চক্ষূরোগ
পদ্ম– Nelumbo nucifera ও পদ্মমধু ঃ
পদ্ম– Nelumbo nucifera ও পদ্মমধু ঃ
আজকের আধুনিক সভ্য সমাজে সবচেয়ে বড় অভিশাপ হ’ল মাদকের নেশা৷ মাদক বলতে শুধু মদই নয় মদ, গাঁজা, আফিম, সিদ্ধি, ভাঙ্, ড্রাগ, হেরোইন, তামাক, গুটকা ইত্যাদি সব ধরণের উগ্র নেশাদ্রব্যকেই এককথায় মাদক বলা হয়৷ এ কথা হয়তো অনেকেই জানে না যে, যে কোন মাদকের নেশাই শরীর ও মনের পক্ষে কতটা ক্ষতিকর–
চ মাদকের নেশায় শরীর–স্বাস্থ্য নষ্ট হয়
চ লিভার, কিডনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়
চ ক্যানসারের মত প্রাণঘাতী রোগের আক্রমণ ঘটে
চ মস্তিষ্ক ও স্নায়ু দুর্বল হয়ে যায়
চ বুদ্ধিভ্রষ্ট হয়, স্মৃতিশক্তি লোপ পায়
চ আচরণ ও মেজাজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়
‘গঙ্গাটেয়’ শব্দের একটি অর্থ হ’ল গঙ্গাপাগল মানুষ–যার গঙ্গার নাম শুণলেই গঙ্গাস্নানের ইচ্ছে জাগে৷ তোমরা তোমাদের গ্রামে শহরে নিশ্চয় এমন কিছু পুরুষ ও মহিলাকে দেখেছ যারা ‘‘উঠলো বায় তো কটক যায়’’৷ হঠাৎ খেয়াল হ’ল গঙ্গাস্নানে যাবার, আর তখন বাড়ীর সুবিধা–সুবিধার কথা না ভেবে গঙ্গার দিকে রবাণা হয়৷ আমাদের শহরে আমাদেরই ঠিক পাশের বাড়ীতে থাকতেন জনৈক রমেশচন্দ্র গুপ্ত৷ মানুষটি ছিলেন অত্যন্ত ভাল৷ আমরা তাঁকে কাকা বলে ডাকতুম৷ আর ছিলেন তাঁর বৃদ্ধা মা ও পত্নী৷ তাঁরা দুজনে ছিলেন আরও ভাল...ভালর চেয়েও ভাল৷ তাঁর মাকে ডাকতুম ঠাক্মা বলে৷ ঠাক্মার ওই গঙ্গাস্নানের বায়ু ছিল৷ আমাদের শহর থেকে গঙ্গা প্রায় ছ’ মাইল দূরের পথ৷ শবদা
বিষাক্ত কন্টক-পথে পণ করে’ প্রাণ
শুরু হলো আমাদের নব অভিযান৷
মান নেই, খ্যাতি নেই, নেই সমর্থন---
আছে জ্বালা, আছে ব্যঙ্গ---সহস্র বন্ধন৷
শুভ কাজে যত শুনি তিক্ত অপবাদ
অট্ট হেসে তত পাই রোমাঞ্চের স্বাদ!
ড্রাগনেরা ঘিরে আছে প্রগতির পথঃ
সংগ্রামে প্রস্তুত আছি--- নিলাম শপথঃ
জীবন সংকটে কভু হটবো না পিছে,
পেয়েছি অভ্রান্ত পথ মৃত্যুভয় মিছে,
মাঝপথে যদি নামে দুর্র্যেগের রাতি,
যদি ওঠে ক্ষুব্ধ ঝঞ্ছা নাহি রয় সাথী
আমাদের অভিযান থামবে না তবু---
তিলে তিলে দেবো প্রাণ দমবো না কভু৷৷
নববর্ষের শুভ প্রভাতে
প্রীতিভরা অভিনন্দন
জানাই সকলকেই এ জগতে,
আনন্দে ভরুক সবার মন৷
সকল হৃদয়ে আজ হোক
চেতনার উন্মেষ,
দূর হোক জড়ীভূত
দ্বন্দ্ব ও বিদ্বেষ৷
আমরা রয়েছি মিলে
এক প্রাণ এক মন,
সবাই সবার পাশে
সবাকার আপনজন৷
কেহ নয় পর, দুদিনের খেলা,
এই ভূবনের লীলা,
নিঃস্ব হাতে এসেছি সবাই,
নিঃস্ব হাতেই ফিরিবার পালা৷
মিছে হানাহানি কেনই বা এত,
দুঃখ কিসের তরে?
বিধাতার দান সবার জন্য
ক্ষণিকের এ সংসারে৷
আকাশ বাতাস সূর্য চন্দ্র
সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন বিদেশি ফুটবলার খোলানো নিয়ে আপত্তি জানাতে পারে এই আশঙ্কাই এখন তৈরী হয়েছে৷ কিন্তু কেরল ফুটবল সংস্থা এর উত্তরে জানিয়েছে, তারা ঘরোয়া লিগে বিদেশি ফুটবলারদের খেলা নিষিদ্ধ করবে না৷ বাঙলার ফুটবল নিয়ামক সংস্থার কর্র্তরা কী করবেন এখন এটাই চিন্তার!
ফেডারেশন সভাপতি কল্যাণ চৌবে জানান---‘‘ভারতীয় স্ট্রাইকার তুলে আনতে রাজ্য লিগ-সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতা অর্থাৎ রোভার্স কাপ, বরদলুই ট্রফি, আই লিগের দ্বিতীয় ডিভিশনে বিদেশি ফুটবলার খেলানো যাবে না৷’’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘‘একটা সময় জাতীয় দলে বাঙালি স্ট্রাইকারদেরই আধিপত্য ছিল৷ এখন কেউই নেই, আমরা এটার পরিবর্তন চাই৷’’