আমেরিকার সবচেয়ে বড় ব্যবসাদার হলেন রাষ্ট্রপ্রধান মিঃ ট্রাম্প৷ এদিকে পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান হিন্দুত্ববাদী শ্রী মোদিজীর মধ্যে এক যৌথ বাণিজ্য চুক্তি হয়েছে আগামী ৫ বছরে ৫০,০০০ হাজার কোটি ডলারে নিয়ে যাওয়া৷
এই প্রসঙ্গে মিঃ ট্রাম্প স্পষ্ট বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রতিদ্বন্দ্বীদের তো বটেই, বাণিজ্য সহযোগীদের উপরেও পালটা আমদানি শুল্ক বসাতে চলেছে তাঁর প্রশাসন৷ এটা স্পষ্ট হবে আগামী এপ্রিলের দিকে৷ ভারত পালটা কোনও পদক্ষেপ নেয় কি না তা বোঝা যাবে পরেই৷ এরপরেই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে! এর প্রেক্ষিতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন মোদির লাভের মুখ দেখার চেয়ে মার্কিন সরকারের আমদানি শুল্কনীতিতে প্রতিবছরে ক্ষতি হবে ৬১ হাজার কোটি টাকা৷
অন্যদিকে মনে রাখা দরকার একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা তা হলো বিগত আমেরিকার সরকার ভারতের জনগণকে বোট দানে উৎসাহিত করার জন্য প্রতি বছর ১৮২ কোটি অনুদান দিতেন সেটা মিঃ ট্রাম্প বন্ধ করে দিয়েছে৷ কারণটা হলো বর্তমানে আমেরিকার আর্থিক অবস্থার ঘাটতিতে চলছে৷ এই বাণিজ্য চুক্তি যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে ভারতকে প্রচুর অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখে পড়তে হবে৷ তাতে আমেরিকার বাজারে লোকসানের মুখে পড়বে ভারতীয় পণ্য৷ তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতীয় শিল্প৷
যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাণিজ্য সংস্থায় আমেরিকা ও ভারত পারস্পরিক শুল্ক চলাকালে ভারতের প্রতিবছর লোকসান হবে ৭০০ কোটি ডলার যা না কি ভারতীয় টাকায় অর্থমূল্য হবে প্রায় ৬০ হাজার ৯০০ কোটি টাকা!
এব্যাপারে মিঃ ট্রাম্প ও মোদীর মধ্যে কি আলোচনা হয় সে বিষয়ে আমেরিকার সাংবাদিক সম্মেলনে মিঃ ট্রাম্পকে প্রশ্ণ করা হলে তিনি উত্তর দেন আমার সঙ্গে কেউই এটে উঠবে না ৷ আমি আমার নীতিকে ধরেই থাকবো সেটা বাস্তবায়িত করতে!
শুধু তাই নয় সব দেশেরই আমদানী বস্তুর উপর আমেরিকা শুল্ক বসাবে৷ দেশের ঘাটতি আর্থিক অবস্থা পূরণেই৷ এটাই মিঃট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতি
উল্লেখ্য এরই মধ্যে মিঃ ট্রাম্প বর্তমানে ১৫-২৫ শতাংশ শুল্ক চাপায় ভারতের পণ্যের উপর যেমন পোষাক জুতো সহ শ্রম নিবিড় বিভিন্ন পণ্যের উপর৷ কিন্তু ভারত আমেরিকা থেকে আনা একটি বড় অংশের উপর শুল্ক ধার্য্য করে মাত্র ৫ শতাংশ!
স্মরণে রাখা দরকার মিঃ বাইডেন প্রতি বছর ২কোটি ১০ লক্ষ ডলার বরাদ্দ করেন ভারতীয়দের নির্বাচনে উৎসাহিত করতে৷ সেটা আজ প্রশ্ণের মুখে কারণ মিঃ ট্রাম্প সেটাকেই কি ভারতীয় টাকায় ১৮২ কোটি টাকা কমিয়েছেন? এটা তাই জটিল প্রশ্ণের মুখেই পড়ে আছে! তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিজী যে বাণিজ্য চুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটা কি তাঁর সরকারে যে দুই দল সহযোগী সমর্থক আছে তাদের কি মতামত সেটা কিন্তু দেশবাসী জানেন না! তাই ভারত আর্থিক দিক থেকে এক কঠিন প্রশ্ণের সম্মুখীন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে! তবে সমস্যা সংকুল ভারতের এন.ডি.এ মিলিজুলি সরকারের প্রধান বর্তমানে যিনি কল্পনার জগতে করেছেন আগামী ২৫ বছর পরে সারা ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে বিকশিত ভারত হয়ে গড়ে তুলবেন তাতে ২০৪৭ সালের ভারত এক সার্থক ভারত হয়ে দাঁড়াবে!
এটার যে উল্টোটা হবে তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে এখনই তাই দেশবাসী সাবধান! কারণ যে চুক্তি মোদিজী আমেরিকার সঙ্গে করতে চলেছে সেটাতে ভারতকে মোদিজী ঋণের দায়ে আমেরিকার কাছে বিক্রি করতে বাধ্য হবেন৷
- Log in to post comments