প্রাউট প্রবক্তা শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার ৫০১৮টি সঙ্গীত রচনা করেন ও তার সুরারোপও তিনিই করেন৷ এই সঙ্গীতগুলির নাম প্রভাত সঙ্গীত৷ কেউ যেন মনে না করেন প্রভাতরঞ্জনের রচনা বলেই প্রভাত সঙ্গীত নাম হয়েছে৷ বর্তমান সঙ্গীত ও সাংসৃকতিক জগতে যে অন্ধকার গ্রাস করেছে প্রভাত সঙ্গীত শিল্পসাহিত্য সংসৃকতি জগতের সব অন্ধকার দুরে সরিয়ে দিয়ে নতুন আলোয় উদ্ভাসিত করেছে৷ সেই কারণেই এই সঙ্গীতগুলোর নাম প্রভাত সঙ্গীত৷ ১৯৮২ সালে ১৪ই সেপ্ঢেম্বর তৎকালীন বিহারের দেওঘরে তিনি প্রথম প্রভাতসঙ্গীতটি দিয়েছিলেন---‘বন্ধু হে নিয়ে চলো, আলোর ওই ঝর্ণাধারার পানে৷’ সেই থেকেই প্রতিবছর ১৪ই সেপ্ঢেম্বর প্রভাত সঙ্গীত দিবস পালন করা হয় ও সংঘের সাংসৃকতিক শাখা রেণেশা আর্টিষ্ট এ্যাণ্ড রাইটার্স এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে সঙ্গীত,নৃত্য ও অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়৷ প্রাথমিক পর্যায়ে জেলাস্তরে বিভিন্ন ইয়ূনিটে প্রতিযোগিতা হয় ও সেখান থেকে বিভিন্ন বিভাগে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারীরা কেন্দ্রীয় আশ্রমে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ এবছর জেলায় জেলায় প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে ও আগামী ২৪শে সেপ্ঢেম্বর কলিকাতা কেন্দ্রীয় আশ্রমে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে৷