মেথী ভেজানো জল
‘‘ভোরে খালি পেটে মেথী–ভেজানো জল পান করলে মধুমেহ রোগী সুফল পাবেন৷ এই জল অল্প পরিমাণে মূত্র–কৃচ্ছতাতেও উপকারী৷ মেথী–চূর্ণও ডায়াবেটিস রোগে কার্যকর৷ মেথী–শাকের ব্যাঞ্জন বা মেথী–শাকের ৰড়া শুধু উপাদেয়ই নয়, ঔষধও৷’’
‘‘ভোরে খালি পেটে মেথী–ভেজানো জল পান করলে মধুমেহ রোগী সুফল পাবেন৷ এই জল অল্প পরিমাণে মূত্র–কৃচ্ছতাতেও উপকারী৷ মেথী–চূর্ণও ডায়াবেটিস রোগে কার্যকর৷ মেথী–শাকের ব্যাঞ্জন বা মেথী–শাকের ৰড়া শুধু উপাদেয়ই নয়, ঔষধও৷’’
‘কুক্’ ধাতুর অর্থ হ’ল খুঁটিয়ে দেখা বা ভালভাবে তাকানো৷ কুক্+ঘঞ্ করে পাচ্ছি ‘কোক’ শব্দটি৷ তাই ‘কোক’ শব্দের মানে যে ভালভাবে তাকিয়ে দেখে৷ দূর আকাশে ৰলাকা ভেসে আসছে সূদূর উত্তর এলাকা থেকে হিমালয় পার হয়ে ভারতে৷ নীচে কোন্ বৃক্ষবেষ্টিত জলাভূমিতে গত বৎসর সে বাসা ৰেঁধেছিল সেই বৃক্ষটিকে সু-উচ্চ নভ থেকে সে ঠিক চিনে নেয়৷ এই জন্যে এই আরণ্য পাখীগুলির সংস্কৃতে সাধারণ নাম ‘ৰলাকা’--- আরেকটি নাম ‘কোক’৷
আমি সেই নরকুলের
প্রথম রাজা ‘মান্ধাতা’৷
তোমরা কি পেয়েছ সেই
শ্মরণাতীত বারতা!
তারপর থেকে বিশ্বে প্রথম
শুরু রাজতন্ত্র৷
আজও কোনো দেশে পরম্পরায়
রাজদণ্ডই শাসনতন্ত্র৷
তোমরাতো জানোনা সেই ইতিহাস,
এও এক নিষ্ঠুর পরিহাস!
ইতিহাসে এ তথ্য অনুল্লিখিত সত্য
আমায় ঘিরে পারিষদবর্গ
পাইক বরকন্দাজ
থাকতো কত অমাত্য৷
আমার সিংহাসন আমারই নির্র্মণ
নির্মমভাবে অস্বীকৃত,
দেয়নি কেহ দাম৷
আজও মানুষ বলে কথারচ্ছলে
মানুষ সবাই সুখী ছিল
মান্ধাতার আমলে৷
ভাল লাগে শীতের দিনে
পায়েস আর পিঠে,
নলেন গুড়ের সন্দেশ আর
খেজুর রস মিঠে৷
ভাল লাগে কড়াইশুঁটির
কচুরি, মালপোয়া---
ভাল লাগে নতুন ধ্যানের
নবান্নে, আমোদ---
সবচেয়ে ভাল লাগে শীতে
সকাল বেলার রোদ!
