April 2024

লোকসভা বোটে উত্তরবঙ্গে আমরা বাঙালীর চার প্রার্থী

বাঙালীর মাতৃভাষা বাংলা ভাষাকে সরকারী-বেসরকারী সর্বস্তরে চালু, ব্লক ভিত্তিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনার মাধ্যমে ১০০ভাগ বাঙালীর কর্মসংস্থানের নিশ্চিততা,ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বাঙালী রেজিমেন্ট পুনর্গঠন সহ বাঙালীর অধিকার আদায়ের দাবীতে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ,ত্রিপুরা,ঝাড়খন্ডের মতন বাঙালী অধ্যুষিত অঞ্চলে ১৫ টির বেশি লোকসভা আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ‘আমরা বাঙালী’ সংগঠন৷  এবছর রাজ্যে ৮ দফায় নির্বাচন হতে চলেছে৷  ইতিমধ্যে ১৯এপ্রিল ও ২৬শে এপ্রিল প্রথম ও দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ‘আমরা বাঙালী’ প্রার্থীদের সমর্থনে ব্যাপকভাবে প্রচার অভিযান চালাচ্ছে সংগঠন৷ জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের  ‘আমরা বাঙালী’র মনোনীত

গরল ও কাউর (একজিমা)

লক্ষণ ঃ ক্ষত থেকে রসস্রবণ, চুলকানি, জ্বালাপোড়া ও দপদপানির ভাব, প্রতি বৎসরই রোগের পুনরুদয়, রোগজনিত শারীরিক দুর্বলতা ও মধ্যে মধ্যে জ্বর, সময় সময় রোগের অতি প্রকোপের ফলে দেহের অস্থি পর্যন্ত বেরিয়ে আসা এই রোগের লক্ষণ৷

চশমা কেন প্রয়োজন

ডাঃ আলমগির

কোন কারণে দৃষ্টির পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে যদি কম হয়, কিন্তু দৃশ্যমান কোনও গঠনগত পরিবর্তন বা কোনও রোগ যদি না থাকে সে ক্ষেত্রে চশমা দিয়ে সে দৃষ্টির উন্নয়ন সম্ভব৷ তখন একে রিফ্রাকটিভ এরর বা পাওয়ার জনিত দৃষ্টি স্বল্পতা বলা হয়৷ এটি সাধারণত চার ধরনের হয়৷

দালমালিপি–একটি নোতুন আবিষ্কার

সম্প্রতি সিংভূম জেলার পটমদা থানার ভূলা–পাবনপুর গ্রামে ও তার পাশেই কমলপুর থানার বাঙ্গুরদা গ্রামে ও তার দক্ষিণ–পশ্চিম দিকে চাণ্ডিল থানার জায়দা গ্রামে জৈন যুগের বেশ কিছু নিদর্শন পাওয়া গেছে৷ তার সঙ্গে পাওয়া গেছে সেই যুগের বেশ কিছু ৰাংলা লিপি৷ এই লিপি অবশ্যই ১৭০০ বছর বা তার চেয়েও কিছু অধিক পুরোনো কারণ ওই সময়টাতেই রাঢ়ে শৈবাশ্রয়ী জৈনধর্মের স্বর্ণযুগ গেছে৷ ভগ্ণ মূর্তিগুলিও সমস্তই দিগম্বর জৈন দেবতাদের৷ যে লিপিমালা পাওয়া গেছে তা শুশুনিয়া লিপির চেয়ে পুরোনো তো বটেই, হর্ষবর্দ্ধনের শীলমোহরে প্রাপ্ত শ্রীহর্ষ লিপির চেয়েও পুরোনো হতে পারে৷ এই লিপি শ্রীহর্ষ লিপির স্বগোত্রীয় কিন্তু শ্রীহর্ষের চেয়েও বেশ পুরোনো৷

‘তুমি নিজে এলে’

কৌশিক খাটুয়া

তুমি নিজে এলে আমার ঘরে

সেকি আমার তরে শুধু আমার তরে!

নাই আবাহন নাই আমন্ত্রণ

তবুও তোমার শুভ পদার্পণ,

সূর্যোদয়ের রাঙা ঊষায়

মনোবীণায় সুর ভেসে যায়!

 

দিবস রজনী আলোকে আঁধারে

আশা-হতাশায় ‘এ’ জীবন ভরে,

কত কাল যুগ কতনা জীবন

অজান্তে কভুকি করেছি স্মরণ!

তাতো জানা নাই মনে নাই ঠাঁই

তবু ভোরের আঙ্গিনায়

তোমা দেখা পাই৷

 

কেন আমায় করলে স্মরণ,

তুমি জানো এর গোপন কারণ৷

আলো হাতে দিলে পথের দিশা,

কাটিল গহন অমানিশা৷

বুঝিনি তো আগে স্নেহ-অনুরাগে

পাখী জানে

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

 

পাখী জানে ঘুম ভাঙানো গান,

খুশির স্রোতে ভাসিয়ে দিতে প্রাণ!

