September 2024

জাপানে আরও তীব্র ভূমিকম্পের সতর্কতা জারি

একদিন আগেই তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপান৷ রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.১৷ এবার আরও তীব্র ভূমিকম্প অর্থাৎ ‘মেগাকোয়েকের’ সতর্কতা জারি করল জাপানের আবহাওয়া দপ্তর৷ এই পরিস্থিতিতে চারদিনের মধ্য এশিয়া সফর বাতিল করলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিয়ো কিশিদা৷

অরবিন্দ স্মরণে---আমরা বাঙালী

গত ১৫ আগস্ট ২০২৪ ভারতবর্ষের স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী অগ্ণিযুগের বিপ্লবের কাণ্ডারি ঋষি অরবিন্দ ঘোষের ১৫২তম জন্মদিবসে যথাযোগ্য সম্মানের সাথে শ্রদ্ধার্ঘ্যসভার আয়োজন করা হয়েছিল ‘আমরা বাঙালী’র তরফে৷ বারাসাত, ব্যারাকপুর, কলকাতা, ত্রিপুরা সহ বাঙালীস্তান জুড়ে অরবিন্দ ঘোষের জন্মদিবসে শ্রদ্ধার্ঘ্য সভা অনুষ্ঠিত হয়৷

রাজ্যে বন্ধ হবে বেআইনি টোটোর দাপট

এই মুহূর্তে গোটা রাজ্যে ২০ থেকে ২২ লক্ষ অবৈধ টোটো রয়েছে৷ কিন্তু এর সঠিক ও পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য সরকারের হাতে নেই৷ তাই প্রথমে ‘টোটো-সুমারি’র সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ জেলা, ব্লক, পুরসভা কিংবা নির্দিষ্ট কোনও পঞ্চায়েত এলাকার কোথায় কত টোটো চলছে, তার পূর্ণাঙ্গ তথ্য সংগ্রহ করবে প্রশাসন৷ টোটো মোটর ভেহিকল আইনের আওতায় না পড়লেও বিকল্প উপায়ে তা নথিভুক্তির কাজ শুরু হবে৷ তারপর সমস্ত টোটোতে বসবে ‘কিউআর কোড’৷ সেই কোড স্ক্যান করলেই টোটোর মালিকের যাবতীয় তথ্য, চলাচলের পরিধি সহ সমস্ত বিবরণ সামনে চলে আসবে৷ সেই সঙ্গে অন্যান্য গাড়ির মতো বিশেষ নম্বর সম্বলিত স্টিকারও দেওয়া হবে টোটোগুলিকে৷ শুধু তাই নয়, বাস বা অটোর যেমন নির্দিষ

বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে আমরা বাঙালী-র ডেপুটেশন বেক বাগানে বিক্ষোভ

বাংলাদেশ কাণ্ডে সরব হল ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটন৷ সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও মৌলবাদী ও উগ্রবাদী সৃষ্ট চলমান হিংসা, বিদ্বেষ, মনীষীদের মূর্তি ভাঙচুর, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংখ্যা লঘুদের ওপর বর্বরোচিত আক্রমণ বন্ধ ও ‘হিংসা নয় শান্তি’ এই বার্তা নিয়ে ১৪আগস্ট ২০২৪ ‘আমরা বাঙালী’ দল কলকাতার ‘বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে’র মারফৎ বাংলাদেশের মাননীয় রাষ্ট্রপতির নিকটে স্মারকলিপি প্রদান করে ও কলকাতার বেক বাগানে একটি পথসভা করা হয় দলের তরফে৷ ‘আমরা বাঙালী’ কেন্দ্রীয় সচিব জ্যোতিবিকাশ সিনহা, কেন্দ্রীয় সাংঘটনিক সচিব তপোময় বিশ্বাস ও কেন্দ্রীয় প্রকাশন সচিব প্রণতি পাল ‘বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে’ গিয়ে স্মারকলিপি প্রদান

বহুমূত্র (ডায়াবেটিস) রোগের নিরাময়

লক্ষণ ও কারণ ঃ প্রাচীনকালে ডায়াৰেটিস বা মধুমেহ রোগটিকে সংস্কৃতে মধুমেহ বলা হত৷ বহুমূত্র–ও বলা হত৷ তবে দু’টো এক নয়৷ বহুমূত্র মানে যে রোগে বারবার মূত্রত্যাগ করা হয়৷ মধুমেহ মানে মূত্রে শর্করার ভাগ বেড়ে যাওয়া৷ আসলে শর্করাযুক্ত বহুমূত্র রোগকে মধুমেহ বলা হয়৷ প্রাচীন বৈদ্যকশাস্ত্রে কোন পাত্রে মূত্র রেখে ওপরের অংশকে পৃথক করে, পৃথক ভাবে ওপরের অংশ ও নীচের অংশকে পরীক্ষা করা হত৷ তবেই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যেত রোগীর মধুমেহ বা ডায়াবেটিস আছে কিনা৷ তারপর নিশ্চিত ভাবে রোগ ধরা পড়ত যখন কোন প্রকাশ্য স্থানে মূত্র (গুহ্যনিষ্যন্দ) ঢ়েলে দেওয়া হত৷ যদি দেখা যেত যে কিছু সময়ের মধ্যে তাতে পিঁপড়ে এসে বসেছে, তাতে নিঃসন্দেহ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাদ্যের আঁশ

