January 2025

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করল ভারতীয় বোর্ড

আগামী বছরের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে জটিলতা মিটে যাবে৷ আশাবাদী ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)৷ সংস্থার সহ-সভাপতি রাজীব শুক্লর আশা, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) দ্রুত সমাধান সূত্র পাবে নির্বিঘ্নে প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হবে৷ একই সঙ্গে তাঁর বক্তব্য, ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে রাজি নয় বিসিসিআই৷

জাতীয় শিবির করার পরিকল্পনা করেছে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন ১৪ মার্চ থেকেই জাতীয় শিবির শুরু হবে

এশিয়ান কাপে সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ভারতীয় ফুটবল দল৷ খেলতে হবে যোগ্যতা অর্জন পর্ব৷ সেখানে কোনও ভুল করতে রাজি নয় তারা৷ যোগ্যতা অর্জন পর্বের আগে দীর্ঘ দিনের জাতীয় শিবির করার পরিকল্পনা করেছে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন৷ ১৪ মার্চ থেকেই জাতীয় শিবির শুরু হবে৷

দীক্ষা ও যোগসাধনা

ৰ্রহ্মাস্মি বিজ্ঞান যদি কেবল শাব্দিক স্তরে সীমিত থাকে, তাতেও কোন কাজ হবে না৷ এ জন্যে ‘সোহং’ মন্ত্রের পরিচ্ছেদহীন ভাবনা নিতে হবে৷ এই যে অ–পরিচ্ছিন্ন ভাবনা, এ ভাবনা বাচনিক জপে সম্ভব নয়৷ মানস তথা অধ্যাত্মসাধনার এই যে সূক্ষ্মবিজ্ঞান, এটা তন্ত্রেরই আবিষ্কার ঙ্মতন্ত্র ও যোগের মধ্যে মূলতঃ কোন পার্থক্য নেই৷ তন্ত্রেরই সূক্ষ্মতর সাধনার নাম যোগমার্গৰ৷ সাধনামার্গে জপক্রিয়া ও ধ্যানক্রিয়া মহাকৌলেরই ব্যবস্থা৷ কেবল জপেও কোন কাজ হবে না, যদি মন্ত্রের গতিধারার সঙ্গে মনের গতিধারা সমান তালে না চলে৷ মনে মনে জপও করছি, আবার তার সঙ্গে অন্যের ক্ষতির চিন্তাও করছি–এ ধরনের জপ নিষ্ফল৷ জপক্রিয়ায় সাফল্য লাভ করতে গেলে সমস্

নব্যমানবতাবাদ

মানুষ চলতে শুরু করেছে যখন, নিজের কথাটা যতটা ভেবেছে, অন্যের কথাটা ততটা ভাবেনি৷ অন্য মানুষের কথাও ভাবেনি, আর মনুষ্যেতর জীব জন্তুর কথাও ভাবেনি,গাছপালার কথাও ভাবেনি৷ অথচ একটু ঠাণ্ডা মাথায় ভাবলে দেখা যাবে যে, নিজের কাছে নিজের অস্তিত্ব যতটা প্রিয়, প্রত্যেকের কাছে তাদের নিজের নিজের অস্তিত্ব ততটাই প্রিয়৷ আর সব জীবের এই নিজ অস্তিত্বপ্রিয়তাকে যথাযোগ্য মূল্য না দিলে সামগ্রিক ভাবে মানবিকতার বিকাশ অসম্ভব৷ মানুষ যদি ব্যষ্টি বা পরিবার,জাত বা গোষ্ঠীর কথা ভাবলো, সামগ্রিক ভাবে মানুষের কথা না ভাবলো–সেটা অবশ্যই ক্ষতিকর৷ কিন্তু মানুষ যদি সামগ্রিকভাবে জীবজগৎ, উদ্ভিদ জগতের কথা না ভাবলো সেটা কি ক্ষতিকর নয়!

ছাঁচি কুমড়ো বা চাল কুমড়ো ও ঝিঙ্গে

পরিচয় ও প্রজাতি ঃ ছাঁচি কুমড়ো সাধারণতঃ মাটিতে হয় না৷ ঘরের চালাতে বা মাচাতে এই লতানে গাছটাকে তুলে দিতে হয়৷ এর জন্যে ছাঁচি কুমড়োকে গ্রাম–ৰাংলায় অনেকে চালকুমড়োও ৰলেন৷ এরও তিনটি ঋতুগত প্রজাতি রয়েছে৷ বর্ষাতী চালকুমড়োকে অবশ্যই মাচায় অথবা ঘরের চালে তুলে দিতে হয়৷ শীতের প্রজাতির ছাঁচি কুমড়োকে মাটিতেই ৰেড়ে যেতে দেওয়া হয়৷ তবে কেউ ইচ্ছে করলে মাচায় তুলে দিতে পারেন৷ গ্রীষ্মকালীন চালকুমড়ো মাটিতেই ৰেড়ে যেতে থাকে৷ (একেও) কেউ ইচ্ছে করলে মাচায় তুলে দিতে পারেন৷ তবে বর্ষাতী চালকুমড়োকে মাচায় তুলে দিতেই হবে, নইলে পোকার আক্রমণে ফলটি নষ্ট হবেই.....গাছও নষ্ট হবে৷

