টিকায় কোন টাকাই দেয়নি পি.এম কেয়ার্স৷ ২০২০ সালের মে মাসে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ঘোষণা করেছিল করোনা-ভ্যাকসিন তৈরীর জন্যে পি.এম কেয়ার্স ফাণ্ড থেকে ১০০ কোটি টাকা দেওয়া হবে৷ কিন্তু দেড় বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরেও সেই টাকা কোথায় কোন দপ্তরকে দেওয়া হয়েছে তার কোন সদুত্তর পাওয়া যায়নি৷ তথ্য জানার অধিকার আইনে ভারতীয় নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার লোকেশ বাত্রা জানতে চেয়েছিলেন ঘোষনা মত ১০০ কোটি টাকা কোথায় দেওয়া হয়েছে৷ কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের কোন দপ্তর থেকেই কোন উত্তর পাওয়া যায়নি৷ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর যথারীতি জানিয়েছে পি.এম.কেয়ার্স সরকারী সংস্থা নয়৷ তাই তথ্যের অধিকার জানার আইনের বাইরে৷ বিরোধীরা এখানেই দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছে৷
প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ঘোষণা করেছিল করোনার বিরুদ্ধে লড়াইতে পি.এম.কেয়ার্স ৩১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে৷ এই ঘোষণার ভিত্তিতেই বাত্রা জানতে চান পি.এম. কেয়ার্সের খরচের বিস্তারিত৷ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানায় তাদের কাছে পি.এম.কেয়ার্সের কোন টাকা আসেনি৷ একই উত্তর টিকাকরণ সেলের৷ স্বাভাবিকভাবেই পি.এম কেয়ার্স নিয়ে অসচ্ছতার অভিযোগ বিরোধীদের৷