March 2017

মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের ব্যবসায় জড়িত বহু চিকিৎসকও

বাক্সভর্তি মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া এ্যাণ্টিবায়োটিক ও ভিটামিন সহ বেশ কিছু মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের ষ্ট্রিপ থেকে তারিখ মুছে ফেলে সেখানে রিপ্রিণ্ট করা হত নোতুন তারিখ৷ ব্যস, মেডিক্যাল রিপ্রেজেণ্টটেটিভদের মাধ্যমে ও বেশ কিছু নামিদামী ডাক্তারের সহযোগিতায় আবার চলে যেত দোকানে৷

শোক সংবাদ

১)  গত ২রা মার্চ বীরভূম জেলার রামপুরহাট শহরে নিশ্চিন্তপুরের বাসিন্দা গোপাল চন্দ্র সাহা রাত ৯টায় ব্রেইন স্ট্রোকে পরলোক গমন করেন৷ মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর৷ প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে গোপাল চন্দ্র সাহা ত্রিপুরা রাজ্যের তেলিয়ামুড়ার জয়নগরে খোয়াই নদীর পাড়ে ১৯৫৯ সালে অক্টোবর মাসের ২২শে অক্টোব তারিখে জন্মগ্রহণ করেন৷ ভীষণ অর্থাভাবের মধ্যেও অধ্যবসায়, নিষ্ঠা ও একাগ্রতায় ১৯৮১ সালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি এ পাশ করেন৷ তিনি ছিলেন একজন নিষ্ঠাবান সমাজসেবী, পরোপকারী ও অতিথি পরায়ণ৷ গত ৭ই মার্চ ২০১৭ তাঁর নিজস্ব বাসভবনে স্থানীয় মার্গীরা মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান করার পরে মার্গীয় বি

আন্তর্জাতিক নারী দিবস ও সমাজ

বিশ্ববিধাতার মানস কল্পনা সঞ্জাত এই বিশ্ব সৃষ্টির সংরচনায় সৃষ্টিচক্রের ঘূর্ণনকে সচল ও সুসমঞ্জস রাখার জন্যে সৃষ্টি হয়েছে নারী ও পুরুষ৷ আর পরমপিতার সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান মানুষের ক্ষেত্রেও এই নিয়মের ব্যতিক্রম হয়নি৷ নারী ও পুরুষ যেন একটি কাগজের এপিঠ-ওপিঠ৷ দুইয়ের মধ্যে এক অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক বর্তমান৷ একপক্ষকে বাদ দিলে অপরপক্ষের অস্তিত্ব সংকট দেখা দেয়৷ মানুষ্য সৃষ্টির প্রথম ভাগে মানুষ যখন অরণ্যচারী ও পর্বত গুহাবাসীর জীবন যাপন করত, সে সময় মানুষের সমাজে কোনও বন্ধন ছিল না--- তাদের জীবনযাত্রা ছিল অনেকটাই বন্য প্রাণী সুলভ, ছন্নছাড়া৷ পরবর্তীকালে যখন মানুষ একটু সঙ্ঘবদ্ধ হতে শিখল ও এক-একটা পাহাড় বা গোত্রকে কে

দোল উৎসব প্রসঙ্গে

যারা অনন্যমনসা–অনন্যভাক্ হয়ে পরমপুরুষের ভজনা করে, জাগতিক অন্যান্য চিন্তা–ভাবনাকে পরিত্যাগ করে মানসচিন্তায় সুকোমল মসৃণতা নিয়ে কেবল পরমপুরুষের দিকেই এগিয়ে যায় তারা গোপী৷ এই রকম ধরণের গোপীদের ছবি আঁকা যায় না৷ কারণ গোপীর গোপীত্ব তার অন্তরের সুকোমল ভাবরাজি, তার অন্তরের অন্তঃস্থলে নিহিত৷ এটা একেবারে ভেতরের জিনিস–মনের জিনিস৷ এই ধরণের ভক্তি ভাবসমন্বিত গোপীদের ভাষাও ব্যক্ত করা যায় না৷

