February 2022

একুশের আশ্বাস

জ্যোতিবিকাশ সিন্‌হা

একুশ ফেব্রুয়ারী---

তোমার ঊজ্জ্বল স্মৃতি বাঙালীর মর্মে গাঁথা

তুমি শোষিতের রুক্ষ অন্তরে ফল্গুর সরসতা৷

নিপীড়িত, বঞ্চিত বুকে জাগায়েছো আশা

তোমার পরশে মানুষ   পেয়েছে মুখের ভাষা৷৷

 

বাঙলার মাটি ভাষা-শহীদের রক্তে রাঙা

তারাই ভেঙেছে পরাধীনতার শিকল,

                শোষণ যন্ত্রণা৷

একুশের বলিদান গেয়েছে জীবনের জয়গান

পৃথিবীর কুর্ণিশে

‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের’ সম্মান৷৷

 

মানব-ওষ্ঠে যতদিন রবে কথা, ধমনীতে শোণিত

 একুশের আশ্বাস-বাণী সততঃ হবে উচ্চারিত৷

 অমর একুশের আহ্বানে মাতিবে 

কর্তব্য পরায়ণ

প্রণবকান্তি  দাশগুপ্ত

১৯৩০ সাল৷ ২৬শে জানুয়ারি৷ সমগ্র দেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের হিড়িক পড়ে গেলো৷ চারদিকে সাজসাজ রব৷ ভারতের সর্বপ্রথম সাধারণতন্ত্র দিবস পালনের বিপুল আয়োজনে মেতে উঠলো আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা নির্বিশেষে সমগ্র দেশবাসী৷

এ্যাল্সেসিয়ানের আবাজ

ক্রুশ + ত্তুণ = ক্রোষ্টু৷ ‘ক্রুশ্’ ধাতুর অর্থ হচ্ছে একই ধবনি ৰার ৰার দিয়ে চলা৷ যেমন  ঘেউ–ঘেউ–ঘেউ–ঘেউ–ঘেউ–, প্যাঁক–প্যাঁক––পিঁএ্য্, পিঁএ্যাঁক্ পিঁএ্যাঁক্–হুক্কাহুয়া–হুক্কাহুয়া–, ক্যা হুয়া–ক্যা হুয়া–ক্যা হুয়া৷

রসিক জনে ৰলে থাকেন, শেয়াল একটি ভীতু জীব৷ সামান্য একটু কিছু হলেই  সে বিচলিত হয়ে পড়ে৷ তাই তারা রাষ্ট্রভাষায় ৰলে থাকে–ক্যাহুয়া–ক্যাহুয়া–ক্যাহ্ (কী হয়েছে.....কী হয়েছে.....কী হয়েছে.....কী হয়েছে.....) তাহলে ৰুঝলে এই যে ‘ক্রোষ্টু’ শব্দের কথা বলছি তার মানে হচ্ছে শেয়াল৷ তুমি যদি ‘ক্ত’ প্রত্যয় করে, ‘ক্রুশ্বন্’ ৰল তার মানে হয়ে দাঁড়াৰে সেই শেয়াল, যে এখন হুক্কাহুয়া করে চলেছে৷

রাজ্য স্তরের দাবা প্রতিযোগিতার পরিসমাপ্তি

রাজ্যস্তরে আয়োজিত দাবা প্রতিযোগিতার পরিসমাপ্তি৷ এই প্রতিযোগিতায়  বিভিন্ন জেলা থেকে মোট ১৩৮ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছিলেন৷ প্রতিযোগিতার শেষে ছেলেদের মধ্যে বিজয়ী হয়েছেন উৎসব চট্টোপাধ্যায় ও মেয়েদের মধ্যে জয় লাভ করেছেন সমৃদ্ধা ঘোস৷

প্রতিযোগিতার শেষের দিকে ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে সেরা চার প্রতিযোগীর নাম ঘোষণা করেন আয়োজকরা৷ ছেলেদের মধ্যে উৎসব ছাড়া বাকি তিন জন হলেন অর্পন দাস, অরিন্দম মুখোপাধ্যায় ও বিশাল বসাক৷ মেয়েদের মধ্যে সমৃদ্ধা ছাড়া বাকিরা হলেন সুরিয়া মাঝি, স্নেহা হালদার  ও বৃষ্টি মুখোপাধ্যায়৷

ভারতীয় অধিনায়কের খারাপ ফর্ম ভাবাচ্ছে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের

ভারতীয় দলের অধিনায়ক নেটে ভালো খেলছেন ও মাঠে গিয়ে পারছেন না৷  এই রকম ফর্মে খেললে ভবিষ্যতে  কী হবে তা ভাবাচ্ছে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের৷ দলের ব্যাটিং কোচ বিক্রম রাঠৌর  জানিয়েছেন কোহলির বড় রান আসছে না ঠিকই কিন্তু রান আসবে আর এটা শুধু স্রেফ সময়ের অপেক্ষা৷

রোহিত শর্মা এব্যাপারে জানিয়েছেন--- ‘কোহলিকে নিয়ে সবাই মুখ বন্ধ রাখলে ভাল হয়, মানসিকভাবে খুব না কি ভাল জায়গায় রয়েছেন কোহলি৷ তিনি জানেন খারাপ পরিস্থিতি থেকে কিভাবে বেরিয়ে আসতে হবে৷’

কিন্তু কবে সেই ফর্ম ফিরে আসবে সেটাই এখন প্রশ্ণ একটার পর একটা ম্যাচে বেরিয়ে যাচ্ছে৷ বার বার তিনি হতাশ করছেন সকলকে৷