আপ্তবাক্য

মানুষ যখন মানসাধ্যাত্মিক সাধনার দ্বারা তার মনকে ৰ্রহ্মমনের মত বিস্তৃত করতে পারে তখন সর্বজ্ঞ ৰ্রহ্মমনের সান্নিধ্য–নিৰন্ধন জীবমন সরাসরি ৰ্রহ্মমনের কাছ থেকে অনেক বিষয়ে প্রত্যাদেশ, নির্দেশনা পেয়ে থাকে৷ এ ধরনের অর্জিত জ্ঞানকে আপ্তজ্ঞান বা আপ্তবাক্য ৰলা হয়৷ মানুষ যেহেতু সরাসরি পরমপুরুষের কাছ থেকে এই ধরনের জ্ঞান লাভ করে থাকে, তাই তা সকল দেশেই, সকল যুগেই, সকলের পক্ষেই সত্য ও কল্যাণকর৷ আপ্তবাক্যকে ঈশ্বরের নির্দেশ ৰলা হয়৷

                                    ––– শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার