August 2017

হাওড়ায় আমরা বাঙালীর জেলা সম্মেলন

৩০শে জুলাই ঃ আমরা বাঙালীর হাওড়া জেলার পক্ষ থেকে গত ৩০শে জুলাই আমতা বালিকা বিদ্যালয়ে জেলা  সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রায় দেড়শতাধিক আমরা বাঙালীর কর্মী-সমর্থক প্রাকৃতিক  দুর্র্যেগ  উপেক্ষা করে সম্মেলনে উপস্থিত হন৷ সম্মেলনে সভাপতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ প্রাউটিষ্ট ও আমরা বাঙালীর নেতা শ্রীবেচারাম বর, অনুষ্ঠ ানের  শুরুতে উদ্ধোধনী সঙ্গীত,  ‘বাংলা আমার দেশ’’ গানটি  পরিবেশন করে  শ্রীমতি সুপ্রিয়া ভৌমিক৷ তারপর প্রয়াত আমরা বাঙালীর প্রবীণ নেতা অনিলবরণ দাস, মহানন্দ মন্ডল  ও নেত্রী শ্রীমতি শান্তি দিদির  স্মরণে ১মি: নীরবতা পালন করা হয়৷  এরপর গত তিনবছরের কাজের প্রতিবেদন পাঠ করেন শ্রী অর্নব কুন্ডু চৌধুরী,

বেলঘরিয়ায় বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠান

গত ১৬ই জুলাই বেলঘরিয়া নেচার ওয়েল ফেয়ার সোসাইটি ও ‘সংবেদন’- এর যৌথ উদ্যোগে বেলঘরিয়া  অঞ্চলে  বৃক্ষরোপণ কর্মসুচী গ্রহণ করা হয়৷

অনুষ্ঠানে দৃষ্টিহীন শিল্পী পাপিয়া কুন্ডু র আহ্বানে শতাধিক প্রতিবন্ধি ভাই-বোন অংশ গ্রহণ করেন৷  সমাজসেবী সমিত সাহা, গৌতম ঘোষাল, শ্রীমতী যুথিকা চট্যোপাধ্যায় সহ  বহ বিশিষ্ট মানুষ  অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠান সার্থক করে তোলেন৷

অনুষ্ঠানের মূল উদ্যোক্তা অভিষেক ঘটক বলেন, পরিবশে-রক্ষায়  তাদের সংস্থা দীর্ঘদিন কাজ করে চলেছে  সরকারী সাহায্য ছাড়াই ৷ সরকারী সাহায্যে পেলে আরও বড় মাপের কর্মসূচী গ্রহণ করা যায়৷

হাওড়া জেলায় গোর্খাল্যাণ্ডের প্রতিবাদে পথসভা ও কুশপুত্তলিকা দাহ

হাওড়া ঃ ১লা জুলাই: দার্জিলিং এ গোর্খাল্যান্ডের নামে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা বিমল গুরুং বাংলা ভাগের যে চক্রান্ত করছে তার বিরুদ্ধে আমরা বাঙালীর পক্ষ থেকে হাওড়া জেলার আন্দুল, রাণী হাটি ও বাগনানে মিছিল ও পথসভা হয়৷ সভাশেষে, চক্রান্তকারী বিমল গুরুং এর কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়৷ বক্তাদের মধ্যে ছিলেন উৎপল কুন্ডু চৌধুরী, প্রদীপ খাঁড়া, গোপা শীল,অর্ণব কুন্ডু চৌধুরী প্রমুখ৷ বক্তাদের প্রধান দাবী ছিল অবিলম্বে চীনের মদতপুষ্ঠ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা বিমল গুরুং কে গ্রেফতার করতে হবে ও বাঙলা ভাগের সব রকম চক্রান্ত রুখতে হবে৷

চক্ষূরোগে পদ্মমধু

পদ্মফুলের শোভা ও সৌন্দর্য্যে ও এর গন্ধে মউমাছি, ভ্রমরা, কীটপতঙ্গেরা আকৃষ্ট হয়৷ অন্যান্য পদ্মের তুলনায় শ্বেতপদ্মের গন্ধ বেশী৷ পদ্মের মধু (বিশেষ করে শ্বেতপদ্মের মধু) সর্ববিধ চক্ষূরোগের মহৌষধ বিশেষ করে চোখের মণি সংক্রান্ত রোগে৷ ৰাংলায় এই পদ্মমধু নিয়ে চর্চা হলে ভাল হয়৷ চক্ষূরোগে গোলাপ জলের ব্যবহার হিতকর৷ এছাড়া ফুলকপি ও গাজর চক্ষূরোগে প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে৷

