March 2024

আনন্দনগরের আনন্দমার্গ হাইস্কুলে নবীন বরণ

২৪শে ফেব্রুয়ারী’২৪ আনন্দনগর আনন্দমার্গ হাইস্কুলের নবীন বরণ অনুষ্ঠান আচার্য কিষণসিংসুদ দাদাজীর প্রজ্জ্বলনের মধ্যদিয়ে উদ্ভোধন করা হয়৷ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আচার‌্য মুক্তানন্দ অবধূত, আচার্য শিবব্রতানন্দ অবধূত ও আচার্য প্রভা সুদ৷

প্রভাতসঙ্গীত পরিবেশনের পর নবীন ছাত্রদের চন্দন তিলক, মুখমিষ্টি ও নবীন ছাত্রদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক আচার‌্য প্রজ্ঞানানন্দ অবধূত আশীর্বচন পত্র দিয়ে নতুনদের বরণ করা হয়৷

অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তন

২৫শে ফেব্রুয়ারী’২৪ বাবা স্মৃতি শৌধে মাসিক তিন ঘণ্টা অখণ্ড নাম সংকীর্তন বাবা নাম কেবলম মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, গুরু পূজা, স্বাধ্যায় ও মিলিত আহার ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷

আনন্দনগরে কাজুবাদাম চাষ

আসামের বঙ্গাইগাঁও নিবাসী শ্রী নকুল সাহার তত্ত্বাবধানে, পরিচালনায় ও আর্থিক সহায়তায় আনন্দনগরের বড়মালকা মৌজায় ‘‘আনন্দপ্রচেতা ডিহিতে’’ কাজুবাদাম চাষের জন্যে যন্ত্রের সাহায্যে জমি সমান করার কাজ চলছে৷

 উল্লেখনীয় ওই এলাকায় ইতোপূর্বে পাঁচ হাজার কাজুবাদামের গাছ লাগানো হয় ও সেই গাছে ফুল ও ফল আসা শুরু হয়েছে৷

আনন্দনগরে ফসিল

গত ২২শে ফেব্রুয়ারী’২৪ পশ্চিমবঙ্গের বহুল প্রচারিত পত্রিকায় সাংবাদিকরা ডায়নোসরের ফসিল ও নবচক্র গুহাকে নিয়ে এই প্রথম কোন প্রথম সারি পত্রিকার পক্ষ থেকে বিশেষ গুরুত্ব সহকারে খবর সংগ্রহ করতে আসেন৷

প্রসঙ্গত বলা দরকার যে ১৯৮০ সালের ২৭শে ডিসেম্বর গুরুদেব শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী পশ্চিম প্রত্যন্ত আনন্দনগরের অভেদানন্দ ডিহি পরিদর্শনে যান ও সেখানে গিয়ে ডায়নোসর, অন্যান্য জীব-জন্তুর ও বৃক্ষের ফসিল আবিষ্কার করেন৷ যে স্থানে অর্থাৎ পাহাড়ে ফসিল গুলো অবস্থিত তার নাম করণ করেন ‘অস্থি পাহাড়’৷ বর্তমানে অস্থি পাহাড় নামে একবাক্যে সুপরিচিত৷

জন্মবার্ষিকী উদযাপন

গত ৯ই ফেব্রুয়ারী’২৪ চিতমু নিবাসী চক্রধর কালিন্দীর জৈষ্ঠ্যপুত্র লণ্ডন নিবাসী অরবিন্দ কালিন্দী ও তার স্ত্রী সোমা মণ্ডলের একমাত্র পুত্র সন্তান গৌরনিতাইয়ের ৯ম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চিৎমু পৈতৃক নিবাসে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, নারায়ণ সেবা ও কম্বল বিতরণ করা হয়৷

জন্মবার্ষিকী ও নামসংকীর্তন

গত ১৩-১৪ ফেব্রুয়ারী’২৪ জামড়া নিবাসী রামেশ্বর মাহাতোর পুত্র ও পুত্রবধূ অমৃত ও অঞ্জু মাহাতোর পুত্রের প্রথম পুত্র সন্তান নিশান্তের প্রথম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে জামড়া নিজ বাসভবনে ২৪ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম’’ নাম সংকীর্তনের আয়োজন করা হয়৷ এই উপলক্ষ্যে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধাণ, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়,তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার ব্যবস্থা করা হয়৷

