September 2018

মানুষ কবে ‘মান হুঁশ’ হবে

জিজ্ঞাসু

এই পৃথিবীতে  লক্ষ লক্ষ বছর হল মানুষের আগমন হয়েছে তবু আজকের পৃথিবীতে মানুষের আচরণ দেখে মনে হয় সাধারণভাবে মানুষ প্রায় আদিমই আছে৷ বিচ্ছিন্নভাবে পরিবেশ বিজ্ঞান বা জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিজ্ঞান নিয়ে অতিসীমিত গবেষণা চললেও, সাধারণ মানুষের ভাষায়---প্রচার মাধ্যমে তা আসে না৷ ফলে মানুষ অজ্ঞানতার অন্ধকারেই ঘুমিয়ে থেকে মনে করছে, এইতো বেশ আছি৷ একটা বাচ্চা কুকুর এক টুকরো হাড় চিবোচ্ছে, মাংসের গন্ধ পেয়ে৷ চিবোতে গিয়ে ওর মাড়ি কেটে গিয়ে রক্ত বেরোচ্ছে, কুকুরটির সে বোধ নেই৷ ও নিজের রক্তের নোনতা স্বাদেই বড় সুখ পাচ্ছে৷ এখন কোনো মানুষ ঐ শুকনো হাড় থেকে কুকুরটিরে বাঁচাতে গেলে সে তীব্রভাবে প্রতিবাদ করবে, সে হয়তো বলতে

অসমে  এন.আর.সি-র  প্রতিবাদে  বিভিন্নস্থানে  ‘আমরা বাঙালী’র  প্রতিবাদ  সভা

বনগাঁ, বাগদা ব্লক ঃ  বনগাঁর বাগদা ব্লকের ট্যাংরা  কলোনি বাজারে  গত ২১ অগাষ্ট ‘আমরা বাঙালী’র পক্ষ থেকে  বিকাল ৪টা থেকে ৮ টা  পর্যন্ত  একটি প্রকাশ্য সভার  আয়োজন  করা হয়৷ অসম থেকে বাঙালী বিতাড়নের  প্রতিবাদে  জোরালো  বক্তব্য  রাখেন, ‘আমরা বাঙালী’র  উত্তর ২৪ পরগণার জেলা-সচিব  দীপঙ্কর  মণ্ডল,  অরুপ মজুমদার, বাপী পাল, বিশ্বেশ্বর  মন্ডল, অসীম বিশ্বাস  ও কেন্দ্রীয় কমিটির  সদস্য শ্রী জয়ন্ত  দাস প্রমুখ৷

‘আমরা বাঙালী’র রাখীবন্ধন  উৎসব  ও এন. আর. সির  প্রতিবাদে  সভা

বিপুল উৎসাহ ও  উদ্দীপনায়  গত ২৬শে  অগাষ্ট রাখী পূর্ণিমা  উপলক্ষ্যে ‘আমরা বাঙালী’ দক্ষিণ  কলকাতা শাখার  উদ্যোগে  রাখীপূর্ণিমা  উৎসব  পালনের মাধ্যমে একটি সম্প্রীতির  বার্র্ত দিয়ে  বেহালা  সখের বাজার  অঞ্চলে  পথচারীদের  হাতে রাখী  পরিয়ে দেন সংঘটনের  সদস্য-সদস্যাবৃন্দ৷এরপরই  সদস্য-সদস্যাবৃন্দ অসমে  এন.আর.সির- নামে  বাঙালীদের  বিদেশী চিহ্ণিত  করার  প্রতিবাদে  জনসভা করেন৷

সরকার আসবে  যাবে  কিন্তু গণতন্ত্রের ময্যাদা রক্ষার  দায় নাগরিকদেরই

প্রবীর সরকার

সুপ্রিমকোর্ট রাজ্যের  পঞ্চায়েত  নির্বাচনের  রায় দিয়েছেন৷  আইনের সর্বশেষ রক্ষক  সুপ্রিম কোর্ট৷ এখানে কিছু বলার নেই৷ তবে এ কথাটা সত্য যে গণতন্ত্রের মর্যাদা রক্ষা না করলে আমরা নিজেদের পায়েই কুড়ুল মারব৷

 নির্বাচন  কমিশন  একটি  আংশিক স্বাধীন  সংস্থা৷   যুক্তরাষ্ট্রীয়  কাঠামোয়  রাজ্যের  নির্বাচন   পরিচালনা  করেন  রাজ্যের  নির্বাচন কমিশন৷

কেরালায় আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্সাল রিলিফ টিমের ত্রাণকার্য

কেরালআয় বন্যাত্রাণপি.এন.এ ঃ আনন্দমার্গে ইয়ূনিবার্সাল রিলিফ টিম, সংক্ষেপে এ্যামার্ট AMURT)-এর স্বেচ্ছাসেবীরা কেরালায় ব্যাপকভাবে বন্যাত্রাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন৷ কেরালা সরকারও আনন্দমার্গের ত্রাণকর্মীদের এ ব্যাপারে সমস্ত প্রকারের সহযোগিতা করে চলেছেন৷ কেরালার বিভিন্ন বন্যা প্লাবিত এলাকায় এ্যামার্ট কর্মীরা ইতস্ততঃ ছড়ানো মৃত গলিত পশুদেহ পরিষ্কার করা ও বিধবস্ত ঘরবাড়ীর ধবংসস্তুপ পরিষ্কার করার কাজ করে চলেছেন৷ সরকার থেক

