February 2018

নব আদর্শে---নব উদ্দীপনায় সবাই উজ্জীবিত হোক

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

মনুষ্য জাতির ইতিহাসে দেখা গেছে যখনই কোন মহাপুরুষ, মনীষী, সমাজ সংস্কারক, নূতনের বার্তাবহ মানুষের কল্যাণে, নিপীড়িত মানবতার সংকট মোচনে অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেছেন, জ্ঞানের আলোকবর্ত্তিকা ঊধের্ব তুলে ধরেছেন তখনই অন্ধকারের পিশাচেরা, ভাবজড়তার ধবজাধারীরা নিজেদের সর্বনাশের আতঙ্কে যূথবদ্ধভাবে তার বিরোধিতা করেছে, চক্রান্ত করেছে---এমনকি ছলে-বলে-কৌশলে তাদের হত্যার ষড়যন্ত্রও করেছে৷ প্রাচীন যুগের সেই সদাশিবের সময় থেকেই একই ধারাপ্রবাহ বয়ে চলেছে৷ পাহাড়ে-পর্বতে ছড়িয়ে-ছিঁটিয়ে থাকা মানুষজনকে এক সূত্রে গেঁথে, বিবাহ ব্যবস্থার প্রচলন করে’ মানব সমাজকে একটা বিধিবদ্ধ রূপ দিয়েছিলেন সদাশিব৷ এছাড়াও বৈদ্যক শাস্ত্রের সৃষ্

অসম রাজ্যের হোজাই শহরে আনন্দমার্গের ধর্ম অনুষ্ঠান ও সেমিনার

লামডিং ঃ অসমের হোজাইতে গত ৯, ১০ ও ১১ই ফেব্রুয়ারী ত্রিদিবসীয় আনন্দমার্গের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয ও তৎসহ মিলিত সাধনা, নগরকীর্ত্তন, দুঃস্থদের মধ্যে কম্বল বিতরণ প্রভৃতি অনুষ্ঠিত হয়৷ ডিমাপুর, নামডি, জাগীরোড, গুয়াহাটি, নওগাঁ, হাফলং প্রভৃতি এলাকা থেকে প্রায় পাঁচ শতাধিক আনন্দমার্গী ভক্ত ত্রিদিবসীয় সেমিনারের (ফার্স্ট ডায়োসিস) যোগদান করেন৷

ব্যারাকপুরে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী পদার্পণ দিবস পালন

 ব্যারাকপুর ঃ ৮ই ফেব্রুয়ারী ১৯৮২ সালে মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ব্যারাকপুর বাচস্পতিপাড়া আনন্দমার্গ সুকল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন৷ এই উপলক্ষ্যে প্রতিবছরই এই দিনটিকে মার্গগুরুদেবের শুভ পদার্পণ দিবস হিসেবে এখানকার আনন্দমার্গীরা ভক্তিবিনম্র চিত্তে পালন করে আসছেন৷

নেতাজী জয়ন্তী উদ্যাপন

হুগলী ঃ গত ২৩শে জানুয়ারী ২০১৮ হুগলী জেলার চুঁচুড়ার খাদিনা মোড়ে ‘আমরা বাঙালী’ হুগলী জেলার পক্ষ থেকে নেতাজী জয়ন্তী শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করা হয়৷ এই অনুষ্ঠানে হুগলী জেলার বিভিন্ন ব্লক ও গ্রামাঞ্চল থেকে আমরা বাঙালীর নেতৃবৃন্দ ও কর্মিবৃন্দ উপস্থিত হয়েছিলেন৷ নেতাজী প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, নেতাজীর তথ্য ও দাবী সম্বলিত প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়৷ এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ‘আমরা বাঙালী’র হুগলী জেলার সচিব জ্যোতিবিকাশ সিন্হা ও স্নেহময় দত্ত মহাশয়৷ এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে বিপুল উৎসাহ, উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়৷

 

অসমের ট্রেনের ধাক্কায় চার হাতির মৃত্যু

গত ১০ ফেব্রুয়ারী রাত ১০টা নাগাদ লামডিং সংরক্ষিত অভয়ারণ্যে গুয়াহাটি শিলচর ফার্স্ট প্যাসেঞ্জারের ধাক্কায় চারটি হাতির মৃত্যু হয়েছে৷ রাতে হাতির দল এই রাস্তায় রেললাই পাড় হচ্ছিল৷ স্থানীয় মানুষদের কাছ থেকে বন দফতরের ওপরে রেল দফতরকে জানানো হয়েছিল৷ তা সত্ত্বেও ট্রেন চালক হাতিদের ওপর দিয়ে ট্রেন চালাতে চেষ্টা করে৷ হাতির পালকে ধাক্কা মারার পর ইঞ্জিন ছিটকে যায়৷ ক্রুদ্ধ গ্রামবাসীরা ট্রেন চালককেও খুব মারধোর করে৷ রেল চালকদের এই দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় স্থানীয় মানুষেরা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ৷

