বিশ্বে এক কোটির বেশি মানুষ পার্কিনসন্স ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তা উঠে এসেছে পার্কিনসন্স ফাউন্ডেশনের সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায়৷ ১৮১৭ সালে চিকিৎসক জেমস পার্কিনসন্স চিহ্ণিত এই রোগ সম্পর্কে দু’দশক আগেও মানুষের ধারণা তেমন ছিল না৷ বর্তমানে শুধু প্রবীন ব্যক্তি নয়, বহু কমবয়সি তরুণরাও পার্কিনসন্স আক্রান্তের সংখ্যায় চিন্তার বিষয়৷ ক্যানসারের মতোই বেড়ে চলেছে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা৷ যদিও এর গবেষণা চলছে নিরন্তর৷ যার স্বীকৃতি মিলল আন্তর্জাতিক স্তরে৷ স্বীকৃতি পেয়েছে ক্যান্সার থেরাপির গবেষণাও৷
২০২৪ সালের ব্রেকথ্রু প্রাইজ ফাউন্ডেশন মূলত পার্কিনসন্স ডিজিজ, কার টি সেল ---সি এ আর টি, এটি মলিকিউলার জেনেটিক কোডিং, ক্যান্সার থেরাপি ও সিস্টিক ফাইব্রোসিসের গবেষণাকে সম্মান জানাতে পুরস্কার দিয়ে থাকেন৷ এবারে আটজন বিজ্ঞানীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে৷ বিজ্ঞানের জগতে অস্কার সাথে তুলনা করা হয় এই পুরস্কারকে৷ আগামী বছরের ১৩ই এপ্রিল আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসে দেওয়া হবে পুরস্কার৷ বিজ্ঞানের এমন সাফল্যের জন্য সমস্ত বিজ্ঞানমহলে এক উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে৷ পার্কিনসন্স ক্যান্সারের মতো রোগের চিকিৎসার গবেষণা সত্যিই এক অবিস্মরণীয় ঘটনা৷