March 2024

মাইক্রোবাইটা সম্পর্কে বিশেষ কয়েকটি কথা

সমরেন্দ্রনাথ  ভৌমিক

‘মাইক্রোবাইটা-তত্ত্ব’ অনুযায়ী বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কথা

১) মাইক্রোবাইটাম বিশ্বসৃষ্টির মূল কারণ অর্থাৎ প্রাণীনতার মূল উৎস হ’ল এই মাইক্রোবাইটাম৷ Microvitam is the source of life)

২) এই মাইক্রোবাইটামরা সর্বক্ষণ আমাদের মনকে ও শরীরকে প্রভাবিত করে চলেছে৷

৩) পজিটিভ মাইক্রোবাইটাম আমাদের শুভপথে চালিত করে৷ উদার মনোবৃত্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে৷ জ্ঞান, বিবেক, বৈরাগ্য এনে দেয় মানুষের মনে৷

৪) নেগেটিভ মাইক্রোবাইটাম নানান ধরণের রোগ সৃষ্টি করে, আর মানুষকে অসৎ পথে পরিচালিত করে৷

আমেরিকার এক ব্যক্তির মস্তিষ্কে বাসা বেঁধেছে ফিতাকৃমি

কয়েক দিন ধরেই মাথা যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছিলেন৷ ভেবেছিলেন, মাইগ্রেনের ব্যথা৷ তাই বিশেষ গুরুত্ব দেননি৷ কিন্তু, যন্ত্রণা সহ্যের সীমা ছাড়ানোয় হাসপাতালে যেতে বাধ্য হন ফ্লোরিডার বাসিন্দা ৫২ বছর বয়সি এক প্রৌঢ়৷ প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, মাইগ্রেন নয়, ওই ব্যক্তির মাথায় বাসা বেঁধেছে ফিতাকৃমি৷ সেই কারণেই মাথা যন্ত্রণা করছে৷ এটা দেখার পর চিকিৎসকেরাও অবাক হয়ে গিয়েছেন৷ মাথার মধ্যে কী ভাবে ফিতাকৃমি বাসা বাঁধতে পারে, সেই কারণ উদঘাটনের চেষ্টা করা শুরু করেন চিকিৎসকেরা৷ জানা যায়, আধসেদ্ধ বেকন খেয়েই এমন হয়েছে৷ এই ধরনের ফিতাকৃমি জন্ম নেয় শূকরের শরীরে৷ ফলে শূকরের মাংসের মাধ্যমেই কৃমি মানুষের শরীরে পৌঁ

হোয়াইট হাউসে ২০২৪ সালের পুরস্কার পেলেন একজন বাঙালী আইনজীবী

প্রতি বছর মার্চ মাসটিকে আমেরিকায় ‘জাতীয় মহিলা ইতিহাস মাস’ হিসেবে উদ্‌যাপন করা হয়৷ এই মাসেরই প্রথম সপ্তাহে ওয়াশিংটনে প্রেসিডেন্টের বাসভবন হোয়াইট হাউসে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নির্বাচিত কিছু মহিলাকে ‘ইন্টারন্যাশনাল উইমেন অব কারেজ অ্যাওয়ার্ড’ দিয়ে সম্মানিত করে বিদেশ দফতর৷ ২০০৭ সাল থেকে ৯০টি দেশের ১৯০ জন মহিলা এই সম্মান পেয়েছেন৷ যাঁরা অদম্য ও ব্যতিক্রমী, সাহস ও শক্তি নিয়ে বিভিন্ন আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন, লিঙ্গবৈষম্যের বিরুদ্ধে, প্রান্তবাসী মানুষের ও নারী এবং শিশুদের অধিকার চেয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, অজস্র প্রতিকূলতাতেও হারেননি, তাঁদের সংগ্রামকে স্বীকৃতি দেওয়া এই পুরস্কারের উদ্দেশ্য৷ ২০২৪

কাকদ্বীপে অখণ্ড কীর্ত্তন

গত ১৩ই মার্চ দঃ২৪পরগণা জেলার কাকদ্বীপ আনন্দমার্গ স্কুলে তিনঘন্টা অখণ্ড ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ সকাল ৮-৩০ মিনিটে প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়৷ এরপর ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত তিনঘন্টা কীর্ত্তন পরিবেশিত হয়৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন আচার্য উদ্ভাসানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ অভীষা আচার্যা৷ কীর্ত্তন, মিলিত সাধনার পর কীর্ত্তন মাহাত্ম্য ও আনন্দমার্গ দর্শন বিষয়ে আলোচনা করেন আচার্য উদ্ভাসানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ করুণা আচার্যা৷

