March 2024

মোসাহেৰ

কথায় বলা হয়, খোসামদে পাহাড়ও গলে মাখন হয়ে যায়৷ খোসামদে দুর্বাসা মুনিও গলে যান৷ সেই খোসামদের জন্যে ‘কাণ্ড’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়৷ ‘খোসামদ’ শব্দটি এসেছে ফার্সী ‘খুসামদ’ থেকে৷ অনেকে ‘খুসামদ’–কে মার্জিত রূপ দেবার জন্যে ‘তোষামোদ’ ৰলে থাকেন৷ না, ‘তোষামোদ’ ৰলে কোনো শব্দ নেই৷ শাস্ত্রে ৰলেছে, খোসামদকারী প্রতি মুহূর্তেই প্রতি পদবিক্ষেপেই অধোগতি হয়, কারণ সে প্রতি মুহূর্তে, প্রতি পদবিক্ষেপে কেবল স্বার্থচেতনায় অস্বাভাবিক কাজ করে থাকে৷ আগেকার দিনে রাজাদের বা অবস্থাপন্ন লোকেদের বেতনভুক খোসামদকারী থাকত৷ তাদের ৰলা হত মোসাহেৰ–যারা সৰ সময় নিজেদের কর্ত্তাকে ‘সাহেৰ’, ‘সাহেৰ’ ৰলে তুষ্ট রাখবার চেষ্টা করে৷ আরৰী ব্য

আনন্দনগরে দৌড় প্রতিযোগিতা

 

গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী’২৪ রবিবার অনূর্ধ ১৪ ও ১৭ বয়সের ছেলেদের ১০০, ২০০, ৪০০মিটার দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় মধ্য আনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল প্রাঙ্গণে৷ ১০০ মিটার দৌড়ে অনূর্ধ-১৪ বছরের ছেলেদের পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণী আর সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণী দুই ভাগে প্রতিযোগিতায় হয়৷ অনূর্ধ ১৭ বছরের ছেলেদের ১০০মিটার ও ২০০মিটারের আর ১৭ বছরের ঊধের্র্ব ৪০০ মিটারের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের জার্সি দেওয়া হয়৷ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় ছিল স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস এণ্ড এডভেঞ্চারস ক্লাব, আনন্দনগর শাখা৷

কৌষিকী জুনিয়র হাইস্কুলে ক্রীড়ানুষ্ঠান

গত১১ই ফেব্রুয়ারী’২৪ দক্ষিণপ্রত্যন্ত আনন্দনগর কৌষিকী আনন্দমার্গ জুনিয়র হাইস্কুলে (পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণী) ছাত্রদের মধ্যে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় ও কৃতিদের পুরস্কার প্রদান করা হয়৷

আনন্দমার্গ হাইস্কুলে ক্রীড়ানুষ্ঠান

গত১০ই ফেব্রুয়ারী’২৪ আনন্দনগর আনন্দমার্গ হাইস্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ জুনিয়র গ্রুপ, সিনিয়র গ্রুপ, ইণ্টার গ্রুপ ও সকলের অংশগ্রহণের জন্য গ্রুপ করা হয়৷ ১০০,২০০,৪০০,৮০০,১৫০০ মিটার দৌড়, হাইজাম্প, লংজাম্প, শটপুট, বেলুন ফাটানো, হাড়ি ভাঙা ইত্যাদি খেলার প্রতিযোগিতা হয়৷

হবিবপুর আনন্দমার্গ স্কুলে বার্ষিক ‘ক্রীড়াপ্রতিযোগিতা’

গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী,২৪ রবিবার বেলা ১০টায় মহা উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্যে দিয়ে স্থানীয় উচ্চবিদ্যালয়ের ক্রীড়াঙ্গনে হবিবপুর আনন্দমার্গ স্কুলের বার্ষিক শীত কালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্যে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য সৌম্যসুন্দরানন্দ অবধূত ও সময়োচিত বক্তব্য রাখেন--- প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার দেব৷ ১৩২ জন প্রতিযোগীকে ১৪টি দলে ভাগ করে ৩২টি বিষয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন উপস্থিত কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য সৌম্য সুন্দরানন্দ অবধূত , প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার দেব, কৃষ্ণনগর ডিট এস এল তথা কৃষ্ণনগর আন

রঞ্জি ট্রফিতে রেকর্ড গড়লেন দুই ব্যাটার

এই আগে রঞ্জিতে এই ঘটনা ঘটেনি৷ ১০ ও ১১ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে শতরান করেছেন তাঁরা৷ মুম্বইয়ের তনুশ কোটিয়ান ও তুষার দেশপাণ্ডে যখন ব্যাট করতে নামেন তখন লড়াইয়ে ছিল বরোদা৷ কিন্তু যখন তাঁরা ইনিংস শেষে মাঠ ছাড়লেন তখন বরোদা খেলা থেকে অনেকটা পিছিয়ে পড়েছে৷ কারণ, রঞ্জিতে রেকর্ড করেছেন মুম্বইয়ের দুই ব্যাটার৷

বিকশিত ভারত!

