February 2024

দলতান্ত্রিক শাসনে সংসদীয় গণতন্ত্রের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ্ হচ্ছে

প্রভাত খাঁ

মানবিক মূল্যবোধ যদি রাজধর্মের ও জনসেবার কাজে যুক্ত দেশসেবকগণের না আসে তাহলে পৃথিবীর বিরাট রাষ্ট্র-এর উন্নতি হওয়া সম্ভব পর নয়৷ এই কথাটি  সেদিন যাঁরা ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদীদের হাত থেকে শাসনভার নিয়েছিলেন তাঁদের মাথায় আসেনি৷ কিন্তু শাসনভার হাতে নিতে সেদিনের ২জন ব্যষ্টি যাঁরাই ইংরেজের কাছের লোক সেই মাননীয় জওহরলাল ও জিন্না সাহেব যাঁরা ইংল্যাণ্ডে শিক্ষা লাভ করেন তাঁরা রাজশক্তি হাতে পেতেই আগ্রহশীল বেশী হন৷ তবে ভারতের সংবিধান প্রণেতারা খুবই বুদ্ধিমান ও চিন্তাশীল ছিলেন তাই ভারতের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষ ধর্মমত নিরপেক্ষ শব্দটিকে অত্যধিক গুরুত্বদান করেন৷ এই শব্দটিকে কিন্তু দলতন্ত্রের সেবকগণ কোনদিনই আন্তরিকভ

বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও অচেতন মনের ভূমিকা

সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিক

যে কোন মৌলিক আবিষ্কার করতে হলে আবিষ্কারের জন্য উপাদান ও যন্ত্রপাতির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ কিন্তু  তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হ’ল মানব মন৷ কারণ, মানবমনই করে এই আবিষ্কার বৈজ্ঞানিক গবেষণায় যা কিছু আবিষ্কার হয় এই মনের দ্বারা ৷ সুতরাং এই মনকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ঠিক ঠিকভাবে দক্ষতা অর্জন করতে হবে৷ আর এই দক্ষতাকে খুঁজে পেতে হলে আমাদের এই সাধারণ মনকে চেতন মনের স্তর অতিক্রম ক’রে নিয়ে যেতে হবে অচেতন মনের স্তরে৷ কারণ, আবিষ্কারের যে বীজ বা উৎস তা লুকায়িত রয়েছে এই গভীর গহন অচেতন মনের স্তরে Layer of superconcious mind)৷ মনের তৃতীয় স্তরকে বলা হয় অচেতন মনের স্তর৷ আজ পর্যন্ত যত মৌলিক আবিষ্কার হয়ে

বুর্র্জেয়া শিক্ষা৷

হৃদয় ঘোষ

সময়টা ১৯৬০-এর দশকের শেষভাগ আর ৭০-এর দশকের প্রথম ভাগ৷ খবরের কাগজ খুললেই দেখা যায় পশ্চিমবঙ্গের চারিদিকে চরম রাজনৈতিক অস্থিরতা, কতিপয় পথভ্রষ্টের বিচারে মৃত্যুদণ্ডাঙ্গা প্রাপ্ত কত না প্রতিভার রক্তক্ষরণ হ’য়ে চলেছিল প্রতিনিয়ত!

চাঁদের মাটিতে জাপানের চন্দ্রযান ‘স্লিম’

মাথা নীচে, পা উপরে! চাঁদের মাটিতে উল্টো হয়ে পড়ে জাপানের চন্দ্রযান ‘লুনার এক্সকারশন ভেহিকল’ (এলইভি-১)!

ফ্রান্সে ভারতীয় পড়ুয়ার সংখ্যা অন্তত ৩০ হাজারে নিয়ে যেতে চান ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাকর

এ বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হয়ে ভারতে এসেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাকরঁ৷ দু’দিনের সফরে এসে ভারতীয় পড়ুয়াদের জন্যে একরাশ খুশির খবর শোনালেন তিনি৷ মাকরঁ জানিয়ছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ফ্রান্সে ভারতীয় পড়ুয়ার সংখ্যা অন্তত ৩০ হাজারে নিয়ে যেতে চান তিনি৷ এক্স হ্যান্ডলে এ কথা বলেছেন মাকরঁ৷ বর্তমানে ফ্রান্সে পাঠরত আড়াই লক্ষ বিদেশি পড়ুয়ার মধ্যে ভারতীয় পড়ুয়ার সংখ্যা অন্তত ১০ হাজার৷ যে সময়ে ভারতীয় পড়ুয়াদের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য কানাডার সঙ্গে ভারত সরকারের টানাপড়েনে পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে, বাতিল হয়েছে বহু ভারতীয় পড়ুয়ার ভিসার আবেদন, পড়ার খরচ কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে, সেই মুহূর্তে মাকরঁর এই

