August 2020

বাঙলার ইতিহাসে রাখী-বন্ধন  উৎসবের বিশেষ তাৎপর্য

মোহন সরকার

ধর্মীয় উৎসব ছাড়াও বাঙলার ইতিহাসে  রাখী-বন্ধন উৎসব এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে  ব্রিটিশ আমলে ১৯০৫ সালে  যখন বাঙ্লার গভর্ণর  জেনার্যাল  বাঙ্লাকে দুভাগে বিভক্ত  করার কথা ঘোষণা করেছিলেন, তখন  তার বিরুদ্ধে বাঙ্লায় বিদ্রোহ দেখা দিয়েছিল সেই সময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঙালী ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্যে সংক্লল্প গ্রহণের মাধ্যমে হিসেবে রাখীবন্ধন উৎসবের সূচনা করেছিলেন তখন হিন্দু-মুসলমান  নির্বিশেষে  সবাই পরস্পর  রাখী পরিয়ে বাঙালী ঐক্যের শপথ নিয়েছিলেন।

বাঙালী আর কত কাল ঘুমিয়ে থাকবে

এইচ এন মাহাত

ত্রিপুরার মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর একটি বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সমগ্র বিশ্বের জাঠ ও পঞ্জাবিদের জাতীয়তা বোধ দেখে আমি ব্যষ্টিগতভাবে গর্ববোধ করছি এর পিছনে মনস্তাত্ত্বিকভাবে ধারণাটি হলো ভারতের  স্বাধীনতায় বাঙালীর অবদান যেমন অনস্বীকার্য, তেমনি পঞ্জাবিদের অবদানও কম নয়, অন্যদিকে ভারতের স্বাধীনতায় রাজনৈতিকভাবে বিভাজন হয়েছিল এই দুটি রাজ্য ভারত ভাগের  বলি হওয়া পঞ্জাবিদের পূর্নবাসন হয়েছিল পঞ্জাব, হরিয়ানা উত্তরখণ্ডের একটি লাগোয়া বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে এরফলে তাদের  ভাষা সংসৃকতি ও জাত্যভিমান রক্ষা করতে অন্যের ওপর নির্ভরশীল  হতে হয়নি অন্যদিকে অর্থনৈতিক পূর্ণবাসনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তহবিলে কোন খামতি ছিলো না

বৃক্ষরোপণ

আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের শাখা সংঘটন পিক্যাপ Prevention of cruelty to animal and plants, international) এর উদ্যোগে ও শহর সংলগ্ণ ফড়িং ডাঙা এলাকায়  অবস্থিত জীয়ন মার্শাল গাঁওতা ক্লাবের সহযোগিতায় আজ ১৯শে জুলাই (রবিবার) সকাল সাড়ে ৯টায় বৃক্ষরোপণ ও ফল গাছের চারা প্রদান কর্মসূচি পালিত হয় বৃক্ষরোপণ এর উদ্দেশ্যে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন আচার্য নিত্য তীর্থানন্দ অবধূত এলাকার দুই বাসিন্দা সোনালী মাণ্ডি ও নয়ন মুর্মূর বাড়িতে নারকেল ও পেয়ারা গাছের চারা রোপণ করা হয় বাকি ৪৮ জন অধিবাসীর হাতে নারকেল, কলা লিচু, সবেদা, আম,নেবু, কাঁটাল ইত্যাদি ফলগাছের চারা তুলে দেওয়া হয় ক্লাব সম্পাদক অসিত হেমব্রম, সুকুমার

শ্রাবণী পূর্ণিমার কথা

মাইতি বিভাংশু

সন্ধ্যায় নির্জনে ভ্রমণের অভ্যাস প্রভাতরঞ্জনের চিরদিনের জামালপুরে থাকাকালীনও তিনি প্রতিদিন সন্ধ্যায় পাহাড়ের পাদদেশে, লেকের ধারে বা বাঘের কবরে যেতেন নির্জনে একাকী বসে কাজের চিন্তায় মগ্ণ থাকতেন কলকাতায় এসেও তাঁর এই অভ্যাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি প্রতিদিন সন্ধ্যায় তিনি গঙ্গার ধারে বেড়াতে যেতেন তখনকার গঙ্গার কিনারা আজকের মতো এমন জনবহুল ছিল না শান্ত ছিল, নিস্তব্ধ ছিল।

বাঙালী বিদ্বেষী অশালীন উক্তির প্রতিবাদ

অসমের রদিয়া এলাকায় বন্যা দুর্গতদের  মধ্যে ত্রাণ বন্টন করতে গিয়ে অসমের রাজস্বমন্ত্রী ভবেশ কলিতা বাঙালী জাত নিয়ে যে অশালীন মন্তব্য করেছেন, যাহা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে আমরা বাঙালী অসম রাজ্য কমিটি মন্ত্রীর এই জাতিবিদ্বেষী উক্তির তীব্র নিন্দা ব্যক্ত করছে।