বিশ্বগুরুর হাত ধরে ভারত সাফল্যের চূড়ায় চড়ছে৷ একটি সমীক্ষায় দবি করা হয়েছে দেশে ধনকুবেরদের সংখ্যা ৬ শতাংশ বেড়ে ১৩হাজার পার হয়েছে৷ আগামী পাঁচ বছরে সংখ্যাটা ২০ হাজারের কাছাকাছি যেতে পারে৷ ওই সমীক্ষায় বলা হয়েছে আরও বলা হয়েছে ভারতে ধনকুবেরদের সংখ্যা বৃদ্ধি বিশ্বে সবথেকে বেশী৷ এ হিসেব আকাশ পানে তাকিয়ে৷ তাতেও জল মিশ্রিত৷ ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠীর দেশ৷ তাই কোন দেশের সঙ্গে জনগোষ্ঠীর শতাংশের নিরিখে বিচার করলে প্রকৃত চিত্রটা ধরা পড়বে৷

কম্যুনিষ্ট নৃশংসতার বলি পঞ্চ দধীচির স্মরণে নিপীড়িত মানবতার মুক্তির শপথ গ্রহণ

গত ৫ই মার্চ ছিল দধীচি দিবস৷ পুরুলিয়ার আনন্দনগরে --- আনন্দমার্গের সর্বত্যাগী কর্মীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় হতদরিদ্র মানুষগুলোর জন্যে গড়ে উঠেছিল নানা সেবাকেন্দ্র, স্কুল, শিশুসদন, স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রভৃতি৷ সর্বহারার দল কমিউনিষ্টরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল৷ মানুষ যদি এত উন্নয়নের ছোঁয়া পায় তাহলে সর্বহারা দলের অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়বে৷

বস্তাপচা তত্ত্ব কথার কচকচানি ছেড়ে অর্থনীতিকে বাস্তবমুখী হতে হবে

দেশে ধনবৈষম্য বাড়ছে৷ ধবনির ভাণ্ডার যতপূর্ণ হচ্ছে গরীবের নাভিশ্বাস উঠছে৷ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অগ্ণিমূল্যে দু-মুঠো অন্নের ব্যবস্থা করতেই গরীবের দিন ফুরিয়ে যায়৷ জিডিপি জিডিপি চিৎকার করে সরকার ব্যর্থতা ঢাকতে চাইছে৷ জিডিপি কখনই একটা দেশের আর্থিক স্বচ্ছলতার মাপকাঠি হতে পারে না৷ জিডিপির হিসাব হয় ধনকুবেরদের ক্রয় বিক্রয়ের হিসাব করে৷ যারা ১৪০ কোটি মানুষের দেশের কয়েক হাজার মাত্র৷ তাই এদের সম্পদ বৃদ্ধি আর্থিক অবস্থার সার্বিক চিত্র নয়৷ গরীব মধ্যবিত্তের হেঁসেলের খোঁজ নিলেই অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র দেখা যাবে৷ কিন্তু দেশের অর্থনীতির নিয়ামকদের দৃষ্টি অত নীচে নামে না৷

ঠাকুর নগরে আলোচনা সভা

গত ২রা মার্চ উত্তর ২৪ পরগণা জেলার ঠাকুর নগর শিমুলপুর আনন্দমার্গস্কুলে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ আলোচনা সভায় স্কুলের অভিভাবক অভিভাবিকা ও স্থানীয় মার্গী ভাই-বোনেরা উপস্থিত ছিলেন৷ সভায় আনন্দমার্গ দর্শনের শিক্ষা-সংস্কৃতি সামাজিক অর্থনৈতিক বিষয়ে আলোচনা করেন আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন প্রবীন আনন্দমার্গী শ্রী কুমুদরঞ্জন দাস ও স্থানীয় ইয়ূনিটের মার্গী-ভাইবোনেরা৷