February 2024

গাছ কাটলেই ঝরে ‘রক্তের’ ফোয়ারা!  রোগ সারাতে এই ‘রক্ত’ ব্যবহার করা হয়

গাছের উপর কুড়ুলের কোপ পড়লেই ছোটে ‘রক্তের’ ফোয়ারা৷ গাছের ভিতর থেকে এমন ভাবে ‘রক্ত’ বেরিয়ে আসে যে, দেখে মনে হয় যেন রক্তমাংসের কোনও জীবকে কেটে ফেলা হচ্ছে৷ এই ‘রক্ত’ দিয়ে নাকি কঠিন রোগ নিরাময় করা যায়৷ এই ‘ব্লিডিং ট্রি’র অস্তিত্ব কি সত্যিই রয়েছে না কি রক্ত ঝরে পড়ার  কল্পনা নয়, বাস্তবে এমন একটি গাছ রয়েছে যা কাটা হলে তার ভিতর থেকে রক্তবর্ণের এক ধরনের তরল গড়িয়ে পড়তে থাকে৷ এই গাছটির নাম ড্রাগন ব্লাড৷গাছটির এই নামকরণ এই তরল নির্গত হওয়ার কারণেই৷ তরলটি হাতে নিয়ে দেখলেও মনে হয় যেন রক্ত লেগে রয়েছে৷ড্রাগন ব্লাড গাছটি সাধারণত উচ্চ তাপমাত্রাতেও জন্মাতে পারে৷ সাধারণত আরব সাগরের একটি দ্বীপপুঞ্জে চিরহরিৎ এই বৃ

কয়েকটি গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ ও পাতার ব্যবহার

গাঁদাল পাতা ঃ

পরিচয় ঃ গাঁদাল পাতার সংস্কৃত নাম খরগন্ধা/খরগন্ধিকা/খরগন্ধনিভা৷ তিনটে শব্দেরই অর্থ গাঁদাল পাতা৷ খর মানে ....... পায়খানার দুর্গন্ধ৷ যে পাতায় কতকটা ওই ধরণের গন্ধ রয়েছে তা খরগন্ধা৷ গাঁদাল পাতার অন্য সংস্কৃত নাম হচ্ছে–কৃষ্ণপল্লবি/কৃষ্ণপল্লবী/কৃষ্ণপল্লবিনী৷ ঙ্মলৌকিক সংস্কৃতে ৰলা হয় গন্ধভাদালী ৰ৷ গাঁদাল একটি লতানে উদ্ভিদ৷

পত্নী/জায়া/ভার্যা/কলত্র

(মহান দার্শনিক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার তাঁর শব্দ চয়নিকা–২৬ খণ্ড গ্রন্থের বিভিন্ন স্থানে ‘নারীর মর্যাদা’ বিষয়ক অনেক কিছুই বলেছেন৷ ওই গ্রন্থ থেকে কিছু অংশ সংকলিত করে প্রকাশ করা হচ্ছে৷                 –সম্পাদক)

দেশনায়কের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ

কৌশিক খাটুয়া

ভারত মাতার বীর সন্তানের হাত ধরে

ভারতের স্বাধীনতা অর্জন,

যে স্বাধীনতার তরে শতবর্ষ ধরে

শত শহীদের প্রাণ বিসর্জন৷

স্বাধীন দেশ, খন্ডিত দেশ,

সহস্র সমস্যায় জর্জরিত,

ধনী-গরীব, শিক্ষিত-মূর্খ,

 নানান ধর্মে বিভাজিত৷

ভারতের সনাতন ধর্মের বিকৃতি

অনুভবি তার ভয়ঙ্কর পরিণতি৷

 

কোন ভক্তির ছলে--------

ফুলের মালায় ধূপের ধোঁয়ায়

ঢাকা পড়ে যায়,

প্রাতিষ্ঠানিক আবহাওয়ায়, 

ব্যবসায়িক প্রতিযোগীতায়

তিলে তিলে নিঃশেষ হয়ে যায়,

আমাদের মনে কি সযতনে লালিত

সুভাষচন্দ্রের স্মরণে

প্রভাত খাঁ

স্মরণীয় বরণীয় যারা এ বিশ্ব সংসারে

তুমি তাদেরই একজন হয়ে চিরকাল রবে৷

পুণ্যভূমি এ ভারতে সর্বশ্রেষ্ঠ তুমি,

মহান সন্তান তাই ধন্য জন্মভূমি৷

তোমার পবিত্র প্রতিকৃতি প্রতি ঘরে ঘরে

সযত্নে পূজা পায় অন্তরে অন্তরে৷

হে দেশসেবক তুমি যে মানস পুত্র

স্বামীজির, তাই তো মহান পবিত্র!

