January 2018

মুর্শিদাবাদে কীর্ত্তন শোভাযাত্রা

গত ৫ই জানুয়ারী বিকেল ৩টে থেকে ৭টা পর্যন্ত মুর্শিদাবাদ জেলার ভরতপুর  ব্লকের পোদমোর গ্রাম থেকে গ্রাম থেকে ‘মহামন্ত্র ‘ৰাৰা নাম কেবলম’ কীর্ত্তনের ট্যাবলো সহ এক শোভাযাত্রা বের হয়ে আমলাই গ্রামের ভেতর দিয়ে  বালুইপাড়া গ্রামে গিয়ে শেষ হয়৷ ভক্তিপূর্ণ আবেগ  মিশ্রিত  এই কীর্ত্তন গ্রামবাসীদের দারুণভাবে আকৃষ্ট  করে ৷ শোভাযাত্রার  মাঝে মাঝে কীর্ত্তনের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা হয়৷

অখণ্ড কীর্ত্তন

বনগাঁ, উত্তর ২৪ পরগণা ঃ গত ১০ই ডিসেম্বর বনগাঁর ট্যাংরা কলোনীতে বিশিষ্ট আনন্দমার্গী অসীম বিশ্বাসের বাড়ীতে সকাল ৭টা থেকে ১টা পর্যন্ত ‘ৰাৰা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তনানুষ্ঠানের পর আচার্য অনুপমানন্দ অবধূত স্থানীয় ডিট.এস.এল দিদি প্রমুখ মানবজীবনে সাধনা ও কীর্ত্তনের  উপকারিতার ওপর বক্তব্য রাখেন৷

কুমিল্লার মহেশপুরে তত্ত্বসভা

ঢাকা (বাঙলাদেশ) ঃ গত ৫ই অক্টোবর ২০১৭, বৃহস্পতিবার  কুমিল্লা জেলায় বরুয়া থানায় মহেশপুর গ্রামে বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রী বিশ্বনাথ চৌধুরী মহাশয়ের গ্রামের বাড়ী রাধা কৃষ্ণের  মন্দিরে  ধর্মীয় তত্ত্বসভা ও গীতা পাঠের আয়োজন করা হয়৷ আলোচনায় আনন্দমার্গের আদর্শ ও উদ্দেশ্যে সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরা হয়৷ আলোচনা শুণে সকলে মুগ্দ হন ও বেশ কয়েকজন আনন্দমার্গের সাধনা শিখে নেন৷

আনন্দমার্গীয় বৈপ্লবিক বিবাহ

গত ১৬ই ডিসেম্বর আনন্দমার্গীয় বিধিতে এক  বৈপ্লবিক বিবাহানুষ্ঠান হয়৷ এই বিবাহানুষ্ঠানে পাত্র ছিলেন দীপেন পাত্র (পিতা-মোহানন্দ পাত্র,  গ্রাম-চম্পামুড়া, সিপাইজলা)৷ আর পাত্রী ছিলেন প্রিয়ঙ্কা বণিক (পিতা-দিলীপ বণিক, গ্রাম চম্পামুড়া)৷ এই বিবাহানুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন পাত্রপক্ষে আচার্য গুরুদত্তানন্দ অবধূত ও পাত্রীপক্ষে অবধূতিকা আনন্দ চিরকীর্ত্তি আচার্যা৷

আনন্দমার্গের  এই বিবাহ ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আচার্য গুরুদত্তানন্দ অবধূত বলেন, আনন্দমার্গের বিবাহব্যবস্থায় পণপ্রথা, জাত-পাত প্রথা সহ  কোনো প্রকার অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারকে স্থান দেওয়া হয়নি৷

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পাশে আনন্দমার্গীরা

চট্টগ্রাম, বাঙলাদেশ ঃ গত ৯ই অক্টোবর সোমবার কক্সবাজার জেলার উখিয়া,কুতুপালং, মহেশখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে পরিদর্শন  করে তাদের সুখ-দুঃখের  সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন  আচার্য সুজিতানন্দ অবধূত ও চট্টগ্রামের বেশ কিছু আনন্দমার্গী ভাই ও বোনেরা৷ তাদের মধ্যে শুকনো খাবারও পরিবেশন করা হয়৷ এছাড়াও চট্টগ্রামের বিশিষ্ট মার্গী এ্যাডভোকেট সুদর্শন দেব আনন্দমার্গের  পক্ষ থেকে  শুকনো খাবার ইতোপূর্বেই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মাঝে বিলি করেন৷

পরলোকে অমল দত্ত

মেদিনীপুর ঃ গত ২৪ শে ডিসেম্বরমেদিনীপুরের্  বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রী অমল দত্ত (৬৯) পরলোকে গমন করেন৷  তাঁর মৃত্যুতে আনন্দমার্গী মহলে শোকের ছায়া নেমে আসে৷  আনন্দমার্গীরা অমল দত্তের মৃত্যুর সংবাদ শুণে তাঁর বাসভবনে এসে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন ও  মার্গীয় পদ্ধতিতে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন৷

