March 2018

বিশ্বরূপ

জিজ্ঞাসু

মানবদেহে Cell  বিষয়ে সর্বাধুনিক  খবর৷ যন্ত্র যত উন্নত সূক্ষ্ম হচ্ছে, শক্তিশালী হচ্ছে, Cell-এর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে৷ একটা Adult  মানবদেহে Cell সংখ্যা কমবেশি ৫০ ট্রিলিয়ন, মানে ৫০,০০০,০০০,০০০,০০০ (পঞ্চাশের পর ১২টি শূন্য)৷ কত বড়  এই সংখ্যা!! এক সেকেণ্ডে এক--- এইভাবে  নিরন্তর দিনরাত গুণে গেলে ৫০ ট্রিলিয়ন সেকেণ্ড লাগবে৷ মানে ১৬ লক্ষ, ৭হাজার, ৫১০ বছর !! শুধুমাত্র একটি  মানবদেহের Cell  গুণতে  এত বছর! এরপরে  ওই Cell - এর মধ্যে আছে লক্ষ লক্ষ অণু পরমাণু, কোটি অতি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কণা৷ সেসব জুড়লে  হয়তো  একটি মানবদেহ অণু-পরমাণু-কণা গুনতে কোটি কোটি বছর  লাগবে৷  কি বিশাল এই স্থূল মানবদেহ!!

ইন্দাসে শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর পদার্পণ দিবস পালন

সাঁইথিয়া ঃ আনন্দমার্গের প্রতিষ্ঠাতা মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজী ১৯৫৭ সালে ১৬ই ফেব্রুয়ারী বীরভূম জেলার ইন্দাস গ্রামে পদার্পণ করেছিলেন৷ ইন্দাস গ্রামে ধর্মমহাচক্রও হয়েছিল৷ সেই ধর্ম মহাচক্রে মার্গগুরুদেব ভক্তদের  বরাভয় মুদ্রায় আশীর্বাদ করেছিলেন৷ ভক্তরা পরবর্তীকালে  সেই পবিত্র স্থানটিকে  বাঁধিয়ে শ্বেতপাথরের স্মৃতিবেদী তৈরী করেছেন৷ তারই সামনে  বিশাল স্থায়ী কীর্ত্তনমন্ডপও  তৈরী হয়েছে৷

সেরাম থ্যালাসেমিয়া ফেডারেশনের উদ্যোগে ফাগুন উৎসবে গুণীজন সম্বর্ধনা

সেরাম  থ্যালাসেমিয়া  প্রিভেনশন ফেডারেশনের উদ্যোগে প্রতিবছরের মত এবারও দোলের প্রাক্মূহুর্তে গত ২৭শে ফেব্রুয়ারী সংঘটনের অডিটোরিয়ামে সাড়ম্বরে  অনুষ্ঠিত হল  ফাগুন উৎসব৷

উৎসবের  শুরুতে  রাধা-মাধবের  প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়পুজা অর্চনার মাধ্যমে৷  এই  উৎসবকে কেন্দ্র করে প্রত্যেক  আমন্ত্রিতকে  রাঙিয়ে  দেওয়া হয় রং-বেরংয়ের  আবির  দিয়ে সঙ্গে রাধা-মাধবের  চরণের  প্রসাদ৷ উৎসবে সঙ্গীতে  পরিবেশন করেন ১৬ জন শিল্পী নৃত্য পরিবেশন করেন তিনটি  সংস্থার শিল্পীরা সঙ্গে আবৃত্তিও পরিবেশিত হয়৷

লোকালয় বাঘ

 সম্প্রতি ঝাড়গ্রামের অন্তর্গত লালগড়ের আমলিয়া গ্রামের পাশে ও বংশী মাহাতোর বাড়ীর পাশে  বড়সড় বাঘের দেখা মিলেছে৷  দেখা গেছে  বাঘের  পায়ের ছাপও ৷ ফলে চারিদিকে  বাঘের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে৷ বনবিভাগের লোকেরা বাঘ ধরতে খাঁচাও বসায় ৷ কিন্তু লাভ হয়নি৷ উলটে দেখা মিলল হাতীর দল৷ বাঘ উধাও ৷ আবার  কয়েকদিন পরে মেদিনীপুর শহরের ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে  শিয়াড়বণি গ্রামেও  এক মহিলা বাঘ দেখলেন৷ এখানেও  দেখা গেল বাঘের পায়ের ছাপ৷ ফলে সর্বত্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে৷ 

গার্লস্ প্রাউটিষ্টের আন্তর্জাতিক নারীদিবস পালন

 গত ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে কলকাতায় গার্লস্ প্রাউটিষ্টের পক্ষ থেকে এক বর্ণাঢ্য মিছিল রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে বেরিয়ে এস এন ব্যানার্জী রোড হয়ে ধর্মতলা 

জাতিভেদ ও নারীর মর্যাদা হ্রাস

(মহান দার্শনিক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার তাঁর শব্দ চয়নিকা–২৬ খণ্ড গ্রন্থের বিভিন্ন স্থানে ‘নারীর মর্যাদা’ বিষয়ক অনেক কিছুই বলেছেন৷ ওই গ্রন্থ থেকে কিছু অংশ সংকলিত করে প্রকাশ করা হচ্ছে৷ –সম্পাদক)

রয়েছো মোরে ঘিরে

শ্রীপথিক

ধর্ম ভুলে কর্ম নিয়ে মত্ত ছিলুম বলে,

আজকে প্রভু, কর্ম হয়েই এলে৷

গানের সুরে বিভোর হতুম তাই

গানের তোড়া আজ উপহার পাই৷

নাচের তালে দুলতো কোমল মন

তোমার নামে সকাল সাঁঝে তাই বুঝি নাচাও

ফুলের শোভা প্রাণটি ভরে ভালবাসতুম বলে

নিজের হাতে ফুলের বাগান আজকে রচে যাও৷

কানন ছেড়ে ঘরের কোণে

                লুকিয়ে ছিলুম বলে

চার দেওয়ালে যেদিকে তাকাই

                তোমার দেখা মেলে

লেখার মাঝে ডুবেছিলুম

                তাই লেখনীর পাশে

আজকে দেখি

                তোমারই ছায়া ভাসে৷

আনন্দেরই টান

সাধনা সরকার

সবুজপাতা আকাশ নীল

                কে যাবি আয় সাথে

জোনাকজ্বলা ফিনকি ফোটা

                আনন্দগানের সাথে৷

ডাকছে আকাশ ডাকছে বাতাস

                ডাকছে খোকা খুকু

কি আনন্দ আকাশ জোড়া

                নেইকো আর দুখু

মেঘের পরে মেঘ জমেছে

                আনন্দ আর গানে

কে কোথায় সব আয়রে তোরা

                 ভালোবাসার টানে

দেখ চেয়ে দেখ মাটির কাছে

                 চাঁদা মামার গান

বুকের মাঝে ছলকে ওঠে

                আনন্দেরি টান৷