আজীবন হে মহান সাধক আত্মমুক্তি তরে

নয়, মাতৃভূমির মুক্তি হেতু সংগ্রাম করিয়া গেছ

রেখে যাও অবিস্মরণীয় দেশপ্রেম, আত্মত্যাগ,

আপোষহীন চির সংগ্রামী ধন্য তুমি

মাননিকো দেশ ভাগ৷

স্মরণ করি সেই বিশ্বপিতার মহান ইচ্ছায়

সুকুমার  রায়ের কবিতা

ত্রিকালদর্শী

ওগো ত্রিকালদর্শী মধুবন বিহারী

বিশ্বভূবন রেখেছ তুমি মননে ধরি

অনন্তলীলায় খেলিছ বিশ্ববিধাতা

দয়ার সাগর তুমি জীবের পরিত্রাতা

বাজাও বাঁশী ওগো মোহন বেশে

নন্দনলোকের দিব্যানন্দে আছ মিশে৷

 

অজানা দেশে

দিনের আলোয় ব্যস্ত তারা

তাইত বুঝি দেয় না ধরা

রাত গগনে তাকায় তারা

কৌতূহলে দীপ্ত নয়ন ভরা

আসতে  মানা মোদের পাশে

বন্দী সে কোন অজানা দেশে৷

নহ্‌

‘ নহ্‌’ ধাতুর উত্তর ‘ভস্‌’প্রত্যয় করে আমরা ‘নভঃ’ শব্দটি পাচ্ছি৷  তারও মানে আকাশ বা ব্যোমতত্ত্ব বা ইথার ৷ এই ‘নহ্‌’ ধাতু থেকেই ‘নাভি’ শব্দটি পাচ্ছি৷ তাই ‘ন’ শব্দের একটি মানে নাভি বা নাই (নাইকুগুলী)*৷ নাভি> নাহি> নাই৷ অর্থাৎ ‘নাভি’ শব্দ থেকে বাংলা তত্ত্ব শব্দ ‘নাই’ এসেছে৷  আবার সংস্কৃত ‘নাস্তি’ শব্দ থেকে (নাস্তি> নাস্সি> নাহি> নাই) ‘নাই’ শব্দটি এসেছে৷ এই ‘নাস্তি’ থেকে মাগধী প্রাকৃতে এসেছিল নখি/নাখি ৰাংলার ‘নাই’ এই ‘‘নথি’’ বা ’’নাখি’’ থেকেও আসা স্বাভাবিক হাজার বছরের পুরোনো মগইী ভাষায় নখি/নাখি দুটো রূপই চলত৷ বর্তমান মৈথিলীতেও ‘নাহি’ রূপটি চলে৷ প্রাচীন ৰাংলাতে নাই’ শব্দের রূপ ছিল

ভারতীয় নেটে বাংলার প্রিয়াংশু পটেল

ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ শুরু হওয়ার দু’দিন আগে হায়দরাবাদের উপ্পল স্টেডিয়ামে সাংবাদিক বৈঠকে এসে কোচ রাহুল দ্রাবিড় ঘোষণা করেন, ‘‘দক্ষিণ আফ্রিকায় উইকেটকিপার হিসেবে রাহুল অসাধারণ দায়িত্ব পালন করেছে৷ কিন্তু দেশের মাটিতে বিশেষজ্ঞ কিপারকেই দায়িত্ব দেওয়া হবে৷’’ যোগ করেন, ‘‘ভারতের মাটিতে একজন কিপারকে সামনে দাঁড়িয়েই বেশিক্ষণ কিপিং করতে হয়৷ অশ্বিন, জাডেজাদের বল সামলানোর জন্য বিশেষজ্ঞ উইকেটকিপার সবচেয়ে বেশি জরুরি৷’’ রাহুলকে তাই ব্যাটসম্যান হিসেবেই দেখা হচ্ছে৷ তিনি ব্যাট করার সময় নেটে কিপিং করতে যান কে এস ভরত৷ নেট সেশনের শুরুতে বেশ কিছুক্ষণ ব্যাটও করানো হয় ভরতকে৷ অনুশীলন দেখে বোঝা গেল, দস্তানা হ

সফল ক্রিকেটারদের পুরস্কৃত করল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড

মঙ্গলবার হায়দরাবাদের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটারেরা৷ আমন্ত্রিত ছিলেন বেন স্টোকসেরা৷ এই প্রথম বিসিসিআইয়ের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিদেশি কোনও দলকে৷ ক্রিকেটে সারা জীবনের অবদানের জন্য সিকে নাইডু লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন কোচ রবি শাস্ত্রী৷ কোভিডের জন্য গত কয়েক বছর এই অনুষ্ঠান করেনি বিসিসিআই৷ তাই এ দিন গত চার মরসুমের বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে পুরস্কার৷