ময়না
ছোট পাখি ময়না
‘কেষ্ট কথা’ কয় না---
মিটি মিটি রয় সে চেয়ে
মোটেই দাঁড়ে রয়না৷
নীল আকাশে উড়বে
বনে বনে ঘুরবে,
ডালে বসে কুটুস কুটুস
মুখেতে ফল পুরবে৷
- Read more about ময়না
- Log in to post comments
ছোট পাখি ময়না
‘কেষ্ট কথা’ কয় না---
মিটি মিটি রয় সে চেয়ে
মোটেই দাঁড়ে রয়না৷
নীল আকাশে উড়বে
বনে বনে ঘুরবে,
ডালে বসে কুটুস কুটুস
মুখেতে ফল পুরবে৷
শিক্ষাবিভাগের বিশৃঙ্খলা সম্পর্কে নানা মুখরোচক গল্প প্রচলিত আছে৷ গল্পগুলি তৈরী হয়েছিল কেন চরম ঔদাসীন্য ও বিশৃঙ্খলার জন্যেই তো, তার সঙ্গে নৈতিকতা ও প্রজ্ঞাৰোধের অভাব তো রয়েইছে৷ ফাঁকি দিয়ে কোনো মহৎ কাজ হয় না একথা যেমন সত্য ঠিক তেমনই ফাঁকি দিয়ে পরীক্ষায় পাশ করলে বা করালেও জ্ঞানভৌমিক উন্নতি হয় না–পর্বতপ্রমাণ অনুপপত্তি থেকেই যায়৷
অলিম্পিক্স হকির যোগ্যতা অর্জন প্রতিযোগিতা আয়োজনের দাযিত্ব পেয়েছে পাকিস্তান৷ গত ১৯ বছর পর পাকিস্তানের মাটিতে আয়োজিত হবে বিশ্ব পর্যায়ের হকি প্রতিযোগিতা৷ আসন্ন এশিয়ান গেমসে ভারত হকিতে সোনা জিততে পারলে সরাসরি অলিম্পিক্সে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে৷ না হলে পাকিস্তানের মাটিতে গিয়ে খেলতে হবে যোগ্যতা অর্জন পর্বের প্রতিযোগিতা৷ আগামী ২০২৪ সালের ১৩ই জানুয়ারি থেকে ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত লাহোরে হবে এই প্রতিযোগিতা৷ শেষবারের মতো ২০০৪ সালে পাকিস্তানে কোনও বড় হকি প্রতিযোগিতা হয়েছিল৷
ভারতীয় ব্যাডমিন্টন তারকা লক্ষ্য সেন ভারতীয় ব্যাডমিন্টন তারকা চিনের লিশি ফেংকে হারিয়ে কানাডা ওপেন জিতলেন৷ কেরিয়ারের দ্বিতীয় বিডব্লিউএফ সুপার ৫০০ প্রতিযোগিতা জিতলেন লক্ষ্য৷ স্ট্রেট গেমে হারান প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য সেন৷ খেলার ফল ২১-১৮, ২২-২০৷ ফাইনালে জেতা খুব একটা সহজ ছিল না লক্ষ্যের৷ নিজের থেকে ন’ধাপ এগিয়ে থাকা ব্যাডমিন্টন তারকার বিরুদ্ধে শুরু থেকেই আক্রমণের নীতি নিয়েছিলেন তিনি৷ ঠিক যেভাবে সেমি ফাইনাল খেলেছিলেন, সেভাবেই ফাইনাল শুরু করেন তিনি৷ শুরুতেই ৬-২ এগিয়ে যান লক্ষ্য বিদ্যুৎ গতিতে শট মারছিলেন দুই খেলোয়াড়৷ ফেংয়ের দু’টি শটের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ৩৯০ কিলোমিটার৷ আবার লক্ষ্যের কয়েকটি শট ঘন্টায় ৪০০
মানুষ যখন মানসাধ্যাত্মিক সাধনার দ্বারা তার মনকে ৰ্রহ্মমনের মত বিস্তৃত করতে পারে তখন সর্বজ্ঞ ৰ্রহ্মমনের সান্নিধ্য–নিৰন্ধন জীবমন সরাসরি ৰ্রহ্মমনের কাছ থেকে অনেক বিষয়ে প্রত্যাদেশ, নির্দেশনা পেয়ে থাকে৷ এ ধরনের অর্জিত জ্ঞানকে আপ্তজ্ঞান বা আপ্তবাক্য ৰলা হয়৷ মানুষ যেহেতু সরাসরি পরমপুরুষের কাছ থেকে এই ধরনের জ্ঞান লাভ করে থাকে, তাই তা সকল দেশেই, সকল যুগেই, সকলের পক্ষেই সত্য ও কল্যাণকর৷ আপ্তবাক্যকে ঈশ্বরের নির্দেশ ৰলা হয়৷
––– শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার
দেশনায়কের কৈশোর-ভাবনা