ভারতবর্ষের পবিত্র সংবিধানে জাতিধর্ম বর্ণের উর্দ্ধে থেকে সরকার  ও তার মন্ত্রীরা অঙ্গিকার করে কাজ করার সাথে নিয়ে থাকেন, সেখানে মন্ত্রীর এই উক্তি সেই স্বাধীকার ভঙ্গ করেছে তার বিধানসভায় স্বাধীকার ভঙ্গের প্রস্তাব এনে মন্ত্রী ভবেশ কলিতাকে ভৎর্সনা করার দাবী রাখছে আমরা বাঙালী অসম রাজ্য কমিটি।

তন্মাত্র ও মাইক্রোবাইটাম

সমরেন্দ্র ভৌমিক

পূর্বে প্রকাশিতের পর যে মানুষ তার মনকে উচ্চ সাধনায় রত রাখেন, তাঁর মনকে এই নেগেটিভ মাইক্রোবাইটাম গন্ধ-তন্মাত্র বাহিত হয়ে প্রভাবিত করতে পারে না তবে কখনও কখনও সাধনা করতে করতে যদি স্থূল বিষয়েরপ্রতি মন নিবিষ্ট হয়,  তবে গন্ধ বাহিত এই মাইক্রোবাইটাম সাধককে আক্রমন করে শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার এই গন্ধবাহিত মাইক্রোবাইটামদের নাম দিয়েছেন---গন্ধপিশাচ শ্রীসরকার আরও বলেছেন এই   গন্ধপিশাচ সহস্র শ্রেণী--- উপশ্রেণীতে বিভক্ত ও এরা অজস্র ছন্দে আবর্তিত হয় নেগেটিভ মাইক্রোবাইটামের মধ্যে যে সকল মাইক্রোবাইটাম গন্ধের দ্বারা বাহিত হয় তারাই হল গন্ধ্পিশাচ মাইক্রোবাইটাম।

স্বেচ্ছাসেবকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হোক ক্লাবগুলি

বিশবদেব মুখেরজী

রাজ্যে ক্লাবের সংখ্যা ঠিক কত তা আমরা  অনেকেই হয়তো জানি না তবে খবরে প্রকাশ রাজ্য সরকার ষোলো হাজারের অধিক ক্লাবকে আর্থিক অনুদান দিয়েছেন অনুদান পায়নি এমন ক্লাব ও আরো কয়েক হাজার আছে ক্লাব অবশ্যই  একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান অনেকক্ষেত্রে এদের ভূমিকা যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য সরকারের আর্থিক অনুদান দেওয়ার উদ্দেশ্য হয়তো সামাজিক ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটানো অবশ্য বিরোধী দলের বক্তব্য ভিন্ন তবে আমার জানা অনেক ক্লাবই এই আর্থিক অনুদান পেয়ে ক্রীড়া পরিকাঠামো উন্নত করেছে সরকারী  সাহায্য পেয়ে খেলাধুলার চর্র্চ বেশি করে হোক ছাত্র যুবদের মধ্যে ---এটা অবশ্যই চাই কিছু ক্লাব সাংসৃকতিক চর্র্চ করে তো  কিছু ক্লাব খেলাধুলার চ

আনন্দ নগর সংবাদ

অখণ্ড কীর্ত্তন

গত ১১ই জুলাই আনন্দনগর সংলগ্ণ ধোগাজারা গ্রামে তিনঘণ্টা বাবা নাম কেবলম্ মহামন্ত্র অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয় এই কীর্ত্তনে স্থানীয় মার্গী ভাই বোন ছাড়াও বহু সাধারণ মানুষও যোগ দিয়েছিলেন আনন্দনগরের সন্ন্যাসী দাদারা ও কর্মীরা  উপস্থিত ছিলেন

সিধি গ্রামে তিন ঘন্টাব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন

রেলের বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে আমরা বাঙালীর প্রতিবাদ

গত ৭ই জুলাই রেলের বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে আমরা বাঙালীর হাওড়া জেলা কমিটির পক্ষ থেকে হাওড়া রেল স্টেশনের সম্মুখে একটি প্রতিবাদ সভা করা হয় সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সচিব বকুল রায়, মহিলা সমাজের নেতৃ গোপা শীল প্রমুখ ঐ দিনই হাওড়া ডিএমের কাছে আমরা বাঙালীর পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি দিয়ে অবিলম্বে হাওড়া মঙ্গলা হাট খোলার দাবী জানানো হয়।