September 2024

শিশুর অপুষ্টিজনিত রোগ কোয়াশিয়রকর

যোগাচার্য

দেখা যায়, এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার বহু দেশের মত ভারতেরও বেশীর ভাগ মানুষ অপুষ্টিতে ভোগে৷ সবচেয়ে বেশী শিকার শিশুরা৷ আমাদের দেশের জনসংখ্যার একটা বড় অংশ পাঁচ বছর বা তার কম বয়সের শিশু৷ অনেক শিশু পাঁচ বছর পূর্ণ করার আগেই মারা যায়৷ এর বড় কারণ হ’ল অপুষ্টি৷

পুষ্টির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে শিশুদের ‘প্রোটিন–ক্যালরির অভাবজনিত অপুষ্টি’৷ যাকে বলে ‘প্রোটিন–এনার্জি ম্যালনিউট্রিশন’ বা প্রোটিন ক্যালরির অপুষ্টি৷ এই অপুষ্টির প্রাদুর্ভাব বাঙলাদেশ সহ ভারত, দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা, দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকায় বেশী৷ কোটি কোটি শিশু এ রোগের শিকার৷

তৃণভোজী জীব, মাংসাশী জীব, মানুষ

 

তোমরা জান জীবজন্তুরা মুখ্যতঃ তৃণভোজী (graminivorous) ও মাংসভোজী (carnivorous)–এই দু’টি মুখ্য শাখায় বিভক্ত৷ তৃণভোজীদের দাঁতগুলো থাকে মুক্তোর মত ধবধবে শাদা ও সাজানো৷ যারা মাংসভোজী জীব তাদের দাঁতগুলি হয় খোঁচা খোঁচা, ঈষৎ হল্দেটে অথবা লালচে মেশানো হলদেটে৷ মুখের দুই পাশে থাকে মাংস কাটবার কর্ত্তন দন্ত (canine teeth)৷

নুতন-পুরাতন

কৌশিক খাটুয়া

পুরাতন হয়ে গেছে হারিকেন--

পুরাতন হয়ে গেছে কালি-ঝরা পেন,

পুরাতন হয়ে গেছে তালপাতার পাখা,

ধূলোর আস্তরণে অবহেলায় ঢাকা৷

পুরাতন হয়ে গেছে হেঁসেলে শিল-নড়া,

পুরাতন হয়ে গেছে জল রাখা ঘড়া৷

সংসারে পুরাতন পিতা, পিতামহ,

হাঁপানি কাশিতে তারা ভূগে অহরহ৷

নব প্রজন্ম ভাবে বুঝি চলে গেলে বাঁচি,

এদের সেবার তরে মোরা বেঁচে আছি!

পুরাতন হয়না কেন আকাশের চাঁদ ,

সবারে ভাগ্ণে বলে পেতেছে সে ফাঁদ!

রবি মামা সব যুগে সবার মাতুল,

এ’’ কথা সবার জানা, নয় সেতো ভূল!

এদের মুখে দেখি নাই বয়সের ছাপ,

অনন্ত রহস্য

আচার্য প্রবুদ্ধননন্দ অবধূত

সৃষ্টির মহিমা, অনন্ত গরিমা

অহরহ বহে চলে,

কে কি ভাবে ভাবের সাগরে,

কোন দ্বিধা নাই তাঁর বলে৷

আপন ছন্দে আপন সৃষ্টি ,

সকলের তরেই তাঁর প্রকাশ,

নিজ গুণে তিনি সদাই শ্রেষ্ঠ,

অপরূপ তাঁর অভিপ্রকাশ৷

অণু পরমাণু আব্রহ্মস্তম্ব নিত্য

নোতুন সৃষ্টির ধারা,

মহাকাশ, বায়ু-বলয়ে জ্যোতির

ছটায়ে নক্ষত্র গ্রহ রাশি নাচে তারা৷

সমুদ্র সাগর নদী খাল বিল

সবেরই আছে উপযুক্ত উপযোগ,

বিনা অর্থে নাহি তাঁর সৃষ্টির প্রকাশ,

এমনই শিল্পী তিনি, অপরূপ অনুযোগ৷

মানুষ সৃষ্টির সর্ব শ্রেষ্ঠ জীব,

বাংলার গৌরব - রাধা গোবিন্দ কর (আর.জি.কর)

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

না, সম্প্রতি আর.জি.কর হাসপাতালের জঘন্য নারকীয় ঘটনা এ নিবন্ধের আলোচ্য বিষয় নয়৷ আর.জি.কর হাসপাতালের যিনি প্রতিষ্ঠাতা আর.জি.কর অর্থাৎ ডাক্তার রাধা গোবিন্দ কর---তাঁকে নিয়েই এখানে আজ বিস্তর আলোচনা করবো৷