অঙ্গদানে নজির গড়ল দিল্লির এমস হাসপাতাল

মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল আগেই৷ শুধু কোনও মতে টিমটিম করে জ্বলছিল প্রাণপ্রদীপটুকু৷ চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলে ‘ব্রেন ডেথ’৷ তাঁদের পরিবারের সম্মতি এবং সহায়তায় দুই ‘মৃত’-ব্যক্তির শরীর থেকে একাধিক অঙ্গ দান করা হল, যাতে প্রাণ বাঁচল ৭ জনের!

প্রাউটের সমাজ আন্দোলনের লক্ষ্য স্থানীয় মানুষের হাতে থাকবে অর্থনৈতিক ক্ষমতা

মনোজ দেব

আজ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একমাত্র পথ হিসেবে মেনে নিয়ে আপন আপন কর্মসূচী নিয়ে কাজ করে চলেছে৷ তারা দেশে ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য ও বেকার সমস্যা সমাধানের জন্যে দেশী-বিদেশী পুঁজিপতিদের শরণাগত৷ দেশী-বিদেশী পুঁজিপতিরা যাতে রাজ্যে তাদের মোটা পুঁজি বিনিয়োগ করে’ শিল্প গড়ে তুলতে এগিয়ে আসে, সেজন্যে ওই পুঁজিপতিদের নানান ভাবে তোষণ করে চলেছে৷ তাদের নানাভাবে প্রলোভন দিচ্ছে৷ সস্তায় জমি, বিদ্যুৎ, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে করছাড় ইত্যাদির আশ্বাস দিয়ে নানাভাবে তাদের মন ভেজানোর চেষ্টা করছে৷ বাম আমলেও দেখা গেছে কট্টর মার্কসবাদী বলে পরিচিত সিপিএম সহ অন্যান্য সঘোষিত সমাজতন্ত্রী

মেদিনীপুরে মার্গগুরুদেবের পদার্পণ দিবস উদযাপন

১৯৮১সালের ২৫ শে জানুয়ারি মেদিনীপুর শহরের কেরানীটোলায় অবস্থিত আনন্দ মার্গ জাগৃতিতে মার্গগুরু শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজী পদার্পণ করেছিলেন৷ সেই স্মরণীয় দিনটি নানান অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদ্‌যাপন করা হয়৷ সুসজ্জিত মণ্ডপে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে ৬ ঘন্টা ব্যাপী’ ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ বিকেল ৩টায় কীর্ত্তন শেষে ঈশ্বর প্রণিধান ও স্বাধ্যায় পাঠ করা হয়৷ মানবসমাজে মার্গগুরু শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর অবদান বিষয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত ও অসিত কুমার দত্ত৷ মেদিনীপুর কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক শ্রী রবীন্দ্রনাথ দাস অনুষ্ঠানে পুরো সময় উপস্থিত ছিলেন ও বিভিন্ন

মেদিনীপুর জাগৃতিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

মেদিনীপুর শহরের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীরঞ্জিত কুমার ঘোষ মহাশয়ের ছোট ভাই সুজিত কুমার ঘোষ এর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান মার্গীয় পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয় ২৪ শে জানুয়ারি সকালে কেরানীটোলা আনন্দমার্গ জাগৃতিতে৷ প্রভাত সঙ্গীত, বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন ও ঈশ্বর প্রণিধান এর পর শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন আচার্য শিবপ্রেমানন্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠান শেষে সুন্দর ভাবে মার্গীয় পদ্ধতিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান বিষয়ে বক্তব্য রাখেন আচার্য শিবপ্রেমানন্দ অবধূত৷ সবশেষে ২০ জন দুঃস্থ মানুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয় ও শুকনো খাবার দেওয়া হয়

জন্মতিথি পালন

২৮শে জানুয়ারী’২৪ হুগলী জেলার চন্দননগর নিবাসী দেশবন্ধু মাইতির একমাত্র কন্যা প্রমার প্রথম সন্তান সার্থকের তৃতীয় বার্ষিকী জন্মদিন আনন্দনগরের ‘‘আনন্দ রেখা’’ ভবনে উদযাপিত করা হয়৷