August 2024

ওড়িশার ব্যাঘ্রকুলের কৃষ্ণবর্ণ প্রাপ্তিতে কপালে মেঘ জমেছে বাঘ বিশেজ্ঞদের

দুধে-আলতায় সে যে ধবল ছিল, এমন নয়৷ তবে তার কৃষ্ণ-পিঙ্গল আঁকাবাঁকা ডোরা, সেই আদিম রঙের উপরে কে যেন ঘন কালির প্রলেপ এঁকে দিয়েছে৷ ওড়িশার সিমলিপালে ব্যাঘ্রকুলের ক্রমশ এই কৃষ্ণবর্ণ প্রাপ্তিতে কপালে মেঘ জমেছে বাঘ বিশেজ্ঞদের৷

ছত্তিসগড়ের মিড ডে মিল নিয়ে উঠছে প্রশ্ণ? দেওয়া হচ্ছে সাদা ভাত ও হলুদগুঁড়ো

পাতে নেই কোনও ডাল বা সব্জি৷ এমনকি পুষ্টিকর কোনও খাবারও৷ তার পরিবর্তে পড়ুয়াদের মিড ডে মিলে পাতে পড়ছে সাদা ভাত আর তার উপর ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে হলুদের গুঁড়ো৷ ছত্তীসগঢ়ের একটি স্কুলে পড়ুয়াদের এই ধরনের মিড ডে মিল ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে৷

 মালপাড় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল গল্প বলা প্রতিযোগিতা ও উৎসব

সবং পূর্ব চক্রের অন্তর্গত মালপাড় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২৭ শে জুন, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ৫ম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা ও উৎসব৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটিকে তিনটি ভাগে ভাগ করে সম্পন্ন করা হয়৷ প্রথমেই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি জাম গাছের চারা ও একটি কাঁঠাল গাছের চারা রোপণ করা হয় সকলের উপস্থিতিতে৷ সংক্ষেপে গাছ লাগানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রী তপন গাঙ্গুলী মহাশয়৷ আজকে রোপন করা দুটি চারা দত্তক নেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক শ্রী দুলাল চন্দ্র পাল ও অভিভাবক শ্রী গোবিন্দ প্রসাদ পাল৷ তাঁরা অঙ্গীকার করেন গাছগুলি কে সন্তান স্নেহে বড়ো করে তুলবেন৷

বাংলা বানান সংস্কার

জ্ঞানভিক্ষু

প্রাউট–প্রবক্তা মহান দার্শনিক ঋষি শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার ভাষাতত্ত্ব ও ব্যাকরণ বিজ্ঞানের ওপরও বহু অমূল্য পুস্তক রচনা করেছেন, যা কলকাতা, ঢ়াকা, কল্যাণী প্রভৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা অধ্যাপক সহ বিশিষ্ট ভাষাতাত্ত্বিক ও জ্ঞানী গুণীজনের দ্বারা বহুল প্রশংসিত৷ তাঁর রচিত ‘প্রভাতরঞ্জনের ব্যাকরণ বিজ্ঞানে’ (৩ খণ্ড) তিনি বহু প্রচলিত অনেক বাংলা বানানের ভুলত্রুটি বা অর্থবিচ্যুতি দেখিয়ে সে সবের সংস্কার সাধনেও সচেষ্ট হয়েছেন৷ এ ধরনের কিছু বাংলা বানান সম্পর্কে তাঁর অভিমত তাঁর ভাষাতেই প্রকাশ করা হচ্ছে ঃ

গায়ত্ত্রী

লীলাভাষ

কৌশিক খাটুয়া

যা’’ কিছু দৃশ্যমান অথবা অদৃশ্য

 সবইতো তোমার সৃষ্টি,

মন্দ-ভালো, সাদা-কালো

 খরা থেকে অতি বৃষ্টি,

মনের ভাব যোগায় ভাষা,

 আনে সংস্কৃতি কৃষ্টি৷

তোমার লীলায় এত বৈচিত্র

 সবেতেই সম দৃষ্টি!

জানা-অজানার যত অনুভূতি

ভাবের গভীরে চরম আকুতি

না বলা কথার গোপনীয়তায়

তোমার গোচরে সবই মুরছায়,

অতি সাধারণ, প্রাজ্ঞ-বিজ্ঞ

 সুস্থ-সবল, দুরারোগ্য,

 ধনী-দুস্থ, উদয়-অস্ত

লীলার ছন্দে নৃত্যে ব্যস্ত!

স্থাবর-অস্থাবর যত সম্পদ

 সমস্যার সমাধান,

বিপদ-আপদ-সঙ্কট মাঝে

বাংলাভাষার উন্নতিকল্পে হুসেনশাহের অবদান স্মরণযোগ্য

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

উদ্ধৃতি ঃ নোতুন পৃথিবী (আপ্তবাক্য)---‘‘বঙ্গদেশে সংস্কৃত পণ্ডিতেরা বাংলাভাষাকে অবদমন করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু নবাব হুসেন শাহ বাংলাভাষার উন্নতিকল্পে সব রকমের সাহায্য ও উৎসাহ দিয়েছিলেন৷ তখন ও পর্যন্ত রামায়ণ, মহাভারত ও ভাগবত সংস্কৃতেই লিখিত ছিল৷ পরবর্ত্তীকালে কবি কৃত্তিবাস, কবি মালাধর বসু (গুণরাজ খাঁ) যথাক্রমে রামায়ণ মহাভারত ও ভাগবত বাংলায় অনুবাদ করেন৷ সংস্কৃত পণ্ডিতেরা রটিয়ে দেন যে নবাব হুসেন শাহ্‌ নাকি হিন্দুধর্মকে ধবংস করার ষড়যন্ত্র করছেন কারণ হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলিকে সংস্কৃতে না রেখে বাংলায় অনুবাদ করানো হচ্ছে৷ তাঁরা কৃত্তিবাস ওঝাকে সামাজিক বয়কট ও হিন্দুধর্ম থেকে বহিষ্কার করেছিলে

গোবিন্দবাবুর ঝকমারি

গণ অন্ন = গণান্ন৷ ভাবারূঢ়ার্থে ‘গণান্ন’ বলতে বোঝায় যে অন্ন বা খাদ্য অনেকের জন্যে পাক করা হয়েছে৷ যোগারূঢ়ার্থে গণান্ন বলতে বোঝায়–বিশেষ ধরনের গণ–নবান্ন উৎসব৷

ভারতীয় মহিলা ফুটবল দলে স্থান পেল বঙ্গকন্যা মৌসুমি মুর্মু

দেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামার জন্য তৈরি মৌসুমি মুর্মু৷ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জঙ্গলমহলের শালবনির মেয়ে তিনি৷ সেখান থেকে ফুটবল খেলে জায়গা করে নিলেন ভারতীয় দলে৷

মৌসুমি খেলেন রাইট উইংয়ে৷ শালবনি থানার তিলাখুলা গ্রামের বাসিন্দা তিনি৷ বাবা সুজিত পেশায় কৃষক, মা আরতি গৃহবধূ৷ দাদা সুব্রত ইস্টবেঙ্গলে খেলছেন৷ মৌসুমি শালবনি থানায় সিভিক ভলেন্টিয়ার৷ তিনি বলেন, ‘‘ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় থেকেই ফুটবল খেলা শুরু৷ অ্যাথলেটিক্স করেছি৷ তবে ফুটবল খেলতেই বেশি পছন্দ করি৷’’