December 2024

মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে নারায়ণ সেবা ও বস্ত্র বিতরণ

গত ২১শে অক্টোবর, হাওড়ায় চ্যাটার্জী হাট আনন্দমার্গ স্কুলে মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে দুঃস্থ মানুষদের হাতে বস্ত্র তুলে দেওয়া হয় ও প্রায় ১০০০ মানুষ নারায়ণ সেবায় অংশগ্রহণ করেন৷ নারায়ণ সেবায় সহযোগিতা করেন বকুলচন্দ্র রায়, অমিয় পাত্র, শ্যামাপদ মণ্ডল, বিজলী মণ্ডল, প্রশান্ত শীল প্রমুখ৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আচার্যা লোপামুদ্রা ব্রহ্মচারিনী৷

এছাড়াও শ্যামপুর ব্লকের সুলতানপুরে আনন্দমার্গ চক্রনেভিতে ও বিলাডিঙ্গি আনন্দমার্গ আশ্রমে বকুল রায়ের উদ্যোগে বস্ত্র বিতরণ হয়৷

হাওড়ার রাণীহাটিতে কীর্ত্তন দিবস পালন

গত ৮ই অক্টোবর হাওড়া রাণীহাটি আনন্দমার্গ আশ্রমে কীর্ত্তন দিবস পালন করা হয়৷ এই উপলক্ষ্যে জেলার বিভিন্ন ইয়ূনিটের মার্গী ভাই বোনেরা আশ্রমে সমবেত হন৷ সকলে এক স্বর্গীয় পরিবেশে ৩ ঘন্টা অখণ্ড ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ মহামন্ত্র কীর্ত্তনে আপ্লুত ছিলেন৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, স্বাধ্যায় ও কীর্ত্তন মাহাত্মের ওপর আলোচনার পর অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়৷

বাস্তুতন্ত্র রক্ষার্থে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে চান তাসমানিয়ান টাইগার

তাসমানিয়ান বাঘ৷ প্রায় এক শতাব্দী আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া একটি প্রজাতি৷ পিঠে ডোরাকাটা দাগের জন্য একে বাঘের তকমা দেওয়া হলেও আদতে এই প্রাণীটির নাম ছিল থাইলাসিন৷ এটি আসলে মার্সুপিয়াল গোত্রের এক ধরনের অস্ট্রেলিয়ান স্তন্যপায়ী প্রাণী যারা নিজেদের থলিতে করে বাচ্চা লালনপালন করে৷ প্রায় ৩ হাজার বছর আগে তাসমানিয়ান বাঘেরা অস্ট্রেলিয়া জুড়ে দাপিয়ে বেড়াত৷ তাদের দৌরাত্ম্যে ভেড়াদের প্রাণ বাঁচাতে পশুপালকদের রীতিমতো নাজেহাল অবস্থা হত৷ সে কারণে গবাদি পশুদের রক্ষা করতে নির্বিচারে নিধন করা শুরু হয় তাসমানিয়ান বাঘের৷ বিজ্ঞানীরা ১১০ বছর ধরে ইথানলে সংরক্ষিত তাসমানিয়ান বাঘের মাথার খুলি-সহ তাদের গবেষণার জন্য

ঝালমুড়ি বিক্রি হচ্ছে ব্রিটেনে!

তা-ও আবার বিক্রেতা একজন ব্রিটিশ নাগরিক৷ এমনই এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল লন্ডনের রাস্তায়৷ যা দেখে অনেক ভারতীয়ই নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছেন না৷ ব্রিটিশ ওই ঝালমুড়িওয়ালার একটি ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে৷ হইচইও পড়েছে ভাইরাল ভিডিয়োটি নিয়ে৷ একদম ভারতীয় ঝালমুড়ি বা ভেলপুরিওয়ালাদের মতো দক্ষ হাতে শশা, পেঁয়াজ, লঙ্কা কেটে তেল, নুন, মশলা, চানাচুর, ঝুরিভাজা, আচার দিয়ে ঝালমুড়ি বানাচ্ছেন ওই ব্রিটিশ নাগরিক৷ আর শুধু স্বাদে নয়, পরিবেশনেও একদম ভারতীয় ছোঁয়া৷ কাগজ পাকিয়ে ঠোঙা বানিয়ে ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন ঝালমুড়ি৷ তবে কলকাতার রাস্তায় যেমন ১০-২০ টাকায় ঝালমুড়ি পাওয়া যায়, লন্ডনের ক্ষেত্রে তেমনটা নয়৷ বিদ

টেবল টেনিসে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন বাঙলার সিন্ড্রেলা দাস

