পর্বতের মূষিক প্রসব
যে কথা আগে বললুম, কুক্কুর বর্গীয় ও মার্জার বর্গীয় জীবেদের সম্বন্ধে যে কথা খাটে কতকটা সেই কথাই খাটে উদ্ভিদ বর্গীয়ের সম্বন্ধেও৷
যে কথা আগে বললুম, কুক্কুর বর্গীয় ও মার্জার বর্গীয় জীবেদের সম্বন্ধে যে কথা খাটে কতকটা সেই কথাই খাটে উদ্ভিদ বর্গীয়ের সম্বন্ধেও৷
ভোরের পরশ পেতে হলে
রাতকেই চাও আগে
রাতের ঘরে ঘুমিয়ে তবে
ভোরের আলো যে জাগে৷
না হারিয়ে ঠিক রেখো পথ
অমাবস্যার কালোয়
তবেই তুমি ভাসবে জেনো
জোছনা রাতের আলোয়৷
হঠাৎ ওঠা ঝড়ে যেন
যায় নারে ভেঙে মন
তারপরেই শান্ত বাতাস
ঝড় আর কতক্ষণ!
জীবন শুধু যন্ত্রণা নয়
সুখ আছে তার পাশে
যন্ত্রণাতে বিদ্ধ হলেই
প্রকৃত সুখ আসে৷
রংবেরঙের ফুলের সাজে
তৈরি ফুলের তোড়া,
মন ভুলানো রূপের মাঝে
স্নিগ্দ সুবাস ভরা৷
কুসুমকলি, মধুপ-অলি
চিরন্তন মধুরতা,
পুষ্পে পুষ্পে ব্যস্ত ভ্রমর
দেয় কি প্রীতির বারতা?
কেউ করেনা এমন দাবী আমি সবার সেরা
পরমপিতার চরণতলে নিত্য শোভিত তারা৷
রকমারী পাখীর নীড় একই তরু শাখায়
একতার বাণী প্রচার করে ভর করিয়া পাখায়৷
সঙ্ঘবদ্ধ জীবন যাপন চেতনা স্বাধীনতায়,
দিনের বেলায় কর্মমুখর নিশিথে নিদ্রা যায়৷
কলতানে প্রভুকে স্মরণ ঠিক ভোর পাঁচটায়
জেগে ওঠা জগৎ জাগানো এদের বিষম দায়!
এ বিশ্বের যা কিছু স্থূল বা সূক্ষ্ম, বাহ্যিক বা মানসিক সবই অনিত্য অশাশ্বত৷ অনিত্য বা অশাশ্বতকে নিত্য বা শাশ্বত বলে মনে করাই অবিদ্যা৷ অবিদ্যাই সকলের দুঃখের মূল৷ কারণ অবিদ্যা মানেই অন্ধকার৷ জ্ঞানের আলোয় অবিদ্যার নামই নির্বাণ৷ বুদ্ধদেবের মন সত্যের আলোয় উদভাসিত হলো৷ ৫২৮ খ্রীষ্ট পূর্র্বব্দে বৈশাখী পূর্ণিমার দিন নিরঞ্জনা নদীর তীরে অশ্বত্থ গাছের তলায় এই আলোর সন্ধান পেলেন তিনি৷
২০১৬ সালে বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১৯ রান বাকি প্রায় সবাই ধরেই নিয়েছিল এবার ইংল্যাণ্ডের খাতায় বিশ্বকাপ উঠবেই৷ কিন্তু ইডেনে সেদিন ঘটেছিল এক অবিশ্বাস্য ঘটনা কার্র্লেস ব্রেথওয়েট পরপর চারটি ছয় মেরে ইংল্যাণ্ডের বিশ্বকাপ যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করে দেয়৷ মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়ে স্টোকস৷ সান্তনা দিয়েছিলেন তাদের কোচ ট্রেভর বেলিস৷
ইংরেজ বাজার ব্লকের নরহাট্টা পঞ্চায়েতের বুধিয়া গ্রামের বাসিন্দা নাজমুল হোসেন ও সুলেখা বিবি৷ তাদেরই একমাত্র সন্তান রাহুল শেখ অনুধর্ব ২০ বছরের জাতীয় স্তরের কবাডি প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে বাঙলার চূড়ান্ত দলে সুযোগ পেয়েছে৷ অল ইন্ডিয়া কবাডি ফেডারেশন আয়োজিত স্তরের এই প্রতিযোগিতা ১৭ থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারে৷ আর এই প্রতিযোগিতায় সুযোগ পেয়েছে রাহুল. তাঁর বাবা একজন দিনমজুর, ঘরে অভাব থাকা সত্ত্বেও টাকা ধার করে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে রাহুল, সে একাদশ শ্রেণীতে পড়ে৷
