একটি ঐতিহাসিক তথ্য
(এক সংবাদ প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া পরম শ্রদ্ধেয় শ্রী প্রভাত রঞ্জন সরকারের ব্যতিক্রমী একমাত্র সাক্ষাৎকার৷ লেখক কর্তৃক সংগৃহীত ও ইংরেজী থেকে বাংলায় অনূদিত৷)
- Read more about একটি ঐতিহাসিক তথ্য
- Log in to post comments
(এক সংবাদ প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া পরম শ্রদ্ধেয় শ্রী প্রভাত রঞ্জন সরকারের ব্যতিক্রমী একমাত্র সাক্ষাৎকার৷ লেখক কর্তৃক সংগৃহীত ও ইংরেজী থেকে বাংলায় অনূদিত৷)
গণিত শাস্ত্রে ১–এর ভূমিকা অত্যন্ত গভীর তাৎপর্য্য পূর্ণ ভূমিকা৷ কোষই হ’ল যেমন জীব দেহের একক (Unit) তেমনি সমস্ত গাণিতিক সংখ্যার একক হ’ল এক One৷ আবার জলের উপাদান যেমন হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন, ঠিক তেমনি সমস্ত গাণিতিক সংখ্যার (Numerical Quantity) উপাদানও বলা যায়, ২ হ’ল দুটি ১–এর সমবায় অর্থাৎ দুটি ১ যোগ করে (1+1)=2 করা হয়েছে৷ সুতরাং দেখা যাচ্ছে ২ নামক সংখ্যাটির অস্তি ১–এর অস্তিত্ত্বের উপর নির্ভরশীল৷ এমনিভাবেই তিনটি ১–এর সমবায় হ’ল ‘তিন’৷ অর্থাৎ যাকে আমরা ২বল্ছি আসলে তার মূল উপাদান হ’ল ‘‘এক’’৷ এইভাবে দেখা যায় যে, ২০০, ৫০০, ১০০০ প্রভৃতি যত বড় সংখ্যাই হোক না কেন, তার একক বা মূল উপাদান কিন্তু ‘এক’৷
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
চলছে বিশ্ব উষ্ণায়ন৷ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি৷ কৃষির উন্নয়নের নামেবিজ্ঞানের অপপ্রয়োগে মহাজনী ঋণ কৃষির প্রাণরসটুকু শুষে নিয়েছে৷ কৃষিতে সাফল্য আনতে কর্ষকের নূ্যনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা বাঞ্ছনীয়৷ নচেৎ কৃষিতে সর্বাধুনিক উন্নত বিজ্ঞান-প্রযুক্তির ব্যবহার সম্ভব নয়৷ এ ধরণের ভাবনা দানা বাঁধতে শুরু করেছে৷ চাষীর পরিবারের চাষ সম্পর্কে কেমন একটা নেতিবাচক মানসিকতা গড়ে উঠেছে৷ পাশাপাশি কৃষিকার্য সম্পর্কে আদ্যিকালের ধ্যান-ধারণাও ফিকে হয়ে আসছে৷
বিজেপির মাথার মণির কণ্ঠে আমরা বারবার শুনে এসেছি স্বচ্ছ ভারত গড়ার আহ্বান৷ আর বঙ্গ বিজেপিতে যত তৃণমূলের অস্বচ্ছ লোকেরা দলে ভিড়ছে৷ তেমনি একজন ব্যারাকপুরের মাফিয়া ডন মণিশ শুক্ল৷ যার মৃত্যু ঘিরে বিজেপি বাজর সরগরম করছে৷ এই মণিষ সিপিএম-এর খুনের রাজনীতিতে হাতে কড়ি দিয়ে খুন, জখম, তোলাবাজ, মাফিয়ারাজে সিদ্ধ হস্ত ছিলেন৷ অবাঙালী মাফিয়া বর্তমান সাংসদ অর্জুন সিং-এর হাত ধরে তৃণমূলের মধ্যে ভাঙ্গন ধরিয়ে এই দুই মাফিয়ার বিজেপিতে প্রবেশ৷ সেই বিজেপির রাজনৈতিক নেতাদের স্বচ্ছতার বড়াই করা মানায় কী?
সারা পৃথিবীর ধনী, রাষ্ট্রগুলি ও সাধারণ আর্থিক উন্নতিকামী ও উন্নয়ণমুখী রাষ্ট্রগুলি এমন পরিস্থিতির মধ্যে এসেছে তার হাত থেকে বাঁচতে সকল রাষ্ট্রকে এক যোগে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে ৷ কারণ করোনা বর্তমানে কোন রাষ্ট্রকে বাদ রাখছে না তার ছোবল থেকে৷ করোনা আক্রমণে সারা পৃথিবীর মানুষ আজ আতঙ্কগ্রস্ত৷ কিন্তু করোনা আক্রমণের লড়াইটা একযোগে হচ্ছে বলে মনে হয় না৷ সেখানেও চলছে নানা ছল, বল ও কৌশল৷ এক কারণ হলো সার্বিক কল্যাণের কