পরিবেশ দিবসের লক্ষ্য
তাপপ্রবাহে জ্বলছে দক্ষিণবঙ্গ মানুষ অতীষ্ঠ৷ সবার মুখে একই কথা---আর কতদিন এই গরম চলবে আর যে পারছি না এই গরম সইতে!
- Read more about পরিবেশ দিবসের লক্ষ্য
- Log in to post comments
তাপপ্রবাহে জ্বলছে দক্ষিণবঙ্গ মানুষ অতীষ্ঠ৷ সবার মুখে একই কথা---আর কতদিন এই গরম চলবে আর যে পারছি না এই গরম সইতে!
গত দুটি লোকসভা নির্বাচনের পর কেন্দ্র আবার মিলিজুলি সরকার৷ যদিও গত দুটি লোকসভায় এন.ডি.এ জোট সরকার ছিল, কিন্তু সেখানে প্রধান শরিক বিজেপির একক গরিষ্ঠতা ছিল৷ কিন্তু গত দশবছরে প্রধান শরিকের দাম্ভিক আচরণ, ঔদ্ধত্য মানুষ পছন্দ করেনি৷ তারই প্রতিফলন ঘটেছে এবার নির্বাচনী ফলে৷ যদিও সরকার পরিবর্তন হয়নি, কিন্তু এককভাবে নয়, বিজেপিকে শরিক দলের উপর নির্ভর করে সরকার গড়তে হয়েছে৷
১৯৪৭ সালের ১৫ আগষ্ট ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভ করার পর অষ্টাদশ লোকসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল৷ এবার নির্বাচনে শাসকদলের স্লোগান ছিল মোদি গ্যারান্টি৷ স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের জনগণ রাষ্ট্র নেতাদের কাছ থেকে শুধুই প্রতিশ্রুতি বহর শুণে আসছে৷ কিন্ত গত ৭৭ বছর ধরে জনগণ কতটুকু কি পেল, সে হিসাবে না গিয়ে গণতন্ত্রের স্বরূপটা একটু দেখা যাক৷
অষ্টাদশ লোকসভার নির্বাচন চলছে৷ এই লেখার সময় সাতদফা নির্বাচনের এখনও একটি বাকি আছে৷ বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সব পক্ষই নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত৷ প্রচারের ভাবখানা দেশের ও দেশবাসীর কল্যাণে দলীয় কর্মসূচির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত৷ কারণ সার্থক গণতন্ত্রের কথা হ’ল জনগণের কল্যাণের জন্যে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত জনগণের সরকার৷ কিন্তু দেশের নেতাদের উচিত-অনুচিত বোধের বড় অভাব৷ যেমন যে জনগণ রাষ্ট্রের শাসক নির্বাচন করে তার মধ্যেও সামাজিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চেতনার ভীষণ অভাব৷ জনগণের এই অজ্ঞতা, এই অভাব আজকের রাষ্ট্রনেতাদের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সাফল্য অর্জনের বড় মূলধন৷
আগামী ২৩শে মে, বৈশাখী পূর্ণিমা, প্রাউট–প্রবক্তা শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার, যিনি ধর্মগুরু মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী নামে বিশ্ববাসীর কাছে সমধিক পরিচিত–তাঁর শুভ ১০৩ তম আবির্ভাব তিথি৷ সারা বিশ্বের আনন্দমার্গীদের কাছে এই বৈশাখী পূর্ণিমা আনন্দপূর্ণিমা রূপে পরিচিত৷ এই পুণ্য তিথিতে মহাসমারোহে সর্বত্র মার্গগুরুদেবের ১০৩ তম জন্ম জয়ন্তী পালন করা হবে৷ এ বছর শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষ্যে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের পক্ষ থেকে মার্গের দর্শন ও আদর্শের ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে৷