পনেরো ষোল বছরের এক কিশোর ছাত্র বাঙালী প্রসঙ্গে তার মাকে এক চিঠিতে লিখেছেন---‘‘আমি প্রায় ভাবি বাঙালী কবে মানুষ হইবে, কবে ছার টাকার লোভ ছাড়িয়া উচ্চ বিষয়ে ভাবিতে শিখিবে, কবে সকল বিষয়ে নিজের পায়ের ওপর দাঁড়াইতে শিখিবে--- কবে একত্র শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধন করিতে শিখিবে--- কবে অন্যান্য জাতির ন্যায় নিজের পায়ের ওপর দাঁড়াইয়া নিজেকে মানুষ বলিয়া পরিচয় দিতে পারিবে, আজকাল বাঙালীদিগের মধ্যে অনেকে পাশ্চাত্য শিক্ষা পাইয়া নাস্তিক ও বিধর্মী হইয়া যায়, দেখিলে বড় কষ্ট হয়৷
সম্প্রতি গ্রামীন রাজনীতিতে পঞ্চায়েত দখলের নির্বাচনে যে রক্তক্ষরণ দেখা গেল, যা এখনও চলছে তা গণতন্ত্রের পক্ষে বড়ই লজ্জার কলঙ্কের৷ কিন্তু বেহায়া নির্লজ্জ নেতা কর্মীদের এত রক্ত ক্ষরণেও কোন অনুতাপ নেই অনুশোচনা নেই, তারা এতটাই স্বার্থের সংঘাতে মত্ত যে স্নেহ, প্রেম-প্রীতি, ভালোবাসা, মানবিক মূল্যবোধ সব হারিয়ে উদর সর্বস্ব জীবে পরিণত হয়েছে৷ অর্থনৈতিক শোষণ বৈষম্য,সামাজিক বিভাজন, শিক্ষা সংস্কৃতির অঙ্গনেও চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা--- সর্বস্তরেই দুর্নীতিগ্রস্ত লোকের প্রাদুর্ভাবে সমাজকে বিষাক্ত করে তুলেছে৷ এ-এক দুঃসহনীয় পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে৷
গত ১৪,১৫,১৬ই জুলাই পুরুলিয়া, আনন্দনগর ও ত্রিপুরা আগরতলায় আনন্দমার্গ দর্শন ভিত্তিক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়৷ তিনদিনের এই আলোচনা সভায় আনন্দমার্গ দর্শনের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেন আচার্য সুতীর্থানন্দ অবধূত, আচার্য নির্মলশিবানন্দ অবধূত,
শিলচরের ক্ষুদিরাম মূর্তির পাদদেশে নাগরিক অধিকার রক্ষা সমন্বয় কমিটি, অসম এর পক্ষ থেকে ভারতের নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত অসমের বিধানসভা ও লোকসভা আসনের সীমানা পুননির্দ্ধারণের খসড়া বাতিলের দাবিতে গণ ধর্ণার আয়োজন করা হয়৷ সংঘটনের কাছাড় জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক নিরঞ্জন দত্ত ও সম্পাদক মধুসূদন করর পরিচালনায় গণ ধর্ণার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক,সাংস্কৃতিক, নাগরিক সংঘটনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন৷ ধর্ণা চলাকালে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ সুস্মিতা দেব বলেন এই খসড়া জনগণের সুবিধার জন্য তৈরি হয়নি, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে শাসক দলের নেতাদের ভোটে জেতার লক্ষ্যে তা তৈরি হয়েছে৷ তিনি বলেন বরাক উপত্যকাকে এক্
এ বিশ্বের ধন–সম্পত্তির মালিকানা ন্যায়তঃ ব্যষ্টির না সমাজের–এ নিয়ে দার্শনিকদের মধ্যে এখন বিরাট দ্বন্দ্ব৷ ব্যষ্টি মালিকানাবাদীরা বলেন, ব্যষ্টিই যখন কলকারখানা গড়ে তুলছে–শ্রম দিয়ে বুদ্ধি দিয়ে জমি–জায়গা করেছে–তাহলে এতে তার চরম মালিকানা তো সম্পূর্ণ ন্যায়সম্মত সিদ্ধ৷ প্রাউট দর্শন এখানে স্পষ্ট ভাবে বলছে ঃ এ বিশ্বের কোন সম্পদ মানুষ সৃষ্টি করে নি যিনি সমগ্র বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন সেই পরম ব্রহ্ম বা ভূমাসত্তাই সব সম্পদের স্রষ্টা–তিনিই প্রকৃত মালিক৷ মানুষ শুধু প্রকৃতিদত্ত সম্পদকে নিয়ে ‘ফিজিক্যাল মিক্সচার’ বা ‘কেমিক্যাল কম্পাউন্ড’ বানিয়েছে বা আকারগত পরিবর্তন করেছে মাত্র৷ তাই কোনও মানুষ এর প্রকৃত মালিক হতে প