November 2018

নারীর দুরবস্থা

খুব প্রাচীনকালে যখন মাতৃশাসিত সমাজব্যবস্থা ছিল সেই সময় সমাজে ছিল কন্যারই কদর৷ একজন নারীই হত সমাজের গোষ্ঠীমাতা৷ মানুষ তার নাম ধরে গোত্র–পরিচয় দিত৷ পুরুষেরা সেই গোত্রমাতার নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে যেত৷

সে যুগ চলে গেল৷ পৃথিবীর অধিকাংশ এলাকা থেকে নারীর প্রাধান্য চলে গেল, এল পুরুষের শাসন.......সমাজ হ’ল পিতৃশাসিত৷ মানুষ পিতার পরিচয়ে নিজের পরিচয় দিত৷ সমাজ ব্যবস্থায় প্রবর্ত্তন হ’ল পিতৃগোত্রের ও প্রবরের৷

মহাপ্রয়াণে শ্রদ্ধাঞ্জলি

প্রভাত খাঁ

আত্মার পরমাত্মীয় তুমি

তাই স্বনামে খ্যাত যে তুমি

ধরনীর ধূলি পরে আনন্দ মূরতি৷

 

জগৎ কল্যাণ হেতু তুমি এসেছিলে,

কর্মযজ্ঞে যাহাদের তুমি ডাক দিলে,

তারাই আসিল হেথা তোমার ইচ্ছায়

দূরে ফেলি সকল চিন্তায়৷

 

জ্ঞান কর্মভক্তির তুমি জীবন্ত মূর্ত্তি

 সৃষ্টি স্থিতি, লয় মাঝে তোমাতেই

তুমি লীলা করে চলো অহঃরহ

তাই ‘প্রপত্তি ’ সার্থক হোক্ ভক্তবৃন্দ মাঝেই৷

 

হে পরমপুরুষ তুমি নিঃশেষে সবকিছু

করে গেলে দান জগৎ কল্যাণে!

তোমার প্রদত্ত অষ্টাক্ষরি মহামন্ত্র

আহ্বান করে তোমাকেই

 

কাজ শুধু কাজ

বিভাংশু মাইতি

আজ আর কথা নয়

কাজের যে এ সময়

               কাজ শুধু কাজ

প্রভাতের গান বলে

অলসতা ঝেড়ে ফেলে

               কাজে লাগো আজ৷

মূল্যবান কাজ ফেলে

বৃথা তর্কে অবহেলে

               কেটেছে কত না দিন

নিষ্ফল অপরাজ্ঞানে

জীবন যে ক্ষণে ক্ষণে

               আজ হ’ল অর্থহীন৷

প্রতিদিন শ্বাসে শ্বাসে

শুষেছ সমাজ রস

               অবিরাম অবিরল

দেবে না কি প্রতিদান

বিধিন যে এ বিধান

               ভাব এক পল ৷

ধরিত্রী নিপীড়িত

শোষণ যে আশাতীত

ডাকছে সে

সাধনা সরকার

মাঠ পেরিয়ে ঘাট পেরিয়ে

ছুটবো সবাই চল

নোতুন প্রভাত ডাকছে আজ

সূর্য্যিমামা ঝলমল৷

কে যাবি আয়,আয় না ছুটে

পরম লগন কাছে

আয় না পলাশ আয় না চাঁপা

মন ভোমরা নাচে৷

 আলো আলো আলো

সবকিছুতে আলো

অন্ধ তামস ছুটে পালায়

সবকিছু আজ ভালো৷

কে যেন আজ দাঁড়িয়ে আছে

দেখ না কাছে দূরে

ডাকছে সে আয় না কাছে

মোহন বাঁশির সুরে৷

ধোনিকে বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে দেখতে চাইছেন গাওস্কার

২০১৯ বিশ্বকাপে সবচেয়ে শক্তিশালী ভারতীয় ক্রিকেট দল গড়ার লক্ষ্যে ভারতীয় টীম ম্যানেজমেণ্ট এখন খেলোয়াড়দের নিয়ে পরীক্ষা-নিরিক্ষা, প্রাক্তনদের মতামত ইত্যাদি খুঁটিনাটি বিষয়গুলি নিয়ে পর্যালোাচনা করছেন৷ কয়েকজন খেলোয়াড় যে বিশ্বকাপে খেলবেনই তা ঠিক হয়ে গেছে৷ যেমন বিরাট কোহলি, রোহিত শর্ম্মা, শিখর ধাওয়ান, কে.এল.