পদ্মের পরাগ সর্পবিষের প্রতিষেধক

ভাবজড়তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম

ধর্মমতের উপর ভিত্তি ক’রে তৈরী হয়েছে পাপ–পুণ্যের খসড়া, তৈরী হয়েছে বিভিন্ন ধর্মের বিভিন্ন দণ্ডসংহিতা ও শাস্ত্র৷ নিজেদের কায়েমী স্বার্থের দুরভিসন্ধিতে সেই সব শাস্ত্রকে অপৌরুষেয় বলে প্রচার করা হয়েছে৷ তাই মানুষের থেকে তথাকথিত শাস্ত্র বর্ণিত দেববাণীর দাম অনেক বেশী৷ মানুষ সেই বাণীর, সেই ব্যবস্থার অবমাননা বা বিরুদ্ধাচরণ করলে তাকে পেতে হবে কঠোর শাস্তি৷ বিজাতীয় মানুষকে স্পর্শ করা মহাপাপ৷ সমাজ থেকে তাকে হ’তে হবে বিতাড়িত সেই পাপের জন্যে৷ শাস্ত্রমতে হয়তো প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে, সে প্রায়শ্চিত্ত কখনও কখনও তার প্রাণহানিরও কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷ কেউ যদি এই কঠোর শাস্তি থেকে একটু শৈথিল্য প্রার্থনা করে, সমাজগুরুরা তা

শ্রাবণী পূর্ণিমা তিথি

শ্রীপথিক

শ্রাবণী পূর্ণিমা তিথি

সদ্গুরু রূপে  আবির্ভূত

                হলেন আনন্দমূর্ত্তি

কালীডাকাত মন্ত্র পেল

                ছাড়ল ডাকাতি

আজকে যারা বিপথগামী

                তাদের আকুতি

মোদের জীবনে আলো দাও

                ঘুচুক আঁধার রাতি৷

                জীবন বেসুর৷৷

c

 

খোকার ডিমাণ্ড

শ্রীহীন

এই যে খোকা কি হয়েছে

                কাঁদছো কেন এত

কেউ কি তোমায় খুব বকেছে

                দোষ করেছো কত?

কেন রে সোনা আবার কাঁদো

ছো–শিল্পীর গল্প

পরেশ মুখোপাধ্যায়

নাম তার পুরুলিয়া

পাথরের দেশ৷

উঁচু নীচু মালভূমি

নেই ভূষা বেশ৷৷

                সহজ সরল যত

                মানুষের দল৷

                অল্পেতে সন্তোষ

                হাসি খল্ খল্৷৷

নেই কোন ছল্প্যাঁচ

সদা সংশয়৷

শীর্ণ বুকের তলে

মস্ত হূদয়৷৷

                একদিন সেই দেশে

                ছো–নাচ দেখতে৷

                এল এক বাবু ভায়া

                বাস পুবদেশেতে৷৷

ধামসা মাদল আর

সানাইয়ের শব্দ৷

রঙিন মুখোশ দেখে

সেই বাবু স্তব্ধ৷৷

কোচ-ক্যাপ্ঢেনের সুসম্পর্কের জেরl কোহলির প্রশংসা রবির মুখে

২০১৫ সালের পর আবার শ্রীলঙ্কার মাটিতে শ্রীলঙ্কাকে টেষ্টে হারিয়েছে ভারত৷ দ্বিতীয় টেষ্টে খেলতে নামার আগে ভারত অধিনায়কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কোচ রবি শাস্ত্রী৷ ভারতীয় দলের হেডস্যার তো বলেই ফেললেন---বিরাটের নেতৃত্বে এই দলটা অতীতের অনেক রেকর্ডকে ছাপিয়ে যাবে৷ মানে তিনি বলতে চাইছেন যে সৌরভ, শচীন, রাহুল, তারও আগে সানি, কপিলরা ভারতীয় ক্রিকেটকে যে সাফল্য এনে দিয়েছেন তার থেকে বেশী সাফল্য এনে দেবে বিরাট কোহলির নেতৃত্বে ভারতীয় দল৷ সে যাই হোক ভারত ভাল খেলুক দেশে-বিদেশে ভাল ক্রিকেট খেলে ট্রফি জিতুক---এটাই তো ভারতীয় দলের থেকে দেশবাসী আশা করে৷ তবে ক্রিকেটপ্রেমীরা সুনিল গাভাসকার, কপিল দেব, শচীন তেণ্ডুলকর, সৌরভ গা