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ড্ডন্ন্দ্বব্ধ্ত্রব্জম্ভ ন্দ্রন্ত্ব্ব্জন্দ্ব বা খাদ্যের আঁশের ওপর বেশ জোর দেওয়া হচ্ছে৷ কারণ বহু সমীক্ষার পর দেখা গেছে, খাদ্যের আঁশ দেহে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়, পাকস্থলীতে বেশীক্ষণ থাকে, কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইডের মাত্রা কমায়, ওজন ও রক্তচাপের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ এই কারণে প্রাচীন সমাজে ডায়াবেটিস রোগীদের অধিক পরিমাণে আঁশ ও স্বল্প পরিমাণে সহজ শর্করা দিয়ে চিকিৎসা করা হতো৷

পুর/নগর

ভারত ও দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার বহুজনপদের নামকরণ করা হয়েছে ‘পুর’, ‘নগর’ ইত্যাদি শব্দ যোগ করে৷ ছোট শহরকে সংস্কৃতে বলা হ’ত ‘পুর’ (প্রসঙ্গতঃ বলে রাখি, ‘শহর’ শব্দটা কিন্তু ফার্সী), আর বড় বড় শহরকে বলা হত ‘নগর’৷ উভয়ের মধ্যে তফাৎ ছিল এই যে নগরের চারিদিক প্রাচীর দিয়ে ঘেরা থাকত, সংস্কৃতে যাকে বলা হ’ত ‘নগরবেষ্টনীঁ’৷ এই নগরবেষ্টনীর মধ্যে যাঁরা বাস করতেন তাঁদের বলা হ’ত ‘নাগরিক’৷ আজকাল ‘নাগরিক’ শব্দের প্রতিশব্দ হিসেবে যে অর্থে ইংরেজী ‘সিটিজেন’ কথাটি ব্যবহার করা হচ্ছে তার সঙ্গে প্রাচীন ‘নাগরিক’ শব্দের কোন সম্পর্ক নেই কেননা ‘নাগরিক’ মানে নগরের বাসিন্দা, অন্যদিকে ‘সিটিজেন’ বলতে বোঝায় দেশের যে কোন অধিবাসী–তিনি ন

উপধর্ম

সুকুমার রায়

ধর্ম হয় সত্যবলি যারে

উপধর্মের রকম কত সংসারে,

ভবে গুরু কত মার্র্কধারী

নবাবী বেশে করছে দখলদারী৷

ধর্মমূলে নেইত মহড়া

বাহ্যিক তামাসায় গড়া

বাক্যবাণের বিদ্বেষ লড়াই৷

বিচার বুদ্ধির কথা নাই---

গুরুজীর হাতে বাঁধা পুতুল

অন্ধমনে আবোল তাবোল

বিদ্যাবুদ্ধি যশ থাকুক যত

অলৌকিকতার ফাঁদে নত

মানবে মিলন কোন মতে

শুভবুদ্ধি আর হয় না তাতে৷৷

 

ক্ষুদিরাম স্মরণে

কৌশিক খাটুয়া

কে শেখালো তোমায় এত দেশপ্রেম

জাতীয়তাবাদের উন্মেষ,

ভারতমাতার সোনার ছেলে

গর্বিত সারা দেশ৷

চরমপন্থার আদর্শে ব্রতী

আক্রমণ স্বভাবসিদ্ধ,

শহীদের মালা কন্ঠে ধরিয়া

স্মরণীয়, অপাপবিদ্ধ!

মাতৃভূমির দামাল ছেলে

শূণ্য মাতৃঙ্ক,

শত শহীদদের পথের দিশারী

অনুসৃত তব পদাঙ্ক৷

 

বাইলেন

শঙ্কর

(ছোট বেলায় আমাদের দলপতি ছিল সজল৷ আর বিশ্বকর্মা ছিল শ্যামল৷ আমরা ওকে শ্যামলা বলে ডাকতাম৷ যে কোনো কাজ এক নিমেষে করে ফেলতে পারতো৷ উপস্থিত বুদ্ধিদাতা ছিল বিপুবা৷ প্রশান্ত, অসিত, শশধর আর আমি ছিলাম সহযোগী৷ বড়দের মত আচরণ করতো স্বপন আর প্রবীর৷ প্রত্যেক বন্ধুকে আজ এই লেখাটা উৎস্বর্গ করা!)

একটা সময় ছিল-যখন আমাদের বাড়ী

সাইডিং তার পাশেই ছিল, চলতো মালগাড়ী৷

খেলতে খেলতে চলে যেতাম বহুদুরের মাঠে

লাবতীর জঙ্গলেতে করমচা-র ঘাটে৷

ওইখানেতে খেজুর ফলে অনেক জামরুল

সেইখানেতেই বাস তাদের বোলতা-ভীমরুল৷

ভেলায় চেপে বৃষ্টি হলে খলসে মাছ ধরা