 

পাখী জানে নিরুদ্দেশের পানে

মেলতে ডানা অজানারই টানে৷

 

পাখী জানে হারিয়ে যেতে বনে,

নীড় বাঁধতে একান্তে নির্জনে৷

 

পাখী জানে মান-ভাঙানো শিষ

দোদুল ডালে দুলতে অহর্নিশ৷

 

পাখী জানে যেথায় খুশি যেতে

বাঁধন-হারা মুক্তির স্বাদ পেতে৷

 

পাখীর জানে সুদূর মেঘের আড়ে

উড়তে উড়তে হয়তো পাবে তাঁরে৷

তঃ (১) ‘তৃ’ ধাতুর অর্থ পার হওয়া---সে মাঠ পার হওয়াই হোক আর নদী পার হওয়াই হোক৷ এই ‘তৃ’  ‘অনট্‌’ করে পাই ‘তরণ’৷  তরণ মানে সাঁতার কাটা, যার থেকে হিন্দীতে ‘তৈরণা’৷ ‘যার দ্বারা পার হওয়া যায়’ এই অর্থে তরণী মানে নৌকা, তরী মানেও তা-ই৷ উৎ-তৃ+অনট্‌ - উত্তরণ, মানে নীচের দিক থেকে ওপরে ওঠা৷ ‘সম্‌’---তৃ+ অনট্‌= সন্তরণ৷ ৰাংলায় ‘সন্তরণ’ ও তজ্জাত ‘সাঁতার’ শব্দটি ভালভাবেই চলে৷ পার হওয়া অর্থে ‘তৃ’ ধাতু+ ‘ড’ করে আমরা যে ‘ত’ শব্দটি পাচ্ছি তার একটি অর্থ হ’ল ‘নৌকা’৷

(২) প্রাচীন সংস্কৃতে ভাবারুঢ়ার্থে ‘ত’ ৰলতে ‘রথ’কেও ৰোঝাত৷

ৰেফাঁস কথার ফ্যাসাদ 

‘খরগ্রহ’ শব্দের ভাবারূঢ়ার্থ হল যেখানে  অনেক গাধা রয়েছে৷ যোগারূঢ়ার্থে এক-একটি মানে হল গাধার আস্তাবল৷  দ্বিতীয় মানে হচ্ছে প্রাচীনকালে যখন দ্রুতগামী যানবাহনের ব্যবস্থা ছিল না তখন রাজপথ ধরে দূর দূরান্তে মানুষ চলত পদব্রজে৷ অবস্থাবান মানুষেরা ও নারীরা চলতেন শিবিকায় (দোলায়)৷ পাল্কী জিনিসটা তখনও আমাদের দেশে আসেনি৷ ওটি  এনেছিলেন ইয়ুরোপীয়রা৷ Palanquin’ শব্দ  থেকে ‘পাল্কী’ শব্দটি এসেছে৷ এই শিবিকা বা দোলার ব্যবহার  নারীদের জন্যে  তো করতে হতই, অবস্থাপন্ন মানুষেরাও বেশী দূর যেতে হলে শিবিকায় বা দোলায় যেতেন৷ ছোটখাট দোলা (দ্বিদোলা) দু’জন লোক কাঁধে বহন  করত৷ আর বড় দোলা বহন করত চারজন  লোকে (চতুর্র্দেলা)৷ দূর

এশিয়া চ্যাম্পিয়নশিপে পিছিয়ে থেকেও পিভি সিন্ধুর জয়

প্যারিস অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য তিনি নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন উবের কাপ থেকে৷ বুধবার ব্যাডমিন্টন এশিয়া চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় জয় দিয়ে যাত্রা শুরু করলেন পিভি সিন্ধু৷ তিনি হারিয়েছেন মালয়েশিয়ার গোহ জিন ওয়েই-কে৷ তবে সিন্ধুর জয়ের দিনে হতাশ করলেন লক্ষ্য সেন এবং কিদম্বি শ্রীকান্ত৷ তাঁরা প্রথম রাউন্ড থেকেই ছিটকে গিয়েছেন৷

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ভারতীয় দলে কি জায়গা করে নেবেন মায়াঙ্ক যাদব!

  মায়াঙ্ক যাদব৷ বয়স ২১ বছর৷ ডান হাতি পেসার এর মধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছেন৷ আইপিএলে তাঁর গতি চমকে দিয়েছে সকলকে৷ নিয়মিত ১৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে বল করছেন৷ সেই সঙ্গে লাইন ও লেংথের উপরে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে৷ প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একটি মাত্র ম্যাচ খেলা এই মায়াঙ্ক কি জায়গা করে নেবেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া ভারতীয় দলে?