তেল হিসেবে সরিষার তেল, নারকেল, জলপাই(অলিভ) সয়াবিন, তিল, পাম, বাদাম, সূর্যমুখী প্রভৃতি বিভিন্ন তেল মাখার জন্যে ও খাবার জন্যে ব্যবহার হয়৷
সয়াবিন ও সূর্যমুখী সরিষা, রাই সরিষা, পাম, গর্জন, বাদাম, জলপাই, নারকেল, তিসি, কুমুমবীজ, পোস্তর দানার তেল, এরেণ্ডা বীজ, ধুনা, কাজু পুষ্ট, করঞ্জা তেল, চালমুগরা প্রভৃতি দেল ও ঔষধ ও অন্যান্য রাসায়নিক দ্রব্যে ব্যবহৃত হয়৷ তিল তেল শরীরকে স্নিগ্দ বা ঠাণ্ডা রাখে৷ এটি কারক, শরীরকে ঝক্ঝকে, তক্তকে রাখে৷ শীতে শরীর কষে গেলে মধু সহ তিল তেল গরম করে সেবন করলে বিশেষ সুফল পাওয়া যায়৷ এটি বাতনাশক, কফনাশক, পুষ্টিকর, মেধা বৃদ্ধিকারী ও ব্রন নাশক৷ তিল তেল কেশ বা চুলের পক্ষে খুব ভাল৷ এই তেল ক্ষতস্থানে ব্যবহৃত হয়৷ কাণের অভ্যন্তরে ব্যথা নিরাময় করে৷ এই তেল রক্ত বৃদ্ধি করে৷ ঘিয়ের সঙ্গে তিল তেল গরম ভাতে, রুটি বা মুড়ির সঙ্গে খেতে পারেন৷ এর গুণ খুব বেশী৷
সরিষার তেল ঃ শীতকালে মাখলে কেশ ও ত্বকের পক্ষে ভাল৷ সরিষার তেলের রান্না সুস্বাদু ও পুষ্টিকর৷
রাই সরিষার তেল ঃ কফ ও রক্ত দোষনাশক৷ ক্রিমিনাশক ও অগ্ণিবর্ধক, পোকা, মাকড় কামরালে লাগালে উপকার হয়৷
তিসি তেল ঃ স্নিগ্দ বায়ুনাশক৷ বলবর্ধক ও ত্বকের দোষ দূর করে৷
নারকেল তেল ঃ এই তেল পুষ্টিকারক, বাত পিত্ত প্রশমক৷ ক্ষত রোগে উপকারী৷ চুল ও ত্বকের পক্ষে উপকারী৷
সয়াবিন তেল ঃ রুচিকারক ও লাবন্যবর্ধক৷ হৃদরোগ ও শ্বাসকষ্ট, কাশি, ধাতুক্ষয় রোধে উপকারী৷
সূর্যমুখী তেল ঃ ভোজ্য তেল হিসেবে ব্যবহৃদ হায়৷ বলকারক ও ক্লান্তি বর্ধক৷ কফ নাশক ও বায়ু নাশক কিন্তু বেশী মাত্রায় ব্যবহার কর ঠিক নয়৷
- Log in to post comments