দুগ্ধ (দুধ)

দুহ্ + ক্ত = দুগ্ধ অর্থাৎ যা দোহন করে’ পাওয়া যায় তাই–ই দুগ্ধ৷ গোরুই হোক আর উট–ছাগল–মোষ–ভেড়া হোক, এদের দুধ দোহন করে পাওয়া যায়৷ প্রাচীনকালে গোরু যখন মানুষের পোষ মানেনি বা মানুষ তাদের বনজ অবস্থা থেকে গৃহপালিত পশু স্তরে টেনে আনতে পারেনি, তখন মানুষ প্রথম পুষেছিল ঘোড়াকে৷ ঘোড়া দ্রুতগামী পশু৷ দ্রুতগামী পশু দুধ দেয় অত্যন্ত কম৷ মানুষ সেকালে ঘোড়া পুষত তার পিঠে চড়ে লড়াই করবার জন্যে৷

সাইকো সার্জারি অপরাধীকেও ভালমানুষে রূপান্তরিত করতে পারে

এন এন এস ঃ ইদানীং প্লাষ্টিক সার্জারি করে বদলে দেওয়া যায় মানুষের চেহারা৷ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সাফল্যে কিডনি, হৃৎপিণ্ড সব কিছু পাল্টে ফেলা সম্ভব হচ্ছে৷ হাড়, মজ্জা বদলে বা নতুন করে জোড়া লাগানোও মানুষের নাগালের মধ্যে৷ কিন্তু এভাবে যদি মানুষের মনের গতি বদলে দেওয়া যেত তাহলে এ পৃথিবীতে অনেক কাণ্ডই ঘটতে পারত৷ সম্প্রতি চিকিৎসকরা ‘সাইকো সার্জারি’র মাধ্যমে একজন অপরাধীকেও ভাল মানুষে রূপান্তরিত করতে পারবে৷ অপরাধীকে একজন শান্ত মানুষের মত দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীতে পরিণত করা যাবে৷ গবেষকদের এই সাফল্যের সূত্র ধরে একটি ঘটনার কথায় আসা যাক৷ প্রাচীন রোমে একটি প্রবাদ বাক্যের খুব প্রচলন ছিল যে, কপালে তলোয়ারের ঘা দি

সুস্থ থাকতে চাল কুমড়ো

সংগৃহিত

*             চাল কুমড়ো একমাস খেলে পরিশ্রম করার ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়৷

*             এই সব্জি বলকারক, পুষ্টিকর, ফুসফুসও ভাল রাখে৷

*             চাল কুমড়োর বীজ চার সপ্তাহ খেলে কৃমি নাশ হয়৷

*             দু’চার চামচ চাল কুমড়োর রস বের করে নিয়ে তাতে চিনি মিশিয়ে আট সপ্তাহ খেলে অম্বল বা অজীর্ণ রোগ সারে৷

*             মৃগী বা উন্মাদ রোগের পক্ষেও এটা উপকারী৷

*             চাল কুমড়োর রস এক সপ্তাহ অন্তর ছ’মাস একটু চিনি ও জাফরানের সঙ্গে পিষে খেলে সব রোগে উপকার পাওয়া যায়৷

পবিত্র পরশে

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

আমার আঁধার ঘরে কে গো তুমি এলে

    মনের গহন কোণে

    কী গান শোনালে গোপনে

কোন্ সে শিখায় লক্ষ প্রদীপ তুমি জ্বালালে৷

    তোমার মোহন বাঁশির সুরে

    দোলা লাগে আমার হৃদয়-পুরে

কোন্ সে আবেশে অমিয় সুবাসে চিত্ত আমার ভরালে৷

    অজানা এক পবিত্র পরশে

    পরাণ আজ মাতলো হরষে

আলোর প্লাবনে আমার বন্ধ দুয়ার খোলালে৷

    অণু-পরমাণুর রন্ধ্রে রন্ধ্রে

    পুলক জাগে অচেনা ছন্দে

অশেষ করুণাধারায় ত্রিতাপ-জ্বালা আমার জুড়ালে৷

পরমাত্মা! তুমি অবিনশ্বর

নিশান্ত বিকাশ দত্ত

হে ঈশ্বর৷ তোমার স্পর্শ

ছড়িয়ে আছে এই মহাবিশ্বে

হে পরমাত্মা তোমার অদেখা

প্রাণের স্পন্দন স্পন্দিত

মোদের অন্তর আত্মা৷

আত্মার নাহি বিনাশ

তাই দেহান্তের পরেও

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে,

পরমাত্মা তুমি বিরাজমান

আত্মারূপে

মোদের হৃদয় মাঝারে৷

সাংসারিক মায়া ডোরে আচ্ছন্ন মোরা

পারিনা উপলব্ধি করিতে তোমারে৷