ৰাৰার স্মৃতিসৌধে অখণ্ড কীর্ত্তন
১৯শে ফেব্রুয়ারী, ২৩ আনন্দনগর ৰাৰা স্মৃতি শৌধে সকাল ৯-১২টা তিন ঘন্টা অখণ্ড ‘‘ৰাৰা নাম কেবলম্’’ কীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণাঘ্যদান, স্বাধ্যায় ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷
১৯শে ফেব্রুয়ারী, ২৩ আনন্দনগর ৰাৰা স্মৃতি শৌধে সকাল ৯-১২টা তিন ঘন্টা অখণ্ড ‘‘ৰাৰা নাম কেবলম্’’ কীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণাঘ্যদান, স্বাধ্যায় ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷
গত ১৫ই ফেব্রুয়ারী,২৩ আমরা গ্রাম নিবাসী শ্রী সত্যরঞ্জন মাহাত নবনির্মিত বাসভবন আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধানুসারে উদ্ভোধন হয়৷ এই উপলক্ষ্যে ছয় ঘন্টা অখণ্ড ‘‘ৰাৰা নাম কেবলম্’’ নাম সংকীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণাঘ্যদান ও স্বাধ্যায় শেষে আনন্দমার্গ প্রথায় গৃহপ্রবেশের তাৎপর্য আলোচনা করা হয়৷ সবশেষে মিলিত আহার ও নারায়ণ সেবার মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়৷
ভূমিকম্প-বিধবস্ত তুরস্ক ও সিরিয়ায় ত্রাণসামগ্রী নিয়ে পৌঁছে গেছে আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্র্সল রিলিফ টিম৷ সংস্থার পক্ষে আচার্য দিব্যচেতানন্দ অবধূত জানিয়েছেন, সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা প্রথমে তুরস্কের কাহরামানমারস স্টেডিয়ামে ত্রাণশিবিরে থাকা দুর্গতদের হাতে তরল হ্যাণ্ড সাবান, শ্যাম্পু, আণ্ডারগার্মেন্টস, মোজা, ডায়াপার ও স্যানিটারী প্যাড তুলে দেন৷ আহতদের চিকিৎসায় তৈরি ক্লিনিকে শয্যা ও ওষুধ বিতরণ করেন৷ পরবর্তী ধাপে সিরিয়ায় ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধারকাজেও হাত লাগায় আনন্দমার্গের দল৷ তিনটি ট্রাকে খাদ্যসামগ্রী, জামাকাপড়, ত্রিপল ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে সিরিয়ায় পৌঁছেছে রিলিফ টীম, এছাড়া উদ্ধারক
আনন্দমার্গকে চিরতরে নিশ্চিহ্ণ করার চক্রান্তের পরিকল্পনা স্বরূপ তদানীন্তন কমিউনিষ্ট সোভিয়েত ইয়ূনিয়ন সরকারের প্ররোচনায় তদানীন্তন ভারত সরকার আনন্দমার্গের প্রবক্তা ও প্রাণপুরুষ শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মিথ্যা মামলায় পাটনা বাঁকিপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে আটকে রাখে ও প্রাণে মারার জন্যে বিষপ্রয়োগ ও ক্রমাগত শারীরিক নির্যাতন করার প্রতিবাদে ও তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির দাবীতে ১৯৭৮ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারীতে জার্মানির বার্লিন শহরে ‘‘ব্রহ্মচারিণী উমা আচার্যা’’ আত্মাহুতি দেন৷ অবশেষে ১৯৭৮ সালের ২রা আগষ্ট পাটনা উচ্চতর আদালতের রায়ে মিথ্যা প্রমাণিত হয় ও বেকসুর খালাস পেয়ে জেল থেকে মুক্তি লাভ করেন৷ প্রসঙ্গত উল্লেখনীয় যে ধর্ম