আনন্দমার্গীয় বিধিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

মেদিনীপুর ঃ গত ২২ ডিসেম্বর মেদিনীপুর শহরের নজরগঞ্জের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শঙ্কর দাস গত ১২ ডিসেম্বর পরলোকে গমন করেন৷ ২২ ডিসেম্বর আনন্দমার্গীয় সমাজশাস্ত্রানুসারে তাঁর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান হয়৷ এই শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য নিত্যতীর্থানন্দ অবধূত৷ এরপর শঙ্করপ্রসাদ কুণ্ডু, ইলা পাত্র, আচার্য সন্দৃপ্তানন্দ অবধূত প্রমুখ প্রয়াত শঙ্কর দাসের স্মৃতিচারণ করেন ও তাঁর আদর্শ নিষ্ঠা, সেবা ও ত্যাগের প্রশংসা করেন৷

সিংড়ায় আনন্দমার্গীয় শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

 ঢাকা (বাঙলাদেশ) ঃ গত ২২শে সেপ্ঢেম্বর- ২০১৭ ইং তারিখে নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলাধীন হাট মুরশন গ্রাম  নিবাসী মার্গী ভাই সুদেব চন্দ্র প্রামাণিক -এর প্রয়াত মাতৃ দেবী শ্রীমতি রাণীর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান এক মনোমুগ্দকর আধ্যাত্মিক পরিবেশে পরমপূজ্য গুরুদেব শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তির ‘‘চর্র্যচর্য’’ এর বিধি অনুযায়ী নিজ বাসভবনে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান ও  আলোচনান্তে সুসম্পন্ন হয়৷ শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে বড় দাদা শ্রী যুগল চন্দ্র প্রামাণিক ও ভগ্ণীত্রয় শ্রীমতী মীরা রাণী, শ্রীমতী ক্ষীর রাণী ও মিনতি রাণী অংশগ্রহণ  করেন৷ প্রচলিত মত-পথ পরিহার করে আনন্দমার্গ পদ্ধতিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয় নিয়ে জ্ঞানগর্ভ বিশদ আলোচনা

চাঁচলের  দুই ছাত্র স্থান পেল জাতীয় স্তরের ক্রিকেটে

চাঁচল ঃ ছোট থেকেই স্বপ্ণ দেখত পড়াশোনার সাথে সাথে ভালো ক্রিকেটার  হওয়ার৷ কিন্তু সাংসারিক অভাব ও বিভিন্ন জাগতিক প্রতিকূলতার কারণে বাংলার এই দুই দরিদ্র সন্তান স্বপ্ণ দেখেছিল ক্রিকেটার হওয়ার এখন সেই স্বপ্ণের সত্যি হওয়ার সময়ে এসে গেছে৷ জাতীয় স্তরে খেলার জন্য নির্র্বচিত অনূধর্ব ১৫ সুকল ইন্ডিয়া কাপ ক্রিকেটের বাংলা দলে সুযোগ পেয়েছে  মালদহের  চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী হাইস্কুলের দুই ছাত্র শাহনাওয়াজ হোসেন ও নাজিবুল শেখ৷ দলের সহ অধিনায়ক হিসাবে নিবার্চিত হয়েছে শাহনাওয়াজ ৷ ১৫ই জানুয়ারি থেকে শুরু হবে জাতীয় স্তরের চূড়ান্ত পর্র্যয়ের খেলায় অংশ নেবে বাংলা দল৷ শাহনাওয়াজের বাবা মুক্তার আলম পেশায়  ট্রাক্টর মিস্ত্রি ও ন

নেতার ছেলে তাই দলে জায়গা সার্থকের!

দিল্লী টি-২০ দলে নির্বাচিত হয়েছেন বিহারের সাংসদ রঞ্জিত রঞ্জনের ছেলে সার্থক রঞ্জন৷ অতুল ওয়াসন, হরি গিদওয়ানি ও রবিন সিংহ জুনিয়রকে নিয়ে তিন সদস্যের নির্বাচকমণ্ডলী সার্থক রঞ্জনকে দলে নিলেন৷ অথচ অনুর্ধ ২৩-এ হিতেন দালাল সর্বোচ্চ রান করেছেন৷ তাঁকে রাখা হ’ল রিজার্ভে৷ গত মুস্তাক আলি ক্রিকেট টুর্ণামেণ্টে সার্থক রঞ্জন নির্বাচিত হয়েছিলেন৷ তখন তিন বার ব্যাট করতে নেমে রান করেছিলেন ৫, ৩ ও ২৷ মোট রান ১০৷ সাম্প্রতিক অতীতে ক্রিকেট ছেড়ে বডি বিল্ডিংয়ে মন দিয়েছিলেন সার্থক৷ বাবা পাপ্পু যাদব (সরকারী নাম রাজেশ রঞ্জন) ও মা রঞ্জিত রঞ্জন---যিনি কংগ্রেসের সাংসদ, বলেই কি দলে প্রভাব খাটিয়ে ঢুকে পড়লেন সার্থক?