আনন্দমূর্ত্তিজীর চিন্তার আলোক

শ্রীমদ্ভগবদগীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন–
‘‘যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷
অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম৷৷
পরিত্রাণায় সাধূনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভবামি যুগে যুগে৷৷
অর্থাৎ যখন সংসারে ধর্মের অবনতি হয় ও অধর্মের প্রাদুর্ভাব ঘটে তখনই আমি নিজেকে সৃষ্টি করি৷ সাধু ব্যক্তিগণের পরিত্রাণের জন্যে ও দুষ্ক্র্মকারীগণকে বিনাশ করার জন্যে আমি যুগে যুগে অবতীর্ণ হই৷

গোড্ডায় আনন্দমার্গের ধর্মমহাসম্মেলন

নিজস্ব সংবাদদাতা, গোড্ডা ঃ গত ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারী ঝাড়খণ্ডের গোড্ডাতে আনন্দমার্গের ধর্মমহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷৷ এই ধর্মমহাসম্মেলনে আনন্দমার্গের পুরোধা প্রমুখ আচার্য কিংশুকরঞ্জন সরকারের আধ্যাত্মিকতা ওভক্তিতত্ত্বের ওপর প্রবচন সকলকে মোহিত করে তিনি বলেন, পরমপুরুষের প্রতি একান্ত ভালবাসাই হল ভক্তি৷ মানুষ যখন ধনসম্পদ, মান, যশ ইত্যাদি লাভের জন্য ঈশ্বর সাধনা করে তখন তাকে সাধারণ ভাবে বলে রাজসিকী ভক্তি৷ সে যদি অন্য কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে ঈশ্বর ভজনা করে তখন তাকে বলা হয় তামসিকী ভক্তি৷ আর নিজের পুণ্যার্জনের জন্যে যে ঈশ্বর সাধনা করা হয় তা হল সাত্ত্বিকী ভক্তি৷

আনন্দমার্গের স্কুল ভবনের দ্বারোদ্ঘাটন

হবিবপুর, নদীয়া আনন্দমার্গ স্কুলের নবনির্মিত ভবনের দ্বারোদঘাটন হয়৷ ১১ই মার্চ সমস্ত আনন্দমার্গীরা একত্রিত হয়ে ওই দিন সকাল ১০টায় প্রথমে কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনা করেন৷ এরপর গৃহপ্রবেশের মন্ত্রপাঠ করেন আচার্য নির্মলশিবানন্দ অবধূত৷ ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বিদ্যালয়ের সেক্রেটারী অনিল চন্দ্র বিশ্বাস ও অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ৷

নোতুন পৃথিবী

জরাজীর্ণ এ ধরণী বুকে
নোতুনের বার্তাবহ রূপে
যে তরু সৃজিয়া গেলে
আশীর্বাদ পুণ্য বারি দানে,
সে আজ সেবিছে বিশ্বে
ক্লান্তিহীন বটবৃক্ষরূপে
আজিকার শুভদিনে
তাপসের দল আপ্লুত হৃদয়ে
তোমারে স্মরণ করে সেই বৃক্ষ তলে
হে মহান, তোমার অভীষ্ট
যেন সিদ্ধ হয় নোতুন পৃথিবী রূপায়নে
আমার প্রার্থনা পিতঃ
সুভাশিস দানে জাগ্রত করিয়া
তোল সকলের প্রাণে৷

যদি

ইহার চেয়ে ভাল যদি
হতাম দশানন
দশ মুখেতে তোমার কথা
শুণত বহুজন
ইহার চেয়ে ভাল যদি
হতাম দশানন
কোরাস গেয়ে মাতিয়ে দিতাম
তোমার কীর্ত্তন
কেউ যদি না দিত সাড়া
আমার আহ্বানে,
দশ দিগন্ত ভাসিয়ে দিতাম
একাই তোমার গানে
ইহার চেয়ে ভাল যদি
হতাম দশানন
কোন দিকেতে মুখ ফেরাতে
হে প্রভাতরঞ্জন
ইহার চেয়ে ভাল যদি
হতাম দশানন
বিশ নয়নের দৃষ্টি-বলয়
তোমায় বন্ধন
ইহার চেয়ে হতাম যদি
দস্যু রত্নাকর
রামমন্ত্র জপে জপে
হতাম কবিবর
ইহার চেয়ে ভাল---হতাম
ডাকাত কালীচরণ

খেলাটা

দেখে খেলা সারা বেলা
এ পাড়ার রামভুলো
বলে কী জানো কী
খেলাটার ফলটা নো ডাউট
নো লস্ ফল অল আউট!
আছে খেলা এমনও
তোমরা কি কখনও
এ খেলাটা খেল কী