২০শে ফেব্রুয়ারী,২৩ পুন্দাগে আনন্দনগর গালর্স প্রাউটিষ্ট শাখার পক্ষে শ্রীমতি অঞ্জলী গরাঞয়ের ব্যবস্থাপনায় একদিবসীয় শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ শিবিরে মহিলাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা, সমাজে নারীর নিরাপত্তা বিষয়ে আলোচনা ও সুস্থ-নীরোগ থাকার প্রশিক্ষণ দেন অবধূতিকা আনন্দ রূপাতিতা আচার্যা৷
গত ১লা ফেব্রুয়ারি,২৩ থেকে ৭ই ফেব্রুয়ারি,২৩ পর্তুগালের প্রাণেশ (পরিবেশ বাস্তুকার এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়র) ও সারদা (পক্ষী তত্ত্ববিদ) এঁরা দুইজনই নতুন আনন্দমার্গী ও প্রথম ভারতে তথা আনন্দনগর বেড়াতে আসেন৷ আনন্দনগরের পরিবেশ তাঁদেরকে গভীরভাবে আকর্ষিত করে৷ প্রাণেশ কি করে সহজ পদ্ধতিতে পরিবেশ বান্ধব ও খুব কম খরচে গায়ে মাখার সাবান ও জৈবসার তৈরী করা যায় তা হাতে-কলমে আমাদের শিশুসদনের ছেলেদের শিখিয়ে দেন৷ তাঁর স্ত্রী সারদা আনন্দনগরে কি কি প্রজাতির পাখি আছে দুরবিন নিয়ে খোঁজ করতে থাকে৷ সম্পূর্ণ আনন্দনগর তাঁদের ঘোরা হয়নি৷ তাতেই বাষট্টি প্রজাতির পাখির ছবিসহ ইংরেজী নাম ল্যাটিন ভাষায় নাম দিয়ে তালিকা তৈরী করেছে
গত ৩রা ও ৫ই ফেব্রুয়ারী,২৩, আনন্দনগর প্রথম ডায়োসিস লেভেল সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ সেমিনারে ১. ব্রহ্মভাব ও মানবজীবন ২. আনন্দমার্গের অষ্টাঙ্গিক যোগসাধনার বৈশিষ্ট্য ও মহত্ত্ব, ৩. সংগচ্ছধবম্ বিষয়ের উপর আচার্য কল্যাণেশ্বরানন্দ অবধূত ও ৪. প্রগতি ও পঞ্চ বেদনার উপর আচার্য তথাগতানন্দ অবধূত প্রশিক্ষণ দেন, সেমিনারে দুই শতাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন৷ তিনদিন মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান ও মিলিত আহারের ব্যবস্থা ছিল৷
গত ২৬শে ফেব্রুয়ারী,২৩ শ্যামপুর গ্রামে অবনী মাহাতোর বাস ভবনে বার্ষিক তিনঘন্টা অখণ্ড ৰাৰা নাম কেবলম্ নাম সংকীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায় ও নারায়ণসেবার আয়োজন করা হয়৷ ব্রহ্মচারিণী অমলিনা আচার্যা কীর্ত্তনের উপযোগিতা ও কীভাবে মানসিক শান্তি লাভ তথা আধ্যাত্মিক উন্নতির উপায় ব্যাখ্যা করেন৷
অর্থ ও ক্ষমতার প্রলোভন যখন কাজ হয়নি তখন অপপ্রচার-কুৎসা, ভয় দেখানো, সংঘটিতভাবে আক্রমন ও হত্যা করা, মিথ্যা মামলায় জেলবন্দী করে রাখা ইত্যাদি শতচেষ্টা করেও যখন দেখা গেছে আনন্দমার্গের গতিকে স্তব্ধ করা যাচ্ছে না৷ তখন স্থির হয় আনন্দমার্গের স্রষ্ঠাকেই যদি পৃথিবী থেকে সরিয়ে ফেলা যায় তাহলেই আনন্দমার্গের ধবংস সম্ভব৷ এই মনে করে পাপীরা জেলবন্দী আনন্দমূর্ত্তিজী ১২ই ফেব্রুায়ারী,২৩ সালে ওষুধের নাম করে পাটনা বাঁকিপুর সেন্ট্রাল জেলের ডাক্তার রহমতুল্লাহকে দিয়ে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে বিষ প্রয়োগে আনন্দমূর্ত্তিজীর শরীরে প্রচণ্ড প্রতিক্রিয়া শুরু হয়৷ কিন্তু পাখীদের উদ্দেশ্যে বিষ প্রয়োগ করে৷ বিষপ্রয়োগে আনন্দমূর্ত্তি
‘নইকো অবলা’ বিভাগে আমরা শুরু করেছি, ভারতীয় সমাজে নারীর অবদান নিয়ে ধারাবাহিক আলোচনা কিন্তু এখন মার্চ মাস,আর মার্চ মাস মানেই আমাদের মনে আসে ৮ই মার্চ বিশ্বনারী দিবসের কথা৷ কি এমন মাহাত্ম্য আছে এই বিশ্বনারী দিবসের?