January 2023

চিনের থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য দেশে ব্যবসা সরাচ্ছে একাধিক প্রযুক্তি সংস্থা

অত্যাধুনিক বৈদ্যুতিন সামগ্রী উৎপাদনের জন্য বিশ্ব-দরবারে চিনই প্রধান ঘাঁটি। কিন্তু সাম্প্রতিক চিনের থেকে মুখ ফেরাচ্ছে অ্যাপল, গুগলের মতো একাধিক সংস্থা। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই নতুন স্মার্টফোন বাজারে আনতে চলেছে ওই দুই সংস্থা। জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকটি সংস্থার স্মার্টফোন আর চিনে উৎপাদন করা হবে না। বিভিন্ন সংস্থার এ হেন সিদ্ধান্ত অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। চিনের বদলে বিকল্প দেশ হিসাবে সংস্থাগুলির তালিকায় রয়েছে ভারত।

বেজিংয়ের থেকে মুখ ফেরাতেই সংস্থাগুলি সে দেশে আর বরাত দিতে চাইছে না বলে মনে করা হচ্ছে। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে চিনের বদলে ভারতকে বেছে নিচ্ছে কয়েকটি সংস্থা। অ্যাপলে

আপ্তবাক্য

পত্রিকা প্রতিনিধি

‘‘প্রত্যেক মানুষের ভালো দিকটাকে খুঁজতে চেষ্টা করো আর সব সময় মন্দটা তাঁর উপরে ছেড়ে দাও যিনি এই মানব জাতির সৃষ্টির করেছেন ’’ ৷                       ---শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার

স্মরণিকা

পত্রিকা প্রতিনিধি

‘‘কর্মফল ভোগ করতেই জীবের পুনর্জন্ম ঘটে৷ এই কর্মবন্ধন ছিন্ন করতে পারলেই জীবনের মোক্ষ বা মুক্তিলাভ ঘটবে৷ মুক্তিলাভের উপায় হিসাবে মহাবীর তিনটি পথ নির্দেশ করেছেন, যথা ---সৎ-বিশ্বাস, সৎ-আচরণ ও সৎ-জ্ঞান৷ এই তিনটি নীতি ‘‘ত্রিরত্ন’’ নামে খ্যাত৷’’                                                                                    ---মহাবীর     

‘‘বহুরূপে সম্মুখে তোমার’’

                                                ছাড়ি কোথা খুঁজিছ ঈশ্বর৷’’

জীবে প্রেম করে যেই জন

আনন্দমার্গের তিলজলা আশ্রমে ৪০তম প্রভাতসঙ্গীত দিবস মহাসমারোহে পালিত হল

গত ১৪ই সেপ্ঢেম্বর কলকাতা কেন্দ্রীয় আশ্রমে মহাসমারোহে পালিত হল প্রভাতসঙ্গীত দিবস৷ অনুষ্ঠানের শুভসূচনা হল প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন, মিলিত সাধনা ও স্বাধ্যায়ের মাধ্যমে৷ অনুষ্ঠানে প্রধান  অতিথি ও অতিথিদের আসন অলঙ্কৃত করেন আচার্য ভবেশানন্দ অবধূত, আচার্য সুতীর্থানন্দ অবধূত, আচার্য সুধাক্ষরানন্দ অবধূত, আচার্য দিব্যচেতনানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ করুণা আচার্যা৷

পূর্ব মেদিনীপুরে দুইদিনব্যাপী প্রাউট পরিক্রমা

বর্তমান সামাজিক অর্থনৈতিক রাজনৈতিক পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছে দুর্নীতি, কালোবাজারি, অর্থনৈতিক বৈষম্য, ধর্মের নামে ব্যভিচার, শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে অশ্লীলতা, শিক্ষার অঙ্গনে উচ্ছৃঙ্খলতা সমাজকে প্রতিনিয়ত কলুষিত করছে৷ দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে মানুষের জীবন৷ বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর নামে যতই ফারাক থাক, চরিত্রগতভাবে সকলেই এক৷ তাই আজকের দিশাহারা সমাজকে সঠিক পথ দেখাতে ব্যর্থ এই রাজনৈতিক দলগুলো৷ এই পরিস্থিতিতে প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্সাল এগিয়ে এসেছে একটি বলিষ্ঠ ও সুনির্দিষ্ট অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়েও সমস্ত প্রকারভেদ বিভেদ বিদ্বেষ বর্জিত শোষণমুক্ত এক আদর্শ ঐক্যবদ্ধ মানব সমাজ গড়তে৷

নির্ভয় হও

কখনও এই পরিস্থিতি আসতে পারে তুমি বিরাট শক্তিশালী সত্তার কাছে পঁৌছে গেছ, যাকে তুমি খুব ভয় পাও৷ এই যে শক্তিশালী সত্তা, তার শক্তি বা তার সাহস আসছে কোথা থেকে? সেও তোমার পিতার কাছে থেকেই আসছে৷ নিজের শক্তি বলে কারোর কিছু আছে কি? না, তা নেই৷ খাদ্য, হাওয়া, জল, মাটি ইত্যাদি দ্বারা পরমপিতা শক্তি প্রদান করেন৷ ধর, এক বিরাট শক্তিশালী পালোয়ান– সেটা কি তার নিজের শক্তি? না, তা নয়৷ সে শক্তি তোমার পরমপিতার৷ তাই তার থেকে তুমি ভয় কেন পাবে?