ন্যায়, সত্য মানবতার মূর্ত্তপ্রতীক
বিবেকের আনন্দ তুমি বিবেকানন্দ
তোমার অমৃতবানী জাগায়েছে বিশ্ব সংসারে
একসূত্রে বেঁধে দিতে মানব সমাজে৷
জাতপাত ভেদাভেদ দূরাচারি
আচণ্ডালে ভালবেসে মাটির পৃথিবী পরে
সচেষ্ট ছিলে এক মানব সমাজ গড়ি
তাঁর মনে আনন্দ যোগাতে৷
২
হে বীর দৃঢ়চেতা সর্বত্যাগী সন্ন্যাসী
বিশ্ব আত্মায় তুমি প্রতিষ্ঠা করেছো
জগতে অধ্যাত্ম জ্ঞানের বানী দিকে দিকে ছড়ায়ে৷
ক্ষণ জন্মাতুমি, তোমার কর্ম এষণা
তোমাকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছে
চিরকাল এ জগৎ সংসারে৷
৩
গম্ভীর শব্দের অর্থ হ’ল জলের তলমাপক ভাব অর্থাৎ জলকে গম্ভীর বললে বুঝতে হবে সেটা অথই জল....অনেক তলা পর্যন্ত সেই জল গেছে৷ যদিও শব্দটি আদিতে জলপরিমাপক হিসেবেই ব্যবহূত হত কিন্তু পরবর্ত্তীকালে বিভিন্ন ধরণের অলঙ্কারে বিভিন্ন বস্তুর তলমাপকতায় এর ব্যবহার হয়ে এসেছে৷ ভারী আবাজ, ভারী মনমেজাজ, ভারী চাল–চলন, ভারী চলন–বলন, যার মধ্যে অনেক নীচ অবধি বা অনেক ভেতর পর্যন্ত মাপবার প্রশ্ণ ওঠে তার জন্যে ‘গম্ভীর’ শব্দ চলতে পারে৷ বাজখাঁই আবাজ বলতে চলে গম্ভীর আবাজ হাসিবিহীন মুখকে বলব গম্ভীর মুখ অভিব্যক্তিবিহীন আচরণকে বলব গম্ভীর আচরণ মেপে মেপে মাটিতে চাপ দিয়ে দিয়ে চলাকে বলব গম্ভীর চলন৷ তবে মনে রাখতে হবে মুখ্যতঃ এটি জলে
২০২৩ সালের এশিয়ান গেমসে ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা রেকর্ড সংখ্যক পদক জিতেছিলেন৷ তবু দেশের তরুণ প্রজন্মের খেলোয়াড়দের নিয়ে খুশি নন মেরি কম৷ ছ’বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ান হওয়া বক্সারের মতে--- ‘দেশের তরুণ খেলোয়াড়দের মধ্যে জেতার কিদে অনেক কম৷’ তরুণদের মানসিকতায় তিনি পুরোপুরি হতাশ৷ নিজে খেলা চালিয়ে যেতে পেশাদার বক্সিংয়ে নামার ইঙ্গিত দিয়েছেন, তরুণ খেলোয়াড়দের সমালোচনা করে নিজের উদাহরণ দিয়েছেন তিনি৷ মেরি বলেন ---আমাকে দেখুন, আমি এখন ৪১ বছরের৷ কিন্তু এই বয়সে আমি দারুণ ফিট৷ আরও আরও সাফল্য চাই আমি৷ এখনও পদক জেতার খিদে রয়েছে আমার৷ অথচ তরুণ প্রজন্ম ওরা একটা পদক জিতেই সন্তুষ্ট হয়ে যাচ্ছে৷ একবার চ্যাম্পিয়ান হয়েই শেষ হয়ে
ভারতের সিনিয়র দলের হয়ে খেলার সৌভাগ্য এখনও হয়নি অভিমন্যুর৷ কিন্তু ভারত ‘এ’ দলে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হয়ে উঠেছেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ৷ এবার ভারত ‘এ’ দলকে নেতৃত্ব দেবেন তিনি৷ ভারতে ইংল্যাণ্ড লায়ন্স দলের বিরুদ্ধে নেতৃত্ব দেবেন অভিমন্যু৷ দেশের হয়ে খেলার কারণে আরও বেশ কিছু দিন তাঁকে রঞ্জি ট্রফিতে পাবে না বাঙলার দল৷ এর আগে একাধিক মরসুমে বাঙলা দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন অভি৷ গত শনিবার ১৩জন সদস্যের নাম ঘোষণা করা হয়েছে ভারত ‘এ’ দলের আগামী ১৭-২০শে জানুয়ারী আমদাবাদে হবে চারদিনের সেই ম্যাচ৷ তার আগে ১২-১৩ তারিখে হচ্ছে প্রস্তুতি ম্যাচ৷ তবে দুটি ম্যাচেই জাতীয় দলের কোনও ক্রিকেটারের খেলার সম্ভাবনা নেই৷ভারত ‘এ’