নারী ঃ শোষণ ও তার মুক্তির পথ
‘‘বিশ্বে যাহা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণ কর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী,
অর্ধেক তার নর৷৷’’
- Read more about নারী ঃ শোষণ ও তার মুক্তির পথ
- Log in to post comments
‘‘বিশ্বে যাহা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণ কর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী,
অর্ধেক তার নর৷৷’’
ইতিহাসের শুরু থেকেই জীবজগতে গাছ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে৷ বিশ্বের অধিকাংশ প্রজাতির প্রাণীর জন্যে গাছ খাদ্য যোগাচ্ছে, এদেরকে আশ্রয় ও ছায়া দিচ্ছে৷ বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১০ মিলিয়ন জাতের গাছ রয়েছে৷ স্থলে ও জলে সর্বত্রই এরা গজিয়ে উঠছে, বংশবিস্তার করছে৷ প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় এদের অবস্থান সীমাহীন৷ গাছবিহীন পরিবেশে জীবন প্রায় অসম্ভব, দুর্বিষহ৷ গাছ আবহাওয়াকে বিশুদ্ধ রাখে, শান্ত রাখে৷ দিনের বেলা গাছ আলোক সংশ্লেষণ করে৷ তখন যারা কার্বন–ডাই–ক্সাইড প্রতিনিয়ত নির্গত করে বাতাসকে দুষিত করছে, তার অধিকাংশই গ্রহণ করছে গাছপালা৷ এর পরিবর্তে মানুষের অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেন নির্গত করছে গাছ৷ তাতে নির
বলতে পারো সূর্যিমামা
ভোরে কেন ওঠে,
কুঁড়ি কেন সকাল বেলা
ফুল হয়ে ফোটে?
ঝর্ণা কেন নৃত্য করে
একই ছন্দ ধারায়,
নদী কেন কলতানে
সাগর মাঝে হারায়?
মহাকাশের তারার মালা
কেন অনিদ্রাতে,
ধ্রুবতারা কেন সাথে
নিশিথে পথ দেখাতে?
সাগর পরে ঊর্মি কেন
নাচে উচ্ছ্বল ছন্দে,
ভ্রমর, অলি কেন জোটে
কুসুমের সুগন্ধে?
জোনাকি কেন আলো জ্বেলে
সন্ধ্যা আরতি করে,
ঝিঁঝিঁ কেন খেয়াল গায়
বনে ঝোপে-ঝাড়ে?
ময়ূর কেন পেখম তুলে
আকাশে মেঘ হলে,
ও ঝরা ফুল, হায় ঝরা ফুল,
স্তব্ধ তোমার দোদুল দুল৷
বৃন্ত হতে তোমার ধূলায় পতন
আকাশ হতে তারা খসার মতন৷
প্রখর রৌদ্র ঝড়-বৃষ্টি
শীতল শিশির পাত---
তবুও রঙিন পাপড়ি মেলে
দুলেছো দিনরাত৷
নয়ন শোভনরূপে তোমার
হালকা মিঠে গন্ধে৷
মন মেতেছে বন হেসেছে
পুলকে আনন্দে৷
মধুপায়ী মৌমাছিরা
তোমায় ঘিরে রোজ হাজিরা,
বুক ভরা সুধা মিটিয়েছো ক্ষুধা
অকৃপণ মধু দানে
মউমাছিদের করেছ তৃপ্ত
বাৎসল্যের টানে৷
স্তন্যদাত্রী নারীর মতন
দেখেছি মাতৃরূপে
হায় ঝরা ফুল, আজ যে তুমি
এক বৃদ্ধ শিক্ষক সেদিন এলেন পড়াবার জন্য৷
---আচ্ছা লেখো তো, এক অক্ষরে ‘ডাকাত’৷
কেউ লিখতে পারলো না৷
তিনি ‘ডা’ কাত করে লিখে বললেন- এই হলো ‘ডাকাত’৷
সবাই হেসে হেসে কূটিকূটি৷
আচ্ছা এবার বলো তো কীভাবে এক অক্ষরে ‘কাতলা’ লিখবে৷
সবাই আবার অবাক৷
শিক্ষক ‘লা’ কাত করে লিখে বললেন--- এই হলো কাতলা৷
শিশুরা হাসছে তো হাসছে৷
তারপর তিনি ‘কা’ লিখে মুছে দিয়ে বললেন--- বলো এবার কী লিখলাম৷
সবাই আবারো অবাক৷
তিনি বললেন--- এবার লিখলাম কানাই৷
শিশুদের হাসির রোল উঠলো৷
এবার তিনি ছাত্রদের বললেন-- বলো তো আমি কেমন পড়ালাম৷