‘‘এই বিশ্বজগৎ আমাদের সকলের পৈত্রিক সম্পত্তি৷ আমরা সকলে এক বিশ্বভিত্তিক যৌথ পরিবারের সদস্য৷ পরমপুরুষ আমাদের পিতা৷ যৌথ পরিবারের সদস্যদের মতই আমাদের উচিত সবাই নিজে ‘বাঁচ ও অপরকে বাঁচাও’ নীতি নিয়ে চলা৷ বিশ্বের ব্যবহৃত সমস্ত সম্পদ কোন বিশেষ ব্যষ্টি, রাষ্ট্র বা জাতির সম্পত্তি নয়৷ সকলের কেবল এই সম্পদ ভোগ করবার অধিকার আছে মাত্র৷ এই ভূমা উত্তরাধিকার মেনে নিয়ে যাবতীয় লোকায়ত ও লোকোত্তর সম্পদের সদ্ব্যবহার আমাদের করতে হবে৷ এটাই আমাদের সামাজিক ধর্ম৷ কেবলমাত্র সামাজিক বিবেচনার দিক থেকেই নয়, যুক্তি ও ন্যায় বিচারের দিক থেকেও এটাই একমাত্র পথ৷ এটাই যথার্থ সমাজ দর্শন৷’’
‘‘যে দুধের কথা কেবল কানে শুনেছে সে অজ্ঞান, যে দুধ খেয়েছে সে জ্ঞানী, আর দুধ খেয়ে হৃষ্ট-পুষ্ট হয়েছে সে হলো বিজ্ঞানী৷
* জীবনের মহৎ বিকাশের জন্য সুখ ও সম্পদ আমাদের সহায় নহে৷ কেবল আঘাত ও দুঃখ দ্বারাই মানুষ শক্তি সঞ্চয় করিয়া জগতের উপর তাহার প্রভাব বিস্তার করে৷’’
---আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু
* ‘‘শব্দ ভাষা নয়, শব্দ হচ্ছে ভাষারূপ দেহের অঙ্গ৷’’
‘‘ মা ও মায়ের মুখের ভাষা দুটোর মূল্যই সমান৷’’
---সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক৷ রিজার্ভ ব্যাঙ্কই একথা স্বীকার করে নিয়েছে৷ শুধু তাই নয়, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নীতি নির্ধারণ কমিটির বৈঠকে আবার বাড়তে চলেছে রেপোরেট৷ ফলে ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের বার মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাবে বলেই ধারণা অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের৷ আর্থিক দুরবস্থা থেকে মধ্যবিত্তের মুক্তির আশা আপাতত নেই৷ গত মে মাস থেকে সেপ্ঢেম্বর মাস পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে রেপোরেট বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রন করতে৷ ৪.৪ শতাংশ থেকে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে সেপ্ঢেম্বরে রেপোরেট দাঁড়ায় ৫.৯০ শতাংশ, অবশেষে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বোধদয় হয় রেপোরেট বাড়িয়ে মূল্য
গত ১৯ ও ২০শে নভেম্বর কলিকাতার শিয়ালদহ কৃষ্ণপদ ঘোষ স্মারকভবনে সারা ভারত বাংলা ভাষামঞ্চের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ এই সম্মেলনে বিহার,ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, অসম, ত্রিপুরা থেকে আগত প্রতিনিধিরা বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাভাষা ও বাঙালীর দুরাবস্থার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন৷ ওড়িশার প্রতিনিধি বিভিন্ন তথ্যসহ বাঙালী কিভাবে নিশ্চিহ্ণ হচ্ছে তার বর্ণনা করেন৷ শিলচর থেকে আগত নাগরিক অধিকার রক্ষা কমিটির নেতা সাধন পুরকায়স্থ উত্তরপূর্বাঞ্চলে বাঙালীর দুরবস্থার কথা তুলে ধরেন৷ ত্রিপুরার প্রতিনিধি গ্রেটার ত্রিপুরার চক্রান্ত প্রসঙ্গ তুলে বক্তব্য রাখেন৷ সম্মেলন থেকে সংসদে বাঙালী সাংসদের বাংলায় ভাষন দেবার দাবীও ওঠে৷ সম্মেলন থেকে বাংলা ও বাঙা