August 2024

ক্লাউড সিডিং’ প্রযুক্তি অবলম্বন করছে ইন্দোনেশিয়া

খরা অধ্যুষিত অঞ্চলে কিংবা কোনও জায়গায় জল সরবরাহ বাড়াতে আশ্রয় নেওয়া হয় কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের৷ যা করা হয় ‘ক্লাউড সিডিং’ বা মেঘের বীজ বপন করে৷ তবে এ বার নুসেনতারা শহরে অতিবৃষ্টি কমাতেও ‘ক্লাউড সিডিং’ প্রযুক্তির আশ্রয় নিল ইন্দোনেশিয়া প্রশাসন৷ মেঘে বীজ বপনের বিষয়টি আসলে কী?

জীবিত প্রমাণে মরিয়া ভোপালের এক বৃদ্ধ

তিনি জীবিত৷ কিন্তু প্রশাসনের খাতায় ‘মৃত’৷ আর নিজেকে তাই জীবিত প্রমাণে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মধ্যপ্রদেশের ভোপালের এক বৃদ্ধ৷ ‘মরিনি, আমি এখনও বেঁচে আছি সাহেব!’ গলায় এ রকমই একটা প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে প্রশাসনের দোরে দোরে ঘুরে বেড়াতে হচ্ছে তাঁকে৷

কোবাল্টের খনি পাবে কি ভারত না ছিনিয়ে নেবে অন্য দেশ!

ভারত মহাসাগরের ভিতরে নিমজ্জিত অবস্থায় আছে নিকিটিন সমুদ্র-পর্বত (সিমাউন্ট)৷ এই পর্বতেই রয়েছে কোবাল্টের খনি৷ যাকে ভারত মহাসাগরের গুপ্ত ‘যকের ধন’ বলছেন কেউ কেউ৷ভূতত্ত্ববিদেরা জানিয়েছেন, ভারত মহাসাগরের নীচে এক সময় বিশাল একটি আগ্ণেয়গিরি ছিল৷ তার অগ্ণ্যুৎপাতের ফলে নিকিটিন পর্বত তৈরি হয়েছে৷ সমুদ্রে নিমজ্জিত এই পাহাড়েই কোবাল্টের খনি রয়েছে৷ যা কয়েক লক্ষ কোটি টাকার সম্পদের উৎস৷সম্প্রতি সেখান থেকেই কোবাল্ট উত্তোলন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে ভারত৷ নয়াদিল্লি থেকে গত জানুয়ারি মাসে সরকারি আধিকারিকেরা গিয়ে আন্তর্জাতিক সমুদ্রতল কর্তৃপক্ষের (ইন্টারন্যাশানাল সিবেড অথরিটি) কাছে কোবাল্ট উত্তোলনের জন্য আবেদন জমা দি

অর্শ ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের নিরাময়

রোগের লক্ষণ ও কারণ ঃ তোমরা জান অর্শ রোগটি হয়ে থাকে মুখ্যতঃ লিবারের ত্রুটিতে৷ আসলে এটা কোন উদর–ব্যাধি বা মল–নাড়ীর ব্যাধি নয়৷ রোগের লক্ষণ প্রথমে কোষ্ঠকাঠিন্য (ইংরেজীতে ন্তুপ্সুব্দব্ধন্হ্ম্ত্রব্ধ্, ফার্সীতে কৰ্জীয়ৎ) নিয়ে প্রকাশ পায়৷ সেই অবস্থায় অতিরিক্ত কোঁথ দিতে গিয়ে মলদ্বারের বাইরের দিকে বা ভেতরের দিকে কিছুটা ফুলে যায়৷ এই ফুলে যাওয়া অংশ যখন আকারে আরো একটু ৰড় হয় তখন তাকে বলা হয় ‘ৰলি’৷ যারা অতিরিক্ত মাংস বা তামসিক ভোজ্য খায় তাদের মল ‘নেড্য’ (ন ঈড্য) নামে পরিচিত হয়৷ এই ‘নেড্য’ থেকে বাংলায় ‘ন্যাড়’ শব্দটি এসেছে৷ যাদের মল সাধারণতঃ নেড্য–পর্যায়ভুক্ত তারা কখনো অতিরিক্ত গুরুভোজ্য খাদ্য গ্রহণ করলে সহজ

শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য

ডাক্তারবাবু

দিনের পর দিন যদি শিশুর পায়খানা না হয় অথবা তার পায়খানা যদি অস্বাভাবিক শক্ত, শুষ্ক ও নিষ্কাশনে কষ্ট হয় তবে বুঝতে হবে শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে৷ একেক জনের পায়খানার ধরণ একেক রকম৷ তবে সাধারণভাবে সপ্তাহে তিনবারের কম কষ্টদায়ক পায়খানা হলে সেটাকে কোষ্ঠাকাঠিন্য বলা চলে৷ কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ কী শিশুদের ক্ষেত্রে অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া কঠিন৷ তবে বেশ কিছু বিষয়কে কোষ্ঠাকাঠিন্যের জন্যে দায়ী করা হয়৷

সঠিক কৌশলে না খাওয়া

বাংলা বর্ণমালায় নোতুন কিছু অক্ষরের সংযোজন

জ্ঞানভিক্ষু

বর্গীয় ৰ ও অন্তঃস্থ ব

 

পূর্ব প্রকাশিতের পর

অন্তস্থ ‘ব’–যুক্ত কিছু শব্দের তালিকা ঃ–

আকুতি

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

তোমার কথায় মুখরিত হোক

আমার কন্ঠস্বর,

হে ঈশ্বর, হে সুন্দর

হে পরমেশ্বর৷

তোমার কর্মে শরীর পাত,

ঘর্ম ঝরুক দিবস রাত,

তোমার মন্ত্রে শরীর আত্মা

মন-হোক উর্বর,

হে ঈশ্বর, হে সুন্দর,

হে পরমেশ্বর৷

 

তোমার পূজায় দেব অঞ্জলি

আমার প্রতিটি কর্ম,

নত মস্তকে করবো পালন

মানব -সেবার ধর্ম৷

অনেক-যে কাজ আছে বাকি

সেসব যেন মনে রাখি---

আবার আমি আসবো ফিরে,

আবার রূপান্তর,

হে ঈশ্বর, হে সুন্দর,

হে পরমেশ্বর৷

 

খণ্ড খণ্ড জীবন আমার

প্রভু তুমি লীলাচঞ্চল

সুকুমার রায়

প্রভু তুমি লীলাচঞ্চল

          এত নিত্যভূবনে

সৃষ্টি স্থিতি লয়

          তোমারি ভুমামনে৷

অনন্তে আছ মিশে,

          অণু পরমাণুতে

কবে আসিবে রূপসাজে

          ধূলির ধরণীতে৷

ত্রিলোকবিহারী সবার

          প্রিয়তম তুমি

নিশিদিন পথ চেয়ে

          ওগো অন্তর্যামী৷

 

(১২) তোমাদের এর আগেই ৰলেছি ‘ডৰ্‌’ ধাতুর একটি অর্থ জলের তলায় ডুৰে থাকা (উত্তর ভারতে ‘ডুৰকি মারণা’)৷ বিভিন্ন ধরণের পচা বস্তু জলের সংস্পর্শে এসে মার্স গ্যাসের সৃষ্টি হয়৷ এই মার্স গ্যাস বুদ্‌বুদ্‌ আকারে জলের তলা থেকে জলের ওপরের স্তরে যখন উঠে আসে তখন বাতাবরণের অক্সিজেনের সংস্পর্শে এসে যে দপ্‌ করে জ্বলে ওঠে৷ জ্বলেই আবার নিৰে যায়৷ একে ইংরেজীতেwillow-the-wisp ৰলা হয়, ৰাংলায় ৰলে ‘আলেয়া’৷ বিহারের কোথাও কোথাও ৰলে ‘পানীকে রাখস’, সংস্কৃতে ৰলে ‘ৰাড়বানল’৷ মনে রেখো, ‘ৰাড়বা’-র মত ‘ৰড়বা’ শব্দটিরও প্রথমটি বর্গীয় ‘ৰ’, দ্বিতীয়টি অন্তঃস্থ ‘ব’৷

পেত্নীর লড়াই

‘দংশ্’‘অনট’–এর দু’টি রূপ,–‘দংশন’, ‘দশন’৷ ‘দংশন’ মানে কামড়ানো৷ ‘দশন’ মানে দাঁত কারণ দাঁতের সাহায্যে মানুষ কামড়ায়৷ তোমরা দাঁত বলতে দন্ত, দত, দশন প্রত্যেকটি শব্দই ব্যবহার করতে পারো৷ যে মানুষটির দাঁত কুন্দফুলের মত শুভ্র সে কুন্দদন্ত/কুন্দদশন/কুন্দদত এই তিন শব্দেই পরিচিত হতে পারে৷ স্ত্রীলিঙ্গে কুন্দদন্তী/কুন্দদশনা চলতে পারে৷ তবে ‘কুন্দদতী’ ব্যবহারটাই ৰেশী প্রচলিত৷