আগামী ২৩শে মে, বৈশাখী পূর্ণিমা, প্রাউট–প্রবক্তা শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার, যিনি ধর্মগুরু মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী নামে বিশ্ববাসীর কাছে সমধিক পরিচিত–তাঁর শুভ ১০৩ তম আবির্ভাব তিথি৷ সারা বিশ্বের আনন্দমার্গীদের কাছে এই বৈশাখী পূর্ণিমা আনন্দপূর্ণিমা রূপে পরিচিত৷ এই পুণ্য তিথিতে মহাসমারোহে সর্বত্র মার্গগুরুদেবের ১০৩ তম জন্ম জয়ন্তী পালন করা হবে৷ এ বছর শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষ্যে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের পক্ষ থেকে মার্গের দর্শন ও আদর্শের ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে৷
মোদি সরকারের ১০ বছর অতিক্রান্ত৷ কোন প্রতিশ্রুতিই রক্ষা করা যায়নি৷ শুধু মোদি সরকার নয়, সেই স্বাধীনতার পর থেকেই আজ পর্যন্ত প্রতিটি সরকার পুঁজিপতিদের নিয়ন্ত্রণে চলে৷ ফলে স্বাধীনতার কি সুখ জনগণ জানে না৷ দেশের সিংহ ভাগ সম্পদ শীর্ষস্থানীয় পুঁজিপতিদের করায়ত্ব৷ অপরদিকে দেশের বিশাল এক অংশ আজ চরম দারিদ্রের শিকার৷ দেশের অধিকাংশ ছাত্র-যুবা বেকারত্বের জ্বালায় জ্বলে পুড়ে মরছে৷ জীবনকে সুন্দর করে বিকাশের কথা ভাববার অবসর নেই তাদের৷ --- অন্ন চিন্তা চমৎকারা! অথচ স্বাধীনতার আগে এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী থেকে শুরু করে প্রতিটি সাধারণ মানুষের স্বপ্ণ ছিল---‘ভারত আবার জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে৷....
আগামী ২৩শে মে,২০২৪ বৈশাখী পূর্ণিমা, প্রাউট–প্রবক্তা শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকারের, যিনি ধর্মগুরু মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী নামে বিশ্ববাসীর কাছে সমধিক পরিচিত–তাঁর শুভ ১০৩ তম আবির্ভাব তিথি৷ সারা বিশ্বের আনন্দমার্গীদের কাছে এই বৈশাখী পূর্ণিমা আনন্দপূর্ণিমা রূপে পরিচিত৷ এই পুণ্য তিথিতে মহাসমারোহে সর্বত্র মার্গগুরুদেবের ১০৩ তম জন্ম জয়ন্তী পালন করা হচ্ছে৷
১৯৮২ সালের ৩০শে এপ্রিল৷ গত কয়েক শতাব্দীর ইতিহাসে বোধকরি সবচেয়ে পৈশাচিকতম ঘটনা ঘটে গেল আজকের সভ্যতার পীঠভূমি কলকাতার বিজন সেতু ও বণ্ডেল গেটের মত জনাকীর্ণ এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে৷ আনন্দমার্গের ১৬জন সন্ন্যাসী ও ১জন সন্ন্যাসিনীকে বর্ণনার অতীত নৃশংসতম ভাবে খুন করল তৎকালীন শাসকদল সিপিএম’এর গুণ্ডাবাহিনী৷ পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করল৷ স্পষ্টই বোঝা যায় এই হত্যার ষড়যন্ত্র প্রশাসনের ওপর মহল থেকেই করা হয়েছিল৷
গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রাথমিক পাঠ হলো জনগণের জন্যে, জনগণের দ্বারা, জনগণের শাসন৷ কিন্তু স্বাধীনতার ৭৭বছর পরেও দেশের জনগণ ও দেশের নেতা মন্ত্রীরা গণতন্ত্রের এই প্রথম পাঠ বিষয়ে কতটা সচেতন! প্রথম কথা সার্থক গণতন্ত্রের প্রথম শর্তই হচ্ছে জনগণের সামাজিক অর্থনৈতিক রাজনৈতিক বিষয়ে সচেতনতা৷ কিন্তু আজও ভারতের ৮০ শতাংশ মানুষের এই চেতনা নাই৷ জনগণের অশিক্ষার সুযোগ নিয়ে জনগণকে নানা প্রলোভনে প্রভাবিত করে একবার ক্ষমতায় বসতে পারলেই প্রাগৈতিহাসিক সমাজ ব্যবস্থার---‘‘জোর যার মুল্লুক তার’’ পাশবিক নীতিকে আঁকড়ে ধরে৷