিরুদ্ধে বাঙলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্যে বর্তমান বাংলাদেশে (পূর্ববাংলা) ৫ তরুণ (রফিক, বরকত, আব্দুল জববর, সালাউদ্দিন ও শফিউর  রহমান) প্রাণ দিয়েছিলেন৷ তাঁদের আত্মত্যাগ বিফলে যায়নি৷ বিশ্বের দরবারে আজ ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়েছে  শুধু তাই নয় বাঙলা ভাষা শ্রেষ্ঠ সুমধুর ভাষা হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়েছে৷ কিন্তু দুঃখের বিষয়ে পশ্চিম বাঙলার সরকার সেই উর্দুকেই পশ্চিমবাংলার দ্বিতীয় রাজভাষা হিসেবে ঘোষণা করেছেন৷ এখানেই থেমে নাই হিন্দি ভাষা প্রচার-প্রসারের জন্যে ও হিন্দিভাষা-ভাষী মানুষদের খুশী করতে পশ্চিমবাঙলায় হ

আনন্দনগরে প্রাউট প্রশিক্ষণ শিবির

গত ৮, ৯ ও ১০ মার্চ আনন্দনগরে প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্সালের পক্ষ থেকে এক প্রাউট প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়৷ এই প্রাউট প্রশিক্ষণ শিবিরে শতাধিক ছাত্র ও যুবক-যুবতী অংশগ্রহণ করেন৷ এই শিবিরে আচার্য রবীশানন্দ অবধূত (এস.জি., পি.ইয়ূ.) আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত, আচার্য সত্যস্বরূপানন্দ অবধূত ও আচার্য কল্যাণেশ্বরানন্দ অবধূত প্রাউট তত্ত্ব ও তার বাস্তবায়নের উপায়ের ওপর বিস্তারিত আলোচনা করেন৷

রেলের সর্বক্ষেত্রে শুধু হিন্দি ভাষা ব্যবহারের বিরুদ্ধে ‘আমরা বাঙালী’র পক্ষ থেকে প্রতিবাদ

কলকাতা ঃ গত ১৪ই মার্চ শিয়ালদহ রেল ষ্টেশনের চত্তরে রেলের সর্বত্র বাঙলা ভাষা তুলে দিয়ে কেবল হিন্দিতে প্রচার প্রসারের বিরুদ্ধে ‘আমরা বাঙালী’ দলের পক্ষ থেকে কলকাতার জেলাসচিব গোপাল রায় চৌধুরী ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শ্রী জয়ন্ত দাসের নেতৃত্বে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয় ও রেল ষ্টেশন অধিকর্তার হাতে বাঙলা ভাষাতেও  কাজ করার জন্যে স্মারক লিপি দেওয়া হয়৷

হিন্দি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপনের বিরুদ্ধে হাওড়ায় ‘আমরা বাঙালী’র পক্ষ থেকে প্রচণ্ড বিক্ষোভ

গত ৬ই মার্চ হাওড়া জেলার অন্তর্গত রামরাজাতলা ষ্টেশনের সন্নিকটে আরুপাড়ায় হিন্দি ভাষায় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপনের জন্য মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলান্যাস করতে এসেছিলেন৷ উক্ত দিনেই ‘আমরা বাঙালী’ দলের পক্ষ থেকে আরুপাড়ায় হিন্দি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপনের বিরুদ্ধে তীব্র বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয় ও পথসভারও আয়োজন করা হয়৷ উক্ত পথ সভায় বিভিন্ন বক্তাদের ছিলেন কেন্দ্রীয় সহসচিব হিতাংশু ব্যানার্জী, কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সদস্য অর্ণব কুণ্ডু চৌধুরী ও হাওড়া জেলাকমিটির সদস্য উৎপল কুণ্ডু চৌধুরী৷ প্রত্যেক বক্তাই  হিন্দি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করেন ও মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ‘আমরা বাঙালী’ মনোনীত প্রার্থী তালিকা

আমরা বাঙালীর কেন্দ্রীয় সচিব মাননীয় শ্রী বকুলচন্দ্র রায় এক প্রেস বিবৃতিতে ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেন৷

    ১৷   কোচবিহার---   সুবোধ বর্মন

    ২৷   জলপাইগুড়ি---   খুশীরঞ্জন মণ্ডল

    ৩৷ দার্জিলিং--- নীরোদ অধিকারী

    ৪৷   যাদবপুর--- রবীন্দ্রনাথ সেন

    ৫৷   বহরমপুর---    ডাঃ স্বপন কুমার মণ্ডল

    ৬৷ জঙ্গীপুর--- অধ্যাপক ধনঞ্জয় ব্যানার্জী

    ৭৷   পশ্চিম মেদিনীপুর---   রবীন্দ্রনাথ বেরা

    ৮৷ পূর্ব ত্রিপুরা---   কর্ণধন চাক্মা

    ৯৷ পশ্চিম ত্রিপুরা--- প্রবীর দেবনাথ

প্রাউট-এক যুগান্তকারী সামাজিক-অর্থনৈতিক  দর্শন

মনোজ কুমার সরকার

‘‘যদা যদাহি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷

অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম৷৷

পরিত্রাণায় সাধূনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম৷

ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভবামি যুগে যুগে৷৷’’