সোনা জয়ী বক্সার চরম আর্থিক সংকটে---সরকার উদাসীন

বক্সার দীনেশ কুমারের কথা মনে পড়ছে? একসময় দেশের হয়ে গ্লাভস হাতে এনেছেন অনেক পদক৷ দেশে-বিদেশে নানা প্রতিযোগিতায় জিতেছেন সতেরটি সোনা, একটি রুপো ও পাঁচটি ব্রোঞ্জ৷ পদক ছিনিয়ে এনেছেন এশিয়ান গেমসের আসর থেকেও৷ লড়েছেন অলিম্পিকে৷ পেয়েছেন অর্জুন পুরস্কার৷ আরও এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ণ ছিল তাঁর৷ কিন্তু চরম দারিদ্রতার কারণে দীনেশ আজ রাস্তার হকার৷ অলিতে-গলিতে ঠেলা গাড়ী নিয়ে কুলফি মালাই বেচে জীবন অতিবাহিত করতে হচ্ছে অর্জুন পুরস্কার জয়ী দেশের সম্পদ দীনেশ কুমাবকে৷

অসমে বাঙালী গণ হত্যার বিরুদ্ধে  সর্বত্র ‘আমরা বাঙালী’র প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ

অসমের তিনসুকিয়া জেলার ধলা এলাকায় বাঙালী বিদ্বেষী জঙ্গীরা ১লা নবেম্বর সন্ধ্যা ৮টা নাগাদ বেছে বেছে ৫ জন বাঙালীকে সেতুর কাছে ডেকে নিয়ে গিয়ে বসিয়ে গুলি করে হত্যা করে৷ নিহতদের নাম শ্যামলাল বিশ্বাস (৬০), অনন্ত বিশ্বাস (১৮), অবিনাশ বিশ্বাস(২৩), ধনঞ্জয় নমশূদ্র (২৩) ও সুবল দাস (৬০)৷ ঠিক কোন জঙ্গী সংঘটন এই হত্যাকাণ্ড ঘটাল তা নিশ্চিতভাবে জানা না গেলেও পুলিশের সূত্রে অনুমান আলফা (স্বাধীন) জঙ্গীরা এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে৷ যারাই এই হত্যাকান্ড ঘটাক, এটা যে বাঙালী বিদ্বেষী জঙ্গীদের কাজ তাতে আর কোনো সন্দেহ নেই৷

অসমে বাঙালীদের  মানবাধিকার হরণের  জঘন্য নজির

অসমে এন.আর.সি’কে  কেন্দ্র করে যে কীভাবে  বাঙালীদের  মানবাধিকার হরণ করা হচ্ছে, কীভাবে  বাঙালীদের ওপর চরম  নির্যাতন  নেমে এসেছে, তার দুটি  নজির  সম্প্রতি  সামনে এসেছে৷

বাঙালী হত্যার প্রতিবাদে রাষ্ট্রপতিকে আমরা বাঙালীর কেন্দ্রীয় কমিটির স্মারকপত্র

অসমের তিনসুকিয়া সম্প্রতি ৫ জন নিরীহ বাঙালীকে হত্যা করার প্রতিবাদে, এর বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবীতে ও অসমের বিজেপি সরকারের চূড়ান্ত ঔদাসিন্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে আমরা বাঙালী কেন্দ্রীয় কমিটি কলকাতা রাজ্যপালের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি প্রেরণ করেন৷

এই স্মারকলিপি প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন যুগ্মসচিব হিতাংশু বান্যার্জী, সুবোধ কর, স্বাগতা ব্যানার্জী প্রমুখ৷

প্যাটেলের বিশাল মূর্তির প্রতিষ্ঠা

 

নিজস্ব সংবাদদাতা ঃ বিজেপির পক্ষ থেকে গত ৩১শে অক্টোবর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিনে (জাতীয় ঐক্য দিবস) তাঁর পূর্ণাবয়ব বিশাল এক মূর্ত্তির প্রতিষ্ঠা করেন৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজেই বিশ্বের এই সর্বোচ্চ মূর্ত্তিটি উদ্বোধন করেন৷ এই মূর্ত্তিটি বসানো হয়েছে গুজরাতের নর্মদা জেলার সর্দার সরোবরের একটি দ্বীপের ওপর৷ এর উচ্চতা ১৮২ মিটার৷

 

নারীর মর্যাদা বিষয়ে গার্লস্ প্রাউটিষ্টের সিম্পোসিয়াম