লেখক
আয়ুর্বেদাচার্য
প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষ রসায়ন বিদ্যা ড্রড়ন্দ্বপ্পন্ব্দব্ধব্ সম্বন্ধে বিশেষ কিছুই জানত না–ৰুঝত না৷ রোগের ওষুধ তারা গাছ–গাছড়া থেকেই পেত৷ মানুষ যে সমস্ত গাছের মধ্যে ঔষধীয় গুণ বেশী পেত সেগুলোকে তারা দেবতা বলে মনে করত৷ সে সময়কার মানুষ, বিশেষ করে ভারতবর্ষে, এমন ন’রকমের গাছের সংস্পর্শে এসেছিল যার মধ্যে নানান ধরনের গুণ ছিল–ঔষধীয় গুণ, খাদ্যগত গুণ ইত্যাদি৷ এই ন’রকমের গাছেরও তারা সেকালে পূজা করে এসেছিল–ঠিক দেবী–দেবতা জ্ঞানে নয়, একটা উপকারী জিনিস হিসেবে৷ গাছের মধ্যে দেবত্ব বা দেবীত্ব ভাব আরোপিত হয়েছিল পরবর্ত্তীকালে (পৌরাণিক যুগে)৷ এই ন’রকমের গাছ হচ্ছে–কদলী, কচু, হরিদ্রা, জয়ন্তী, অশোক, বিল্ব, দাড়িম্ব, মান ও ধান্য৷ এই ন’রকম গাছের মিলিত নাম হ’ল নবপত্রিকা ( যার মধ্যে হলুদ অন্যতম)৷
- Log in to post comments