১২ ঘণ্টা অখণ্ড নাম সংকীর্র্ত্তন

গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী’২৪ মধ্য রাত ১২ থেকে দুপুর ১২টা পর্যম্ভ উপর খটঙ্গা গ্রামের শ্রী দুর্গাপ্রসাদ সরণের বাসভবনে বার্ষিক ১২ ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্র্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, কীর্ত্তনের তাৎপর্য ও উপযোগিতার ব্যাখ্যা ও নারায়ণ সেবায় আপ্যায়িত করা হয়েছে৷

শিক্ষক-অভিভাবক সভা

২৫শে ফেব্রুয়ারী’২৪ আনন্দমার্গ হাইস্কুলের সার্বিক উন্নয়ন নিয়ে শিক্ষক-অভিভাবক সভার আয়োজন করা হয়৷ উক্ত সভার সভাপতি আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত তাঁর বক্তব্যে ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক দের মধ্যে সুসম্পর্কের উপর জোর দেন৷ অভিভাবকদের পক্ষ থেকে বহু মূল্যবান পরামর্শ প্রদান করেন৷ শতাধিক অভিভাবক সভায় উপস্থিত ছিলেন৷

কাঁথিতে ছয় ঘন্টা ব্যাপী ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্ত্তন

১৮ই ফেব্রুয়ারী কাঁথি ইউনিটের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী সম্মানীয় দীপ্তেন্দু জানা মহাশয়ের ব্যবস্থাপনায় মনোহরচক শান্তিপল্লীস্থিত নিজ বাসভবনে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ছয় ঘন্টা ব্যাপী অখন্ড বাবা নাম কেবলম অষ্টাক্ষরী সিদ্ধ মন্ত্র কীর্ত্তন পরিবেশিত হয়৷ কীর্ত্তনের প্রারম্ভে সকল মার্গী দাদাদিদি-ভাইবোনদের নিয়ে প্রভাতকালীন নগর কীর্তন পরিক্রমা করা হয়৷ কীর্ত্তন পরিবেশন করেন ডীট সেক্রেটারি আচার্য সুবোধানন্দ অবধূত, জেলা পি ইউ সচিব মানস কালসার, ইউনিট সেক্রেটারি শুভেন্দু ঘোষ,বিশিষ্ট আনন্দমার্গী ভজহরি বর্মন, দীপ্তেন্দু জানা, শুদ্ধসত্ব মাহাত, কাকলী জানা ,অনিমা বর্মন, সোমা সিনহা, বিদ্যাসাগর মাহাত, কৃষা দেব ও

বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন ও সদাব্রত অনুষ্ঠান

মেদিনীপুর পৌরসভা পরিচালিত জনকল্যাণ ভবনে ( কেন্দ্রীয় বাস স্ট্যাণ্ডে) শ্রী পঞ্চমী তিথিতে, ১৪ই ফেব্রুয়ারি আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের মেদিনীপুর ইউনিটের পক্ষ থেকে প্রভাত সঙ্গীত, ১ঘণ্টা ব্যাপী বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ পূর্বে দেওয়া কথা অনুযায়ী অসহায় বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের কীর্ত্তন শোণানোর যে অঙ্গীকার করা হয়েছিল তা রাখতে ইউনিটের জনা কুড়ি আনন্দমার্গী সাথে দিদি আনন্দ বিভূকণা উপস্থিত ছিলেন৷ কীর্ত্তনের মধুর সুরে উপস্থিত সকলেই বিভোর হয়ে যান৷ ঈশ্বর প্রণিধান এর পর’ ভক্তিরস ও কীর্ত্তন মহিমা’ গ্রন্থ থেকে শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর কীর্ত্তনের উপর দেওয়া একটি প্রবচন পাঠ করেন শ্রী রঞ্জিত কুমার ঘোষ মহাশয়৷ বাব