গত ৬ই আগষ্ট, রবিবার, নিউব্যারাকপুরের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী মোহন অধিকারীর বাসভবনে অখন্ডকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয় ও ‘াা নাম কেবলম্’ সিদ্ধ মহামন্ত্রের সমধুর ধবনিতে আকাশ বাতাস মুখরিত হয়৷ এই অখন্ড কীর্ত্তনে নিউব্যারাকপুর , ব্যারাকপুর , বারাসাত , বনগাঁ প্রভৃতি এলাকা থেকে আনন্দমার্গীরা যোগদান করেন৷ কীর্ত্তনের পর যথারীতি মিলিত সাধনা ও স্বাধ্যায় হয়৷ এর পর কীর্ত্তন মহিমার ওপর বক্তব্য রাখেন সন্তোষ বিশ্বাস, মোহন অধিকারী, আচার্য প্রমথেশানন্দ অবধূত প্রমুখ৷
গত ৫ ও ৬ই আগষ্ট বর্ধমানের বোরহাট আনন্দমার্গ সুকলে দ্বিতীয় ডায়োসিস স্তরীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ বীরভূম, বর্ধমান ও নবদ্বীপের আনন্দমার্গীরা এই সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন৷ এই সেমিনারে মুখ্য প্রশিক্ষক ছিলেন আচার্য নির্মল শিবানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ গতিময়া আচার্যা৷ সেমিনার শেষে পশ্চিম মেদিনীপুর ও পূর্বমেদিনীপুরে যথাক্রমে কাজল ঘোষ ও চিত্তরঞ্জন বিশ্বাসের নেতৃত্বে দুই জেলার ভুক্তি কমিটি তৈরী করা হয়৷ সেমিনারটির ব্যবস্থাপনায় ছিলেন আচার্য কৃতাত্মানন্দ অবধূত (ডায়োসিস সেক্রেটারী)৷
গত ৩১ শে জুলাই ষ্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, এই ব্যাঙ্কের সেভিংস্ এক্যাউন্টে যাদের ১ কোটি টাকার ওপর জমা আছে , তাদের আগের মতো ৪ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে৷ কিন্তু যাদের একাউন্টে ১ কোটি টাকার কম জমা আছে, তাঁরা ০.৫ শতাংশ কম সুদ পাবেন৷ ষ্টেটব্যাঙ্কে মুষ্টিমেয় ধনিক শ্রেণীর মানুষেরই সেভিংস ব্যাঙ্কে ১ কোটি টাকার ওপর টাকা জমা আছে৷ ৯০ শতাংশ মানুষের জমার পরিমাণ ১ কোটির নীচে৷ কোপটা পড়ল তদের ঘাড়ে, সরকারী এমনি নীতি যে ধনিকদের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে আর গরীব, নিম্নবিত্ত বা মধ্যবিত্তদের ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের সুদের হার কমানো হচ্ছে৷
আনন্দমার্গের বৈপ্লবিক বিবাহে দেশের গণ্ডীকে মানা হয় না অর্থাৎ যেকোন দেশের ছেলে বা মেয়ের সঙ্গে যেকোন দেশের মেয়ে বা ছেলের বিয়ে হতে পারে৷ বাবা যে বিশ্বৈকতাবাদের কথা বলেছেন বিবাহ ব্যবস্থাকেও তার অন্যতম সোপান হিসাবে ব্যবহার করেছেন৷
এই বিবাহ ব্যবস্থায় ধর্মমতের কোন গোঁড়ামি নেই৷ যেকোন ধর্মাবলম্বী অন্য ধর্মাবলম্বীকে বিয়ে করতে পারেন৷ আনন্দমূর্ত্তি বলেছেন যে ‘‘মানবসমাজ এক ও অবিভাজ্য’’৷ বিবাহব্যবস্থা যাতে সেই অবিভাজ্য মানবসমাজ গড়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে সেদিকে তিনি নজর দিয়েছেন৷
কত শহীদ জীবন দিয়ে
রাখল জাতির নাম
প্রাণের মায়া তুচ্ছ করে
ধরল সংগ্রাম৷
বন্দী হ’ল কারাগারে
পরলো মরণ-ফাঁসি,
বুক ফুলিয়ে শির উঁচিয়ে
হাসলো বীরের হাসি৷
হাতে পায়ে পরলো শেকল
গেলো দীপান্তর,
জ্বাললো আগুন, মারলো শত্রু,
করলো না ভয়-ডর৷
দাসত্ব মেনে বিদেশীর সাথে
জীবন করেনি লগ্ণী,
স্বরাজ-স্বপ্ণে মুক্তি-যজ্ঞে
ওরা লেলিহান অগ্ণি৷
সহ্য করেছে কত যন্ত্রণা
লাঞ্ছনা নির্মম,
পবিত্র শ্রাবণী-পূর্ণিমায়
কালিচরণ দীক্ষা নেন কাশিমিত্র ঘাটে
মহাসম্ভূতি বাবার করুণায়৷
এ যেন সেই ভয়ংকর কালিয়াদমন
তরণ তারণ শ্রীকৃষ্ণের হাতে
দ্বাপরে ব্রজভূমে তাঁর সেই বাল্যলীলায়৷
তাঁরই নির্দেশে কালিকানন্দ হয় কালিচরণ
জনারণ্য ছেড়ে যান
অধ্যাত্মসাধনে পর্বত জঙ্গলে
হিংসাদ্বেষ ছাড়ি’ জগৎ কল্যাণে৷
মনে পড়ে রত্নাকর দস্যুবৃত্তি ছাড়ি’
‘রাম নাম’ জপ করি হয়ে বাল্মীকি
দাদা আপনি আছেন কেমন
খবর আপনার কী?
দাদা বলেন---খবর এখন
শুধুই জি এস টি৷
কেনা-বেচা সব কিছুতেই
সার্ভিস ট্যাক্সের ধাক্কা
ভাল-মন্দ কিছুই বুঝিনা
ওষুধগুলো অক্কা৷
জি এস টি-র জন্যে এবার
দাম বেড়েছে যত,
সেই হিসেবে ব্যাঙ্কে আবার
সুদ কমেছে তত৷
আক্ল্মন্দ্ সিং সেবার কাঁথি গেছল৷ জুনপুট থেকে দীঘা পর্যন্ত সমুদ্র–উপকূল ধরে খুক্ষ ক্ষেড়াত৷ খুক্ষ কাজুক্ষাদাম আর ক্ষাদাম–সন্দেশ খেত, দিনকাল ভালই কাটছিল৷ এমন সময় একবার তার কী
বিদেশের মাটিতে সিরিজ জয় করল ভারত৷ শ্রীলঙ্কার মাটিতে শ্রীলঙ্কাকে ইনিংসে হারিয়ে ভারত সিরিজ জয় করে প্রমাণ করল দেশে-বিদেশে ভারতীয় ক্রিকেট দল বেশ ব্যালান্সড্৷