জন্মসূত্রে ভারতীয়, বর্তমানে আমেরিকাবাসী এক প্রবাসী আনন্দমার্গী স্বল্পকালীন সফরে আনন্দনগর ভ্রমণে আসেন৷ মাত্র দু’দিনের এই সংক্ষিপ্ত যাত্রায় তিনি আনন্দনগরের নানাবিধ উন্নয়নমূলক ও সেবামূলক প্রকল্প পর্যবেক্ষণ করেন৷ বিশেষত, স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার্স ক্লাব পরিচালিত ফুটবল একাডেমি ও স্থানীয় মহিলাদের স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত এপারেলস ট্রেনিং সেন্টার (পোশাক সেলাই সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র) পরিদর্শন করে তিনি গভীর অনুপ্রেরণা লাভ করেন৷
প্রশিক্ষণের প্রাথমিক পর্যায়েই এখানকার মহিলারা দক্ষতার সঙ্গে ব্লাউজ, নাইটি, সায়া, কিশোরীদের স্কার্ট ও জামা তৈরির কৌশল রপ্ত করেছেন, যা তাঁদের আত্মনির্ভরতার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ৷ আনন্দনগরের এই উদ্যোগ ও প্রচেষ্টাগুলি দেখে তিনি মুগ্দ হন ও স্বল্পসময়ের এ ভ্রমণ তাঁর হৃদয়ে এক গভীর ছাপ ফেলে যায়৷