বিভিন্ন স্থানে নীলকন্ঠ দিবস পালন

 আনন্দনগর ঃ ১২ই ফেব্রুয়ারী বেলামু পাহাড়ের পাদদেশে মার্গগুরু ভবন  ‘আনন্দমুর্ছনার’ রমনীয় পরিবেশে  ‘নীলকন্ঠ দিবস’ পালন করা হয়৷ এই উপলক্ষ্যে এখানে আনন্দমার্গের  ডামরুঘুটুও কৌশিকী ডুংরী ইয়ূনিট সহ বিভিন্ন স্থান থেকে  তথা আনন্দনগরের  বিভিন্ন ইয়ূনিট থেকে আনন্দমার্গীরা ও আনন্দমার্গের কর্মী ও সন্ন্যাসীরা  ও উমানিবাসের সন্ন্যাসিনী ‘দিদি’রা সমবেত হয়েছিলেন৷ সবাই মিলে ৪৬ তম ‘নীলকন্ঠ দিবস’ পালন করেন৷

‘আমরা বাঙালী’র  নীলকন্ঠ দিবস পালন

 ১৯৭৩ সালের  ১২ই ফেব্রুয়ারী মহান দার্শনিক যুগান্তকারী সমাজদর্শন  ‘প্রাউটে’র প্রবক্তা শ্রীপ্রভাত রঞ্জন সরকারের ওপর  পাপ শক্তি  বিষপ্রয়োগ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল৷ এর  প্রতিবাদে  এদিন ‘আমরা বাঙালী’র কলকাতা জেলা কমিটির পক্ষ থেকে ‘নীলকন্ঠ দিবস’ পালিত হয়৷  এদিনের অনুষ্ঠানের সভাপতি শ্রী সুধীর গুপ্ত  বলেন, মানবসভ্যতার  আদিগুরু শিব যেমন বিশ্ববাসীকে রক্ষা করার জন্যে  বিষ  পান করে  ‘নীলকন্ঠ’ হয়েছিলেন, তেমনি বিশ্বমানবতাকে  রক্ষা করতে পাপচক্রের সমস্ত  ষড়যন্ত্র  ব্যর্থ করে তাদের  দেওয়া বিষকে আত্মস্থ করে নিপীড়িত  মানবতার পরিত্রাতা প্রাউট--প্রবক্তা শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকারও তেমনি ‘নীলকন্ঠ’ হয়েছেন৷ তাঁর প্

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী শহরের তালিকায় মুম্বাই

বিশ্বের ধনী শহরগুলির তালিকায় এখন মুম্বাইয়ের নাম৷ এখানে বসবাসরত ২৮ জন পুঁজিপতির প্রত্যেকের সম্পদের পরিমাণ ৬,৫০০ কোটি টাকা বা তার বেশী৷ মুম্বাইয়ে বসবাসকারী মানুষের মোট সম্পদের পরিমাণ ৯৫,০০০ কোটি ডলার৷ অর্থাৎ ৬১.৭৫ লক্ষ কোটি টাকা৷

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী শহর হ’ল নিউইয়র্ক৷ এর মোট সম্পদ ৩ লক্ষ কোটি ডলার৷ ভারতীয় টাকায় ১৯৫ লক্ষ কোটি টাকা৷

অসমে মাটির নীচে প্রচুর খনিজ সম্পদ

অসমে মাটির নীচে পাওয়া গেছে প্রচুর গ্রাণাইট, সিলিকা ও চায়না ক্লে৷ গোয়ালপাড়া, মুড়িগাঁও, নওগাঁ, কার্দিহাংলো জেলার ভূতত্ত্ব ও খনিজ বিভাগের সমীক্ষায় এই তথ্য পাওয়া গেছে৷

দলগতভাবে ভাল খেলে সিরিজ জিতে নিল ভারত

চলতি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের একদিনের সিরিজ ভারতের পকেটে৷ পঞ্চম একদিনের ম্যাচে জয় পাবার পর বিরাটের মুখে চওড়া হাসি৷ প্রথম ভারতীয় অধিনায়ক যিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে সিরিজ জিতলেন৷ আসলে জোহানেসবার্গের তৃতীয় টেস্ট থেকেই ভারত ঘুরে দাঁড়িয়েছে৷ দলগতভাবে বিপক্ষকে চাপে রাখার মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে টিম ইণ্ডিয়া৷ তাই পরপর ৯টি সিরিজ জয়ের পর বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে বিরাট বাহিনী৷