মূত্রাশ্মরী (কিড্নী ষ্টোন)
লক্ষণ ঃ পেশাব ত্যাগে ক্লেশ হওয়া, বিন্দু বিন্দু পেশাব হওয়া, কখনও কখনও মূত্রস্তম্ভ বা রক্তমূত্র হওয়া এই ব্যাধির লক্ষণ৷
লক্ষণ ঃ পেশাব ত্যাগে ক্লেশ হওয়া, বিন্দু বিন্দু পেশাব হওয়া, কখনও কখনও মূত্রস্তম্ভ বা রক্তমূত্র হওয়া এই ব্যাধির লক্ষণ৷
বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ড্ডন্ন্দ্বব্ধ্ত্রব্জম্ভ ন্দ্রন্ত্ব্ব্জন্দ্ব বা খাদ্যের আঁশের ওপর বেশ জোর দেওয়া হচ্ছে৷ কারণ বহু সমীক্ষার পর দেখা গেছে, খাদ্যের আঁশ দেহে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়, পাকস্থলীতে বেশীক্ষণ থাকে, কোলেষ্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইডের মাত্রা কমায়, ওজন ও রক্তচাপের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ এই কারণে প্রাচীন সমাজে ডায়াবেটিস রোগীদের অধিক পরিমাণে আঁশ ও স্বল্প পরিমাণে সহজ শর্করা দিয়ে চিকিৎসা করা হতো৷
অনেক দিন ধরে কোন একটা কাজ করে চললে অথবা কোন কাজ না করলে মানুষের মনে কুসংস্কার দানা ৰাঁধে৷ তাই দেখা যায় যখন অক্ষর আবিষ্কৃত হয়েছিল তার পরেও মানুষ বেদ ও অন্যান্য শাস্ত্রাদিকে অক্ষরৰদ্ধ বা লিপিবদ্ধ করেনি৷ কেননা তারা মনে করত যে, যেহেতু পূর্বপুরুষেরা লেখেননি সেহেতু বেদকে অক্ষরের মধ্যে আৰদ্ধ করা অন্যায় ও অবাঞ্ছনীয়৷ আসলে তখন যে অক্ষরই আবিষ্কৃত হয়নি এ কথাটা তাঁরা বেমালুম ভুলে থেকেছিলেন৷ অনেক পরবর্ত্তীকালে উত্তর–পশ্চিম ভারতে কশ্মীরের পণ্ডিতেরা যখন সারদা লিপিতে লেখা শুরু করেন তখন তাঁরা দেখলেন চারটে বেদকে একসঙ্গে মুখস্থ রাখা অসম্ভব৷ শুধু তাই নয় ততদিন বেদের ১০৮ অংশের মধ্যে ৫২টাই লুপ্ত হয়ে গেছে৷ তাই তাঁর
যে কথা আগে বললুম, কুক্কুর বর্গীয় ও মার্জার বর্গীয় জীবেদের সম্বন্ধে যে কথা খাটে কতকটা সেই কথাই খাটে উদ্ভিদ বর্গীয়ের সম্বন্ধেও৷
এক যে ছিল রাজপুত্র
নয়কো গল্প কথা
শৃঙ্খলিত দেশ জননীর
দুঃখে পেত ব্যথা৷
মায়ের অশ্রু মোছাতে সে
করল কঠিন পণ
বিলাস ব্যসন ফেলল ছুঁড়ে
নিল কষ্টের জীবন৷
শত্রুর চোখে ধুলো দিয়ে
(গেল) রাশিয়া, জার্র্মনি
সেখান থেকে সাবমেরিণে
জাপানে যায় নামি৷
বীর বিপ্লবী রাসবিহারী
বাংলা মায়ের ছেলে
গড়ে এক সৈন্য দল
(দিলেন) নেতাজীর হাতে তুলে
নাম হলো সেই সৈন্যদলের
আজাদ হিন্দ বাহিনী
কাঁপল ব্রিটিশ গণল প্রমাদ
সে আর এক কাহিনী৷
মুক্ত করল আন্দামান
আর নিকোবর ভূখণ্ড
মনের আকাশে যেন কুয়াশা না আসে,
যেন ভাসে স্বচ্ছ পূর্ণ কমল
দ্যুতিময় সত্তা যেন সদা রয়
কৃপাময় যিনি সদা উজ্জ্বল৷
মেঘরাশি যখন আকাশেতে ভাসে
প্রকৃতির নিত্য খেলা,
মনের মেঘ যেন দূরে রয়,
বুঝে যেন সব অনন্ত লীলা৷
নিত্য হাসেন লীলাময় মম
মনের অন্ধকারে,
আলো-আঁধারের লুকোচুরি খেলা তাও
তাঁরই ইচ্ছা বারে বারে৷
এ জগৎ শুধু তাঁরই প্রকাশ
যিনি বিরাজিত ভক্ত হৃদয়ে,
এ সত্য বোঝে কেবলই ভক্ত,
যে দেখে তাঁকে বরাভয়ে৷
গত ১৫থেকে ১৯শে ডিসেম্বর সাঁইথিয়া আনন্দমার্গ স্কুলে পাঁচদিনের প্রাউট প্রশিক্ষণ শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ এই পত্রিকার সংবাদ অনুসরণ করে বলছি---‘‘আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত বর্তমান ঘূণধরা সমাজের সর্বস্তরে যে ব্যাপক দুর্নীতি অনাচার ও ব্যাভিচারে ভরে গেছে৷ তার কারণ বিশ্লেষণ করে বলেন---ভারতবর্ষে সম্পদের অভাব নেই৷ যোগ্য নেতৃত্বের অভাবেই আজ দেশের এই করুণ অবস্থা৷’’ ভারতবর্ষে সম্পদের অভাব নেই অথচ দেশের মানুষ দুবেলা পেট পুরে খেতে পায়না৷ ‘‘ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা গরিবের পেটে ক্ষুধার খরা৷’’ ভারত সম্পদশালী দেশ অথচ ভারতের মানুষ গরিব৷ কথাটা স্ববিরোধী হলেও তা বাস্তব সত্য৷ কারণ প্রসূনানন্দজীর ভাষায় আদর্শ নেতৃত্বের অভাব৷ এ
ভারতীয় ফুটবলের সংবিধান নিয়ে তৈরি হওয়া বিতর্কে দাঁড়ি টানতে চায় সুপ্রিম কোর্ট৷ খসড়া সংবিধান নিয়ে যে বিতর্ক রয়েছে, তা দ্রুত সম্ভব শেষ করতে চায় তারা৷ একই সঙ্গে, সব পক্ষকে নিয়ে বসে আলোচনা ও তাদের মতামত শোণার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে৷
আইএসএলের শেষ পর্যায় এসে ছন্দপতন এটিকে মোহনবাগানের৷ মঙ্গলবার হায়দ্রাবাদ এফসির কাছে ০-১ গোলে হেরে গেলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস, মনবীর সিংহরা৷ প্রতিযোগিতার শেষ চারে জায়গা পাকা করে নিল হায়দ্রাবাদ৷