গোয়ায় অনূর্ধ-১৭ ফাইনালে সিন্ড্রেলার মুখোমুখি হয়েছিল নন্দিনী সাহা৷ প্রথম গেম ৬-১১ পয়েন্টে হারে সিন্ড্রেলা৷ পিছিয়ে পড়লেও ভয় পায়নি সে৷ পরের গেমেই ফিরে আসে৷ জিতে নেয় ১১-৬ পয়েন্টে৷ এক বার ছন্দ পেয়ে যাওয়ার পরে সিন্ড্রেলাকে আটকাতে পারেনি নন্দিনী৷ তৃতীয় গেম সিন্ড্রেলা জেতে ১১-৫ পয়েন্টে৷ চতুর্থ গেমে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১২-১০ পয়েন্টে সেই গেম জিতে চ্যাম্পিয়ন হয় সিন্ড্রেলা৷ পদক আসছিল রুপো বা ব্রোঞ্জ হলেও সোনাটা অধরা থাকছিল৷ সেই অধরা সোনা এ বার জিতে নিল সিন্ড্রেলা দাস৷ টেবল টেনিসে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাঙালি কন্যা৷ গোয়ায় আয়োজিত প্রতিযোগিতায় ফাইনালে এ রাজ্যের প্রতিযোগীকেই হারিয়েছে

SSAC-আনন্দনগর ডিষ্ট্রিক্ট ফুটবল লীগে রানার্স শিরোপা অর্জন

২৯শে অক্টোবর, ২০২৪-এ পুরুলিয়া ডিষ্ট্রিক্ট ফুটবল লীগের ‘‘এ’’ ডিভিশনের ফাইনাল ম্যাচে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায়SSAC-আনন্দনগর (স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস এণ্ড এডভেঞ্চারস ক্লাব, আনন্দনগর) গতবারের চ্যাম্পিয়ন পুরুলিয়া টাউন ক্লাবের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোন গোল হয়নি৷ আমাদের প্রথম ইলেভেনে ছয়জন প্লেয়ার পায়ে চোট লাগার কারণে আজকের ম্যাচে অংশগ্রহণ করতে পারেনি৷

অবশেষে ট্রাইবেকারে ৪-৩ গোলে জয়ী হয়ে পুরুলিয়া টাউন ক্লাব পুনরায় চ্যাম্পিয়ন ট্রফি পায়৷SSAC-আনন্দনগর রানার্স ট্রফি পায়৷

SSAC-আনন্দনগরের জয়

পুরুলিয়ার কুকুরগড়িয়া ফুটবল টীম আয়োজিত স্বর্গীয় ভোলানাথ রাজোয়ার, সুশান্ত রাজোয়ার ও গৌতম রাজোয়ার স্মৃতি ১৬ দলের দুই দিবসীয় ১৫-১৬ অক্টোবর’২৪ চূড়ান্ত ফুটবল প্রতিযোগিতায়SSAC-আনন্দনগর ১-০ গোলে এস, আর আদিবাসী ক্লাবকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়৷ চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও নগদ পঁচিশ হাজার টাকা পুরস্কার প্রাপ্তি করে৷

মেদিনীপুরে ৫ম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা

শারদোৎসবের প্রাক্কালে মেদিনীপুর শহরের ডিএভি পাবলিক স্কুলে ৫ই অক্টোবর, শনিবার অনুষ্ঠিত হল রেণেশাঁ আর্টিস্টস এণ্ড রাইটার্স এ্যাসোসিয়েশন, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাখা পরিচালিত ৫ম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা৷ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সোমা চৌধুরী চট্টরাজের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ হয় গায়ত্রী মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে৷ শিক্ষার্থীদের সমবেত আগমনী সঙ্গীত পরিবেশনের পর স্বাগত ভাষণ দেন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত টিচার ইন চার্জ৷ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ৫০জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সুন্দর ভাবে পরিবেশন করে দার্শনিক ঋষি শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার এর ‘অনুনাসিকতা’ গল্পটি৷ বিচারক হিসেবে উপস্থিত শ্রী শুভদীপ বসু ও

হুগলিতে অখন্ড কীর্ত্তন

কীর্ত্তন দিবস উপলক্ষে ৮ই অক্টোবর ২০২৪, হুগলি জেলার মশাট গ্রামে সন্দীপ পোড়েলের বাড়ি তিন ঘন্টা অখন্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ এলাকার অনেক মানুষ এই কীর্ত্তনে অংশগ্রহণ করেন৷ অবধূতিকা আনন্দ মধুপর্না আচার্যা ও অবধূতিকা আনন্দ সুধা আচার্যা কীর্ত্তন পরিচালনা করেন৷

ওইদিন হুগলী মগরা নিবাসী পরলোকগত আনন্দমার্গী গোবিন্দ পালের বাড়ীতে ৬ ঘন্টা ব্যাপী ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয় কীর্ত্তনের আয়োজন করেন তাঁর কন্যা ও জামাতা৷

কামুখাপে শারদোৎসব উদযাপন

১০-১১ অক্টোবর’২৪ আনন্দনগর ডায়োসিসের ব্লক কার্যালয় জয়পুরের সন্নিকটে কামুখাপে স্থানীয় চিকিৎসক শ্রী বিজয় মাহাতোর পরিচালনায় ৭ম তম মহাষ্টমী শারদোৎসব উপলক্ষ্যে ২৪ঘণ্টা অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তন ‘বাবা নাম কেবলম’, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা, নিঃশুল্ক চিকিৎসা শিবির, দুঃস্থদের কম্বল বিতরণ, নারায়ণ সেবা, সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়৷ আধ্যাত্মিক ও সেবামূলক কাজে দুই সহস্রাধিক মানুষ উপকৃত হন৷ কীর্ত্তনের আধ্যাত্মিক তরঙ্গে উপস্থিত সকলকে উদ্বেলিত করে দেয়৷