May 2019

বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবসে সেরাম থ্যালাসেমিয়া প্রিভেনশন ফেডারেশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠানসূচী

প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও ৮ই মে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবসের অনুষ্ঠান সাড়ম্বরে পালিত হ’ল৷ ৩রা মে কলকাতা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনে থ্যালাসেমিয়া সম্বন্ধে সচেতনতার বক্তব্য রাখা হয়৷ এখানে সংঘটনের ‘থিম সং’ ‘বাঁচতে চাই, বাঁচতে দাও’ নামে একটি অডিও সিডির উদ্বোধন করেন সেরাম থ্যালাসেমিয়া প্রিভেনশন ফেডারেশনের সম্পাদক সঞ্জীব আচার্য সহ কার্যকরী কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ৷ এই অডিও সিডির সঙ্গীত পরিচালনার মূল দায়িত্বে ছিলেন সংঘটনের সদস্য ও শিল্পী অভিষেক মিত্র৷ ওইদিন প্রেস ক্লাবে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত পরিবারের অভিভাবকগণ তাদের অভিজ্ঞতার কথা বলেন৷

শ্রীশ্রী আনন্দমূর্তিজীর ৯৯তম আবির্ভাব তিথি নিউ ব্যারাকপুর  ইউনিটে  পালন

শ্রীশ্রী আনন্দমূর্তিজীর ৯৯তম আবির্ভাব  তিথি নিউ ব্যারাকপুর  ইউনিটে জাঁক-জমক সহকারে পালন করা হয়৷ বাবার জন্মক্ষণ সকাল ৬-০৭ মিনিটে শঙ্খ ধবনি, উলুধবনি, শ্লোগান দেওয়া হয়৷ পরে প্রভাত সঙ্গীত, কীর্তন, সাধনার শেষে  ২০১৯-এর বাণীপাঠ  ব্যাখ্যা  করেন  সন্তোষ কুমার  বিশ্বাস  ও মোহন  অধিকারী৷ এরপর  আবার  সকাল ১০ টা থেকে  দুপুর ১টা  পর্যন্ত অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্’ কীর্ত্তন  হয়৷  কীর্ত্তনের পর বারাসাত জেলা হাসপাতালে আনন্দমার্গের পক্ষ থেকে  ফল বিতরণ করা হয়৷ হাসপাতালের পক্ষ থেকে তার প্রাপ্তি স্বীকার করা হয়৷ এসবের মধ্যে নারায়ণ সেবাও করা হয়৷ সমগ্র অনুষ্ঠানকে  সাফল্যমন্ডিত  করার জন্যে বরিষ্ঠ আনন্দমার্গী দিদি শ্র

বিদ্যাসাগরের মূর্ত্তি  ভাঙ্গার প্রতিবাদে ‘আমরা বাঙালী’র ধিক্কার মিছিল

কলকাতা ঃ গত ১৪ই মে বিজেপির  সভাপতি অমিত শাহর রোড শো-কে কেন্দ্র করে উঃ কলকাতায় বিজেপি ও টি.এম.সি-র মধ্যে বিভিন্ন জায়গায়  প্রচণ্ড সংঘর্ষ হয়৷ শুধু তাই নয় দুষৃকতীরা বিদ্যাসাগর  কলেজে  ঢুকে নবজাগরণের  পথিকৃৎ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্ত্তি ভেঙে দেয়৷ ‘আমরা বাঙালী’ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করে৷ ১৫ই মে বেলা ৪.৩০ মি.

বাংলা বানান প্রসঙ্গে

‘কৃষক’ শব্দটি ভুল, হবে ‘কর্ষক’

এমনিতে যাঁরা চাষবাস নিয়ে থাকেন তাঁদের জন্যে সংস্কৃত ভাষায় বেশি প্রচলিত শব্দ দু’টি রয়েছে–কৃষীবল ও কর্ষক৷ ‘কর্ষক’ শব্দটি কৃষ ধাতু থেকে উৎপন্ন৷ যাঁরা এই কর্ষককে ‘কৃষক’ বানিয়ে ফেলেছেন তাঁরা না জেনেই এই ভুল করেছেন৷ আর যাঁরা আজও ‘কৃষক’ লেখেন তাঁরা ভুলকে ভুল না জেনেই লেখেন৷ আমরা ‘আকর্ষক’ ‘বিকর্ষক’ বলবার সময় ঠিক বলি কিন্তু কেন বুঝি না ‘কর্ষক’ বলবার সময় ভুল করে কৃষক বলে ফেলি৷

‘অপসংস্কৃতি’ শব্দটি ভুল, হবে ‘অসংস্কৃতি’

অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা

এই সমাজে পুরুষেরা বিশেষ সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে৷ পুরুষদের ওপর অর্থনৈতিক নির্ভরতার জন্যে পরিত্যক্তা নারীদের একাংশ পতিতাবৃত্তি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়৷ যখন সমাজে নারীরা অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও পুরুষের সমান মর্যাদা পাবে তখন এই ধরণের বৃত্তি বন্ধ হয়ে যাবে৷ যে সব নারী ওই জঘন্য বৃত্তি পরিত্যাগ করে নিজের চরিত্র শুধরে নেবেন, সেই সব নারীকে উপযুক্ত মর্যাদা সমাজকে দিতে হবে৷ পতিতাবৃত্তি সামাজিক–অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কুফল৷

মিনতি

শ্রীপথিক

মোর জীবনের আত্মা গো তুমি

মানস–কুসুম মধুরতা

(মম) মূর্ত্ত জীবনাদর্শ গো তুমি

 পরমারাধ্য ওগো পিতা৷

প্রাণের আগুনে তুমি তাপ প্রভু

অন্তর নীরে শীতলতা

হৃদি চন্দনে গন্ধ তুমি গো

মানব দেহের মানবতা৷

কৌটায় ভরা সে প্রাণ ভোমরা

চুরি গেলে সেই রূপকথা–রাক্ষসীর

কিছুই থাকে না আর–৷

তুমি ছাড়া প্রভু তেমনি আমার

    থাকে না কিছুই বাকী

         শূন্য জীবনাধার৷

তাই, হে পরমপ্রিয় চিরসখা মোর

তোমার চরণে চাহি নাক আর কিছু

    শুধু এ মিনতি রেখো,

    অনন্তকাল ধরে তুমি মোর

ভয় কি বা তার

বিভাংশু মাইতি

অণুতে অণুতে আছো অণুসূত

তবু পাই না তোমার দেখা,

অন্তরে নেই আছো অন্তরে

চিদাকাশে তুমি রাকা৷

অনলে অনিলে সাগরে সলিলে

আছো তুমি সর্বত্র

আছো ছায়া-সম দিবস রজনী

মনে আছো মনোমিত্র৷

জেনেও জানি না তুমিই আমার

পরম জীবন দেবতা

বুঝেও বুঝি না তোমার মহিমা

নভোনীলে লেখা বারতা৷

বিভূপদে তব করি গো আকুতি

হৃদয়েতে দাও ভকতি

জগৎ মাঝারে যেন যুঝিবারে

পাই গো অপার শকতি৷

ভয় কি বা তার

যে আছে তোমার

অভয় চরণ স্মরণে

সঁপে যে দিয়েছে সকল সত্তা

জীবনে-মরণে-মননে৷

ঊণিশের আহ্বান

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

এসো সদা সচেতন বাংলা ভাষী যত নরনারী

আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা বাঙলা মায়ের সন্তান

হাতে রাখো হাত, মান-অভিমান ছাড়ি,

ওই শোন, অমর ঊণিশের দৃপ্ত আহ্বান

বাঁচাতে বাঙালীর মর্যাদা, বাংলা ভাষার সম্মান৷

বেইমান, শয়তান, হীনচক্রী হেনেছে আঘাত

বাঙলার বুকে, ঐতিহ্য-সংস্কৃতি দিয়েছে নির্বাসন

ঢাকা-শিলচরে বাঙালীর গর্বিত প্রতিবাদ

পুলিশ-দুর্বৃত্তের গুলিবর্ষণে সঁপেছে জীবন

বাঁচাতে বাঙালীর মর্যাদা, বাংলা ভাষার সম্মান৷

ঢাকার একুশে ফেব্রুয়ারী, শিলচরের ঊণিশে মে

বঙ্গভাষা-সংগ্রামের ইতিহাস মিলে-মিশে একাকার

ইংল্যাণ্ড অপেক্ষায় বিশ্বক্রিকেটের মহারণের জন্যl শুরু হয়ে গেছে বাকযুদ্ধ - কে কোন দলের ব্রহ্মাস্ত্র সেই নিয়ে চলছে নানান মতামত

আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা ৷ তারপরই শুরু ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯  ক্রিকেটের মাঠে অর্থাৎ ইংল্যাণ্ডে শুরু হয়ে যাবে প্রতিমুহূর্তের হারজিতের লড়াই৷ সেটি আগে থেকে আন্দাজ করা অতটা সহজ হবে না, তবে প্রতিটি দলেই  এমন একজন থাকবেন যিনি এই বছরে দলের জন্য হয়ে উঠতে পারেন ‘এক্সফ্যাক্টর’৷

যাঁদের কথা এখন বলা হবে তারা বরাবরই এই খেতাব পাওয়ার মতো যোগ্য প্রদর্শন দিয়েছেন নিজের নিজের দলকে৷ এবার দেখার পালা এবছরে আসন্ন বিশ্বকাপে তারা কি করতে চলেছেন৷ এদের মধ্যে প্রথম যাঁর নাম এখন ক্রিকেট জগতে সবার মুখে মুখে তিনি আর কেউ নন আন্দ্রে রাসেল৷