গোবরডাঙ্গায় আলোচনা চক্র

গত ৯ই মার্চ, উঃ২৪পরগণা জেলার গোবরডাঙ্গায় গবেষণা পরিষদের উদ্যোগে এক আলোচনা চক্র অনুষ্ঠিত হয়৷ আলোচনার বিষয় ছিল ‘এবারের নবজাগরণ কোন পথে৷’ উক্ত আলোচনাচক্রে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গোস্বামী৷ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দীপক কুমার দাঁ, ভাস্কর সুর, রাজীব মিশ্র প্রমুখ৷ অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন দীপঙ্কর দাঁ৷ বক্তাদের আলোচনায় উঠে আসে বিশ্বজুড়ে মানব সংহতির অবক্ষয় এক গভীর সংকটের আবর্তে পড়েছে৷ দুর্নীতি ছল চাতুরী রাজ্য দেশের সীমা অতিক্রম করে বিশ্বজুড়ে বিস্তার করেছে৷ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি সমাজ কল্যাণমূলক কাজ চাকুরী বিভিন্ন ক্ষেত্র দুর্নীতির জালে জড়িয়ে পড়ছে৷

তরমুজ

পৃথিবীতে তরমুজের অনেক প্রজাতি রয়েছে৷ ভারতীয় তরমুজের ওপর–শাদা, ওপর–সবজে ও ওপর–কালচে–তিন প্রজাতিই রয়েছে৷ সাধারণতঃ ভারতীয় তরমুজের ভেতরটা ঘোর লাল অথবা ফিকে লাল হয়ে থাকে৷ গোয়ালন্দ, আমতা, তারকেশ্বর, ৰর্দ্ধমান, ভাগলপুর ও সাহারাণপুরের তরমুজেরও নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ আকারে সবচেয়ে ৰড় হয়ে থাকে ভাগলপুরী তরমুজ৷ যার ভেতরটা হলদে সেই চীনা তরমুজের আকার কিছুটা ছোট হয় কিন্তু মিষ্টত্ব খুবই বেশী৷ বর্ত্তমানে সাৰেকী জাপানী বর্গীয় তরমুজ দক্ষিণ ৰাংলায় সমুদ্র–ঘেঁষা অঞ্চলে ভালই জন্মাচ্ছে–এর স্থানিক নাম দেওয়া হয়েছে সাগরশ্রী৷ উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা ৰলেন তরমুজের আদি বাসস্থান নাকি আরব দেশে৷ অনুমিত হয় জলপথে এই তরমুজ কলিঙ্গ দে

সয়াবীন

সয়াবীন একটি প্রচুর স্নেহগুণ–যুক্ত উত্তম খাদ্য৷ কিন্তু এতে রয়েছে কিছুটা বুনো গন্ধ৷ এর আদি বাস চীন ও উত্তর পূর্ব এশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে৷ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে একে স্তুন্দ্ব–প্সস্তুপ্সব্ভ (দুর্গন্ধনাশক) করতে পারলে এর জনপ্রিয় হওয়ার পথে কোন ৰাধা থাকে না৷

দধি–ঘোলের উপকারিতা

‘‘অজীর্ণরোগে তরলভেদে দধি ও কোষ্ঠকাঠিন্যে চীনী সহ মহিষী দুগ্ধের ঘোল৷ মনে রাখতে হৰে ঘোল জিনিসটা ডিস্পেপসিয়া (অজীর্ণ) রোগীর পক্ষে বিশেষ হিতকারী৷’’

‘‘অম্লরোগীর পক্ষে ঘোল বিশেষ উপকারী, দধি বিশেষ হিতকারী নয়৷’’

‘‘অর্শ রোগী দু’বেলা এক গ্লাস করে ঘোল খাবে৷’’

তুমি পৃথিবীর শক্তি

কৌশিক খাটুয়া

তুমি প্রকৃতি, তুমি জননী,

তুমি কন্যা, তুমি ভগিনী,

মোর অথৈ জলের তরনী,

তুমি দেখায়েছো মোরে অবনী৷

 

জীবনে প্রথম শিক্ষাদাত্রী

স্নেহ ঢালিছো দিবস রাত্রি৷

 

জগতে যত বড় সাফল্য

নারীর ভূমিকা সেথা অতুল্য৷

কখনো সামনে অথবা আড়ালে,

প্রেরনা যোগাও কর্মের তালে৷

আগামী দিনে গড়িতে সমাজ

চাই সমানাধিকারের মূল্য বোধ,

অগ্রগতির ইন্ধন ইহা,

ধবংস হইবে করিলে রোধ৷

বৃহদাষেণা

আচার্য গুরুদত্তানন্দ অবধূত

আমরা দেবশিশু,

বসুধা জননীর কোলে লালিত,

হাতে হাত ধরে চলেছি পথ,

বৃহদভাবে হয়েছি ভাবিত,

ছন্দিত জীবনে এল প্লাবন,

হর্ষ আহ্লাদ ঘিরে চারিধার,

জেগেছে স্পন্দন দেহ মনে

ক্ষণে ক্ষণে শুনছি কিবা ধবনি

যেন হাতছানিতে কেহ ডাকছে

মেতেছে মন অনাবিল আনন্দে...!

মহতি প্রয়াসে হয়েছি ধন্য

ক্ষুদ্রত্ব গেছে সব সরে,

দুঃখ বেদন যেন নাহি আর

চারিধারে আনন্দ পারাবার,

কাণ্ডারী হয়েছে নিজে দ্বারি

শরণাগত মোরা তাঁরই৷

আহা মরি কী আনন্দ!...

এত সুখ রাখি কোথা বলো,

দিই বিলায়ে সব আপন জনে,