কদলী

যদিও সাধারণ অর্থে কদলী ৰলতে সব কলাকেই বোঝায় তবু বিশেষ অর্থে কদলী মানে কাঁচকলা আর রম্ভা মানে পাকা কলা৷ এখানে কাঁচ কলা ৰলতে আমরা সেই কলাকে ৰোঝাচ্ছি যা কাঁচা অবস্থায় তরকারি রেঁধে খাওয়া হয়, আর পাকা অবস্থায় খাওয়া হয় না৷ যে কলা কাঁচা অবস্থায় সাধারণতঃ খাওয়া যায় না, পাকা অবস্থায় খাওয়া যায় তাকে পাকা কলা বা রম্ভা ৰলে৷ এই রম্ভাকে কাঁচা অবস্থায় কাঁচা কলা (কাঁচকলা নয়) ৰলা হয়৷ ‘কদলী’ বা ‘কদলি’-তে দু’টো ৰানানই চলৰে৷ যে ‘ল’ রয়েছে সেটা হচ্ছে অন্তস্থ ‘ল’ Lra)৷ এই কদলী থেকে কলা ও কল (অসমীয়াতে) শব্দ এসেছে৷ যেহেতু ‘কদলী’র ‘ল’ অন্তস্থ ‘ল’ সেই কারণে ‘কলা’র ‘ল’ অন্তস্থ ‘ল’ Lra) হওয়াই উচিত৷ কিন্তু যেহেতু ৰাংলা ও অস

পিতৃ–আজ্ঞা

বাপ–বেটাকে নিয়ে সংসার৷ বাপ হাটে গেছে৷ বেটা বাপের জন্যে ভাত–ডাল–তরকারী রেঁধে রেখেছে৷ ৰাৰা খেতে বসে বলছে–রামচন্দ্র, রামচন্দ্র, ওরে রাউজা, দাইলনিতে কয় গণ্ডা মরিস্ দিস

বেটা বললে–সয় গণ্ডা৷  বাপ–দিৰারে কইসিলাম কয় গণ্ডা

বেটা–আজ্ঞা, আষ্ট গণ্ডা৷ বাপ–দিস কত

বেটা–আইজ্ঞা সয় গণ্ডা৷ বাপ–এ অন্ন কাউম্ না, এ অন্ন কাউম্ না৷

বেটা–এ্যাবার এ্যাডা ক্ষমা করেন, মাপ করেন৷ এক্কেরে কতা দিত্যাসি, এ্যামনডা আর অইবো না৷

মানস–র্থনৈতিক শোষণ ঃ মুক্তির একমাত্র উপায় প্রাউট

সুকুমার রায়

পৃথিবী ঘুরে চলেছে একই অক্ষরেখার ওপর৷ এক একটি একই দ্রাঘিমা প্রতিদিন সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে এগিয়ে চলেছে৷ এই চলমানতায় ঋতুবৈচিত্র্য আসে বটে, তবে তা ঘুরে ফিরে প্রতিবছর একইভাবে আসে বলে মানুষ ভুলে যায় পৃথিবীর এই চলমানতা সামনে না পেছনে না কি একইভাবে একঘেয়েমিভাবে ঘুরে চলেছে৷ বোধের এই দূরতিগম্যতাই মানুষের মানসিক শোষণের কারণ৷

বৈচিত্র্যের মধ্যে অগ্রগামীতার সুর শুনতে পান কম মানুষই৷ বেশিরভাগ মানুষ তাকিয়ে থাকেন পেছনের দিকে৷ আর সেইটাই শাসক শোষকের পুঁজি, এই পেছনের দিকে তাকিয়ে থাকা মানুষগুলো৷

অনেক হয়েছে  আর নয়

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

শেষের পরেও শুরু আছে৷ আজকের সূর্যাস্তের ও কালপ্রাতের সূর্যদয়ের মধ্যে নতুনত্ব কিছু নেই৷ প্রকৃতির  নিয়মের কোন হেরফের নেই৷ আর পাঁচটা দিনের মতই সূর্যটা অস্ত যায়, নববর্ষের প্রথম সূর্র্যেদয় ঠিক আগের দিনের মতই হবে৷ এইভাবেই ৩৬৫ দিন পার করে আর একটা নববর্ষের নবপ্রভাতের অরুণ আলো দুয়ারে এসে পড়বে৷ প্রকৃতির এই নিত্যদিনের আসা-যাওয়ায় কালের মানসিক পরিমানে শুধু সংখ্যার হেরফের হয়৷