রাধা গোবিন্দের জন্ম ২৩শে আগষ্ট,১৮৫২ সালে হাওড়া জেলার সাঁতরাগাছিতে৷ পিতা দুর্র্গদাস কর৷ চিকিৎসা শাস্ত্র পড়া শেষ করে ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দে তিনি ইয়ূরোপ যাত্রা করেন৷ ১৮৮৭ খ্রীষ্টাব্দে এডিন ধরায় চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রী লাভ করেন৷

(৯) আবার ‘যুজ’+ ‘ঘঞ’ প্রত্যয় করে ‘যোগ’ শব্দ পাচ্ছি৷ ‘যুজ্‌’ ধাতুর অর্থ হ’ল যোগ করা, জোড়া লাগানো, যোগ্যতায় প্রতিষ্ঠিত করা, যোগ্যতা অর্জন করা৷ দু’টি আৰ+ তিনটি আঁ = পাঁচটি আঁৰ৷ এক্ষেত্রে আঁৰগুলির প্রত্যেকটির পৃথক পৃথক অস্তিত্ব থাকছে৷ এটি যোগ to add, to unite)৷ এই ‘যুজ ধাতু+ ‘ড’ প্রত্যয় করে যে ‘য’ শব্দ পাচ্ছি তার একটি অর্থ হ’ল ‘যুক্ত করা’ to unite)৷

মনুষ নহীঁ, দেওতা হ্যায়

তোমরা এমন কিছু কিছু মানুষ নিশ্চয় দেখেছ যাদের শরীরে মায়ামমতা অত্যন্ত বেশী৷ বিপদে আপদে সবাই তাঁদের দ্বারস্থ হয়, তাঁরাও বিপন্ন মানুষকে বাঁচাবার জন্যে আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন৷ নিজেকে বিপদে ফেলেও অন্যকে বাঁচাবার চেষ্টা করেন৷ একটি ঘটনার কথা মনে পড়ল৷

আচার্য বিবেকানন্দ অবধূত অনূধর্ব -১২ নকআউট ফুটবল প্রতিযোগিতা

১৫ই আগষ্ট’২৪ আনন্দনগরে প্রতিবছরের ন্যায় আনন্দমার্গ হাইস্কুলের পরিচালনায় আচার্য বিবেকানন্দ অবধূত স্মৃতি অনূর্ধ-১২ ছেলেদের নকআউট ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷

১৬টি টীম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ সকলেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভিন্ন গ্রাম, স্কুল, হোষ্টেলের ছেলেরা টীম গঠন করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ ডোকাডি ফুটবল ক্লাব ট্রাইব্রেকারে বাগলতা ফুটবল ক্লাবকে পরাজিত করে৷

আচার্য কীর্ত্ত্যানন্দ অবধূত গ্রামীণ ফুটবল লীগ সমাপ্ত

১৩ই আগষ্ট’২৪ স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস এণ্ড এডভেঞ্চারস ক্লাবের SSAC) পরিচালনায় সামাজিক অবক্ষয় থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতে আনন্দনগর গ্রামের ছেলেমেয়েদের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলতে খেলাধুলার বিবিধ পরিকল্পনার মধ্যে একটি হচ্ছে ফুটবল খেলা৷

প্যারালিম্পিক্সে অংশগ্রহণ করেই সোনা জিতলেন নীতেশ কুমার

প্যারিস প্যারালিম্পিক্সে দ্বিতীয় সোনা এল ভারতে৷ পুরুষদের ব্যাডমিন্টনের সিঙ্গলসে এসএল থ্রি ইভেন্টে সোনা জিতলেন নীতেশ কুমার৷ ফাইনালে তিনি গ্রেট ব্রিটেনের ড্যামিয়েল বেথেলকে হারালেন ২১-১৪, ১৮-২১, ২৩-২১ ব্যবধানে৷ সব মিলিয়ে নবম পদক জিতল ভারত৷ ব্যাডমিন্টনে প্রথম নীতেশকে নিয়ে প্রথম থেকেই সোনার পদকের প্রত্যাশা ছিল৷ অলিম্পিক্সের এসএল থ্রি বিভাগে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় ছিলেন শীর্ষ বাছাই৷ ফাইনালে তাঁকে কড়া চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন দ্বিতীয় বাছাই ব্রিটেনের বেথেল৷ প্রথম গেমে শুরু থেকেই আগ্রাসী ছিলেন নীতেশ৷ তেমন একটা সুবিধা করতে পারেননি ব্রিটিশ খেলোয়াড়৷ ২১-১৪ ব্যবধানে জিতে এগিয়ে যান ভারতীয়৷ দ্বিতীয় গেমেও ভাল