February 2025

বিশ্বায়নের লক্ষ্যে আঞ্চলিক শ্রীবৃদ্ধি

বর্তমানে ছোট ছোট রাষ্ট্র অস্তিত্ব রক্ষার জন্যে সংগ্রাম করে’ চলেছে৷ মানুষ ছোট ছোট রাষ্ট্র অপেক্ষা বড় বড় সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে’ তুলে সকলের কল্যাণ নিশ্চিত করতে আগ্রহী৷ সংকীর্ণ সেণ্টিমেণ্ট ধীরে ধীরে সরে’ যাচ্ছে৷ মানুষের মনে বিশ্বৈকতাবাদী ভাবধারার উদয় হচ্ছে৷ যে সমস্ত অন্ধ বিশ্বাস ও ভাবজড়তা এতদিন সমাজের অনেকের শ্বাসরুদ্ধ করে’ রেখেছিল আজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার বিকাশ তাদের মুখোশ খুলে দিয়েছে৷ যুক্তি–বিচার ও ‘সর্বজনহিতায়’ ভাবনাকে মানবতা এখন গুরুত্ব দিতে শুরু করেছে৷ তাই প্রাউট বর্তমান পৃথিবীর সামাজিক–অর্থনৈতিক প্রবণতা অনুসারে সর্বত্র স্বয়ং–সম্পূর্ণ অঞ্চল ব্ভুন্ব্ধগ্গ গড়ে’ তোলার নীতিতে বিশ্বা

পাকস্থলীর ক্ষত ও আন্ত্রিক ক্ষত

(ডেওডেন্যাল আলসার ও গ্যাসট্রিক আলসার)

লক্ষণ ঃ অজীর্ণ ও কোষ্ঠবদ্ধতা, অরুচি, আহারের পরে বমনেচ্ছা, আহারের পরক্ষণে বা ২৷১ ঘণ্টা পরে পেটে যন্ত্রণা ৰোধ হওয়া–এইগুলি রোগের লক্ষণ৷

গণ্ডোয়ানা–পৃথিবীর প্রাচীনতম মৃত্তিকা

প্রায় ৮০০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর কোথাও কঠিন পদার্থ বলে কিছু ছিল না৷ গ্রহটি তখন ছিল এক জ্বলন্ত গ্যাসপিণ্ড৷ পৃথিবীর স্থলভাগ সৃষ্টি হয়েছে মাত্র ২৩০ কোটি বছর আগে৷ টারসিয়ারি যুগের শেষাশেষি ও ক্রেটারিয়ান যুগের গোড়ার দিকে পৃথিবীর বুকে গণ্ডোয়ানাল্যাণ্ডের প্রথম উদ্ভব হয়েছিল৷ সে সময় পৃথিবীর মধ্যভাগ ছিল জলময়৷

একটু আগেই ৰললুম, ‘থ’ শব্দ ঔষধার্থে ব্যবহৃত হয়৷ এই ঔষধ যে কেবল শারীরিক রোগের ঔষধ তাই নয়, মানসিক রোগের ঔষধও৷ মানসিক রোগের যতরকম ঔষধ আছে তার একটা হচ্ছে মানুষের মনে রসচেতনা জাগিয়ে তার মনকে হালকা করে দিয়ে ব্যথাভার সরিয়ে দেওয়া---চিন্তক্লিষ্টতা অপনয়ন করা৷ এজন্যে প্রাচীনকালে এক ধরণের মানুষ থাকতেন যাঁরা মানুষের মনকে নানান ভাবে হাসিতে খুশীতে ভরিয়ে রাখতেন৷ মন ভাবে-ভাবনায় আনন্দোচ্ছল হয়ে উপচে পড়ত৷ এই ধরণের মানুষেরা শিক্ষিত বা পণ্ডিত থেকে থাকুন বা না থাকুন এঁরা মানব মনস্তত্বে অবশ্যই পণ্ডিত হতেন৷ এঁদের বলা হত বিদুষক৷ বিদুষকের ভাববাচক বিশেষ্য abstract) ‘বৈদুষ্য’ শব্দটির সঙ্গে নিশ্চয়ই তোমরা ভালভাবেই পরিচিত৷