মেঘালয়ে বাঙালীদের উপরপ খাসি যুবকদের মারধর করা ও বাঙালী নির্যাতনের প্রতিবাদে ও অবিলম্বে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ‘আমরা বাঙালী’ দলের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে গত ১লা নভেম্বর কলকাতার মেঘালয় ভবনের আধিকারিক মারফৎ মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা ও এক বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়৷ সংঘটনের পক্ষ থেকে জানানো হয়৷ মেঘালয় রাজ্যের নামকরণ করেন বিশিষ্ট ভূগোলবিদ শিবপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় অর্থাৎ একজন বাঙালী, বাঙালীরা সেখানকার ভূমিপুত্র, স্বাধীনতার বহু আগে থাকতেই তারা মেঘালয়ে বসবাস করছেন কিন্তু দুঃখের বিষয় কয়েক বছর যাবৎ মেঘালয়ের বুকে বাঙালীরা চরম নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন, সম্প্রতি শিলংয়ে উপজাতিদের একটি মিছিল থেকে সংঘটিতভাবে বাঙালীদের উপর আক্রমণ করা হয়, তাদের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়, বাঙালীদের দোকানগুলোতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়, রাস্তায় ফেলে বাঙালীদের পেটানো হয়, অথচ প্রশাসন নির্বিকার,
প্রতিবাদে পথে নামল বাঙালী জাতির একমাত্র সংঘটন ‘‘আমরা বাঙালী’’ আজ সোমবার মেঘালয় ভবনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে, মেঘালয়ে প্রতিটি বাঙালীর নিরাপত্তা ত্থ্য সম্পত্তি রক্ষার দাবীতে, মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হয়৷ মেঘালয়ে ভবনের পক্ষ থেকে, মেঘালয় ভবনের প্রশাসক, যথাসাধ্য চেষ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিলেন৷ অবিলম্বে যদি মেঘালয়ে বাঙালীদের উপর নির্যাতন বন্ধ হয়, আমরা কিন্তু ডেপুটেশনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবো না, উত্তরবঙ্গ তথা আলিপুর দুয়ারে অবরোধ করা হবে হুমকি দেন সংঘটনের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব৷ নর্থইষ্ট ডেমোক্রেটিক এলায়েন্স (নেডা) এর চেয়ারম্যান (অসমের মুখ্যমন্ত্রী) হেমন্ত বিশ্বসর্মা, তিনি চুপ কেন? উত্তরপূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ রাজ্যগুলিতে এন.ডি.এ সরকার৷ বাঙালীদের ধারাবাহিক অত্যাচারের ঘটনায় তাদের নীরবতাকে সমর্থনেরই ইঙ্গিত দেয় বলেও অভিযোগ আনা হয়৷ উক্ত বিক্ষোভে বক্তব্য রাখেন---কেন্দ্রীয় সাংঘটনিক সচিব জয়ন্ত দাশ. কলকাতা জেলা সচিব হিতাংশু ব্যানার্জী,কেন্দ্রীয় যুব সমাজ সচিব তপোময় বিশ্বাস, অরূপ মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ৷