নোতুন স্কুলের উদ্বোধন
গত ১৬ই এপ্রিল আনন্দনগরের সন্নিকটে সিধি গ্রামে একটি নোতুন আনন্দমার্গ স্কুলের উদবোধন হ’ল৷ এই এলাকার বিশিষ্ট আনন্দমার্গী কৌশিক সিংহের নিজস্ব বাড়ীতে এখন স্কুলটি খোলা হ
গত ১৬ই এপ্রিল আনন্দনগরের সন্নিকটে সিধি গ্রামে একটি নোতুন আনন্দমার্গ স্কুলের উদবোধন হ’ল৷ এই এলাকার বিশিষ্ট আনন্দমার্গী কৌশিক সিংহের নিজস্ব বাড়ীতে এখন স্কুলটি খোলা হ
গত ১৩ই এপ্রিল ডাহিটাঁড় গ্রাম নিবাসী বিশিষ্ট আনন্দমার্গী প্রহ্লাদ মাহাতর পৌত্র তথা নরেন্দ্রনাথ মাহাত ও শ্রীমতী যশোদা মাহাতর পুরে শুভ অন্নপ্রাশন ও নামকরণ অনুষ্ঠান আনন্দমার্গীয় বিধিতে সুসম্পন্ন হ’ল৷ অনুষ্ঠানে প্রথমে তিন ঘণ্টা ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন হয়৷ পরিচালনা করেন আচার্য চিরঞ্জীবানন্দ অবধূত ও আচার্য শুভপ্রসন্নানন্দ অবধূত৷ স্বাধ্যায় করেন আচার্য দেবপ্রেমানন্দ অবধূত৷ অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত৷ এরপর এই অনুষ্ঠানের তাৎপর্যের ওপর বক্তব্য রাখেন আচার্য যোগক্ষেমানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ সুমিতা আচার্যা৷ অনুষ্ঠানে শিশুর নাম রাখা হয় ‘জীবেশ‘৷ অনুষ্ঠানের পর যথারীতি স্বাত
গত ২৪শে এপ্রিল আনন্দমার্গের বিধি অনুসারে একটি বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়৷ এই বিবাহে পাত্র ছিলেন শ্রীমান দীপক৷ পিতা যোগেশ্বর কুমার ও মাতা শ্রীমতী সারথী কুমার৷ গ্রাম-ডাঙ্গাতোরা, বাগমুণ্ডি পুরুলিয়া৷
আর পাত্রী ছিলেন কল্যাণীয়া সুষমা৷ পিতা উত্তমকুমার ও মাতা শ্রী প্রমীলা কুমার৷ এঁরাও বাগমুণ্ডি ব্লকের বাসিন্দা৷
নিজস্ব সংবাদদাতা, বণগাঁ ঃ বাঙলা শুভ নববর্ষের পূণ্য তিথিতে প্রতি বছরের মত এ বছরেও নরাদা গ্রামে সুভাষ বৈরাগীর বাসভবনে ‘বাবা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ সকাল ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ব্যাপী এই অখণ্ড কীর্ত্তনে বারাসত, বনগাঁ, চাঁদপাড়া, আকডাঙ্গা ও নাড়াদা প্রভৃতি এলাকার আনন্দমার্গীরা যোগদান করেন৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন কুমুদ দাস, নিত্যানন্দ বিশ্বাস, সুনীল দাস, সফল দাস প্রমুখ৷ কীর্ত্তনান্তে সবাই ভক্তিভরে প্রসাদ গ্রহণ করেন৷
নববর্ষ উৎসব
পাশকুড়া ব্লকে আচার্য পরিতোষানন্দ অবধূতের নেতৃত্বে গত ১৬ই এপ্রিল থেকে ১৮ই এপ্রিল তিন দিন ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন পরির্ত্রমা অনুষ্ঠিত হয়৷ ‘বাবা নাম কেবলম্
গত ১৮ই এপ্রিল মঙ্গলবার কৃষ্ণনগর শহরের প্রান্তে বৈকুণ্ঠসবকের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীসুভাষ চন্দ্র সরকার ও শ্রীমতী রীতা সরকারের জ্যেষ্ঠ পুত্ত্র শ্রীমান মিলন ও পুত্ত্রবধু নবনীতার প্রথম পুত্ত্র সন্তানের আনন্দমার্গের সমাজশাস্ত্র অনুসারে নামকরণ ও অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠান হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনার পরে ব্রহ্মচারীণি রত্নদীপা আচার্যার পৌরোহিত্যে শিশুপুত্ত্রের নামকরণ ও অপ্রাশন অনুষ্ঠিত হয়৷ সকলে মিলিতভাবে শিশুটির নাম রাখেন ‘কুশল’৷
গত ২৩শে এপ্রিল রবিবার নদীয়া জেলার বেথুয়াবহরীর পাটিকাবাড়ী গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রী অনিল কুমার মল্লিক ও শ্রীমতী মণিকা মল্লিকের নিজ গৃহপ্রাঙ্গণে সকাল ৭টা ৩০মিঃ থেকে বেলা ১টা ৩০ মিঃ পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা ব্যাপী মানবমুর্ত্তির মহামন্ত্র ‘বাবানাম কেবলম্’ নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রভাতসঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিচালনা করেন আচার্য ভাবপ্রকাশানন্দ অবধূত, আচার্য চিরাগতানন্দ অবধূত, অবধূতিকা আনন্দ বিভূর্কা আচার্যা, ব্রহ্মচারীণি জয়তী আচার্যা, ব্রহ্মচারীণি রত্নদীপা আচার্যা, শ্রীবৃন্দাবন বিশ্বাস প্রমুখ৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা ও গুরুপূজা হয়৷ স্বাধ্যায় পাঠ করেন পূজা মল্লিক৷ কীর্ত্তনের মধুময় মূর্চ্ছনায় সারা
গ্রীষ্মকাল মানেই গরমকাল৷ গরমে শারীরিক অস্বস্তি ও নানান রোগ–ব্যাধি দেখা দেয়৷ বলতে গেলে ছয় ঋতুর প্রভাব এই পশ্চিমঙ্গে দেখা যায়৷ আর প্রতিটি ঋতুর আগমনই আমাদের কাছে আনন্দদায়ক৷ তবে প্রতিটি ঋতুর মত গ্রীষ্মেরও ভাল ও মন্দ দু’দিক রয়েছে৷ একটু সচেতন থাকলে গ্রীষ্মের এই মন্দ অর্থাৎ রোগ
আমিষের তুলনায় গুণে–মানে ও বৈচিত্র্যে নিরামিষের পাল্লা অনেকখানি ভারী৷ সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্যে সবই উজাড় করে সৃষ্টি করে দিয়েছেন৷ এগুলো চিনে বেছে খাওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই৷ বছর জুড়ে প্রচুর শাক–সবজি আর ফলমূলের সম্ভারে পরিপূর্ণ এই প্রকৃতি৷ শাক–সব্জি ও ফলমূলে সব রকমের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে৷ এছাড়া রয়েছে এ্যাণ্ঢিক্সিডেণ্ঢস, যা ফ্রি র্যাডিক্যালসকে প্রশমিত করে শরীরকে ক্যান্সারসহ নানা ঘাত–প্রতিঘাত থেকে রক্ষা করে৷ বার্ধক্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে নিরামিষ গুরুত্বূপর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে৷ বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল দেহের তরতাজা ভাব বজায় রাখে, বিশেষ করে ত্বক ও চুলের৷ ছোট বাচ্চাদের নিরামিষ খাওয়ার