সমাজের কল্যাণে সকল শ্রেণীর মানুষের উপযোগ গ্রহণ

সমাজের উন্নতি বা প্রগতি ব্যষ্টি–বিশেষের একক প্রচেষ্টায় হয় না, বা হতে পারে না৷ কেউ দেয় মস্তিষ্ক, কেউ দেয় হাত, কেউ পা৷ তাই সুবিচার করতে গেলে পা–কে হীন আর মাথাই সর্বস্ব অথবা মাথাটার কোন দাম নেই–বুদ্ধিজীবী মাত্রেই শোষক, আর যারা গায়ে গতরে খেটে চলেছে তারাই সবকিছু–এই দুই প্রকার চিন্তাধারাই সমান বিপজ্জনক৷ আসল কথাটা হচ্ছে কে নিজের সামর্থ্য কতখানি কাজে লাগিয়েছে সেইটাই বিচার করে’ দেখা৷ সমুদ্র বাঁধতে গিয়ে হনুমানের পর্বত বয়ে আনা, আর কাঠবেড়ালীর নুড়ি বয়ে আনা তত্ত্বগত বিচারে তুল্যমূল্য৷ কারও আন্তরিকতাতেই আমরা সন্দেহ রাখতে পারি না, অবজ্ঞাও করতে পারি না৷ নিজের সম্পদ যে যথাযথভাবে খাটায়নি সে যদি, যে নিজের সম্প

পিতামাতা ও সন্তানের সম্পর্কেও অবক্ষয়!

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

রবীন্দ্রনাথ বলেছেন --- ‘‘মানুস  পিতামাতার মধ্য থেকে যে অমৃতের  ধারা লাভ করেছে সেইটিকে অনুসরণ করতে গিয়ে দেখেছে কোথাও  তার সীমা নেই৷’’ পিতামাতার সঙ্গে সন্তানের যে অবিচ্ছেদ্য স্নেহের সম্পর্ক তা অন্তহীন, তা চিরন্তন৷ তাই  পিতা মাতা যেমন তাঁদের অন্তরের সমস্ত স্নেহ ভালবাসা, সম্পদ দিয়ে সন্তানের প্রতি  দায়িত্ব পালন করেন, সন্তানকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলেন, উপযুক্ত সন্তানও তেমনি পিতামাতার বয়সকালে তার দায়িত্ব পালন করে, পিতামাতার সব ভার সন্তানের ওপর বর্র্তয়৷ আমাদের সমাজে এটাই ছিল সংসারের স্বাভাবিক ধর্ম৷ এ নিয়ে কোন গোল ছিল না৷ কিন্তু  আজ জড়বিজ্ঞানের নিত্যনূতন আবিষ্কার যেমন মানুষকে অঞ্জলি ভরে  দিয়েছে, তেমনি

সৎ ও নীতিবাদী নাগরিকগণই আজ দেশকে বাঁচাতে পারেন

প্রভাত খাঁ

ভারতের শাসন ব্যবস্থা যেভাবে চলছে সেটা দেখে মনে হচ্ছে যদি  এমন দেশের সরকার চলে তা হলে সে সরকারের কোন দরকার আছে বলে মনেই হয় না৷ সব কিছু ভুলে যদি শুধু কল্যাণের দিকটা দেখে বিচার বিশ্লেষণ করা হয় তা হলে বলতেই হয় যে সরকারে যাঁরা থাকবেন আর বিরোধী দলের যাঁরা বর্ত্তমান থাকবেন তাদের সংখ্যা যতই কম আর বেশী হোক না কেন সরকার পক্ষকে তাঁদের বলার সুযোগ দিতেই হয়৷ কারণ সব দিকের বিচার বিশ্লেষণটি করেই দেশের আইন পাশ করাটা যুক্তিযুক্ত৷  আজ যা দেখা যাচ্ছে বিধান সভায় ও লোকসভায় হইচই করে একটা গণ্ডগোল পাকিয়ে মহামান্য সভার মূল্যবান সময় নষ্ট করা হয়৷ যেখানে জন প্রতিনিধি রয়েছেন সেখানে তো সংযম ও একটা গাম্ভীর্য থাকবে৷ এটি দে

হিমাচলে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি

মেঘ ভাঙ্গা বৃষ্টিতে পুরো বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ, এর জন্যে বন্যার কবলে হিমাচল উত্তরাখণ্ড, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড সহ একাধিক রাজ্য৷ মৃত্যের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়ে চলেছে৷ এদের মধ্যে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিমাচল৷ মাণ্ডি, কাংড়া, চাম্বায় মেঘভাঙা বৃষ্টি, ধস, হড়পা বানে ২২জন মৃত, নিঁখোজ ৬৷ উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে  মৃত ৪, নিঁখোজ ১০৷ ওড়িশায় চারজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে৷