কুলি ঃ অষ্ট্রিক ভাষায় ‘কুলি’ শব্দ দুই অর্থে ব্যবহৃত হয়৷ ৰানানেও কুলি/কুলী দুই-ই চলবে৷ ‘কুলি’ শব্দের একটি অর্থ হ’ল মজুর৷ এই মজুর অর্থে ‘কুলি’ coolie) শব্দটি ইংরেজীতে গৃহীত হয়েছে৷ এটি মোটেই ইংরেজী শব্দ নয়৷ বর্তমানে ‘কুলি’ শব্দটি ইংরেজীতে শ্রমিক ও মুটে-দুই অর্থেই চলে৷ শ্রমিকের নিজস্ব ইংরেজী হচ্ছে ওয়ার্কম্যান Workman) ও ‘মুটে’র ইংরেজী পোর্টার Porter) হ্যাঁ, মজুর অর্থে ৰাংলায় যে শব্দটি চলে সেই ‘মজুর’ শব্দটিও ৰাংলা নয়, এটি এসেছে উর্দু ‘মজ্দুর’ শব্দ থেকে৷ (শব্দটি উর্দূতে এসেছে ফার্সী থেকে)৷ শ্রমিক বা মুটে অর্থে যে অষ্ট্রিক ‘কুলি’ শব্দটি চলে তার স্ত্রীলিঙ্গ রূপ ‘কামিন’৷ গ্রাম্য পথ অর্থে ‘কুলি’ শব্
ব্যঞ্জনের বর্গীয় বর্ণমালার আদিতে ‘ক’ বর্গের প্রথম বর্ণ ‘ক’, অন্তে ‘প’ বর্গের শেষ অক্ষর ‘ম’৷ এখন প্রশ্ণ হ’ল, কেন আগে ‘ক’, আর শেষে ‘ম’ এই জগৎ সৃষ্টি–স্থিতি–লয়াত্মক্৷ সৃষ্টির ৰীজ ‘অ’৷ তাই স্বরবর্ণে যত অক্ষর আছে তাদের সৰার আগে ‘অ’৷ আগে সৃষ্টি, তবে তো অন্য কিছু৷ তারপরে পালনের ৰীজ ‘উ’ আর প্রণাশের ৰীজ ‘ম’৷ তাই সৃষ্ট জগৎ এই অ–উ–ম তিন ধ্বনিতে বিধৃত৷ এই তিন ধ্বনির মিলিত নাম ‘ওম্’ (ূউূমঞ্চওম্)৷
গত ১৫ই জুন বঙ্গ টি-টোয়েন্টি লিগে সার্র্ভেটেক শিলিগুড়ি স্ট্রাইকার্স আট উইকেটে হারিয়েছে শ্রাচী রাঢ় টাইগার্সকে৷ প্রথমে ব্যায়ট করে রাঢ় টাইগার্স করে ১২৩-৭৷ ৪৫ বলে ৪০ রান করেন অরিন্দম ঘোষ৷ সূরজ সিন্ধু জয়সওয়াল দু’টি উইকেট নেন৷ জবাবে অঙ্কুর পালের ৪৩ বলে ৬২ রানের সৌজন্যে সহজেই জয় তুলে নেয় শিলিগুড়ি৷ অন্য ম্যাচে হারবার ডায়মন্ডসকে আট উইকেটে হারায় মুর্শিদাবাদ কিংস৷ ৫১ রান অধিনায়ক সুদীপ কুমার ঘরামির৷ ৩৩ রান করেন শুভম দে৷ মাত্র ১৭ রান দিয়ে চার উইকেট নেন সায়েদ ইরফান আফতাব৷
মিতা গত দু’বছর ধরে বাংলা দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন৷ খেলেছেন পূর্বাঞ্চলের হয়েও৷ এখন বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি লিগে লাক্স শ্যাম কলকাতা টাইগার্সকেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন মিতা৷ অর্ধশতরান করে প্রথম ম্যাচে দলকে জেতানও৷ সেই মিতার পছন্দের ক্রিকেটার ধারা গুজ্জার৷ যিনি মিতার সতীর্থ৷ একসঙ্গে বাংলার হয়ে খেলেন তাঁরা৷ মিতার বয়স ২৯ বছর৷ ধারা তাঁর থেকে ৮ বছরের ছোট৷ বৃহস্পতিবার ধারার অ্যাডামাস হাওড়া ওয়ারিয়র্সকেই হারিয়ে দেন মিতারা৷ নদিয়ার চাকদা এলাকার জগদীশপুর গ্রামের মেয়ে মিতা৷ ছোটবেলা থেকেই অর্থাভাবের সঙ্গে পরিচিত তিনি৷ মিতার বাবা গুরদাস পাল কৃষক৷ মেয়ের ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ণের সঙ্গে শুরুতে তাল মেলাতে পারেননি৷ কিন্তু ছ
গুজরাতের গাঁধীনগরে বুলগেরিয়ারে বেলোস্লাভা ক্রাসতেভাকে হারিয়ে ট্রফি জিতে নেয় দিব্যা৷ আন্তর্জাতিক মাস্টার দিব্যা ১১ পয়েন্টের মধ্যে ১০ পয়েন্ট পেয়েছে৷ দ্বিতীয় স্থানে থাকা আর্মেনিয়ার মারিয়াম মাখচায়ানের থেকে ০.৫ পয়েন্টে এগিয়ে শেষ করেছে সে৷ভারতের রক্ষিতা রবি দ্বিতীয় স্থানে শেষ করতে পারত৷ তবে শেষ রাউন্ডে হেরে যায় সে৷ তৃতীয় হয়েছে আজারবাইজানের আয়ান আল্লাভারদিয়েভা৷ ওপেন বিভাগে ভারতের সেরা খেলোয়াড় হয়েছে প্রণব আনন্দ৷ সে ১০ রাউন্ডে ৭.৫ পয়েন্ট পেয়েছে৷ বাকি ভারতীয়দের মধ্যে আদিত্য সামন্ত শেষ করেছে ১১তম স্থানে৷ অনুজ শ্রীবাত্রি শেষ করেছে ঠিক তার পরেই৷ দিব্যা জানিয়েছে, আয়ানের বিরুদ্ধে জয়ই এই প্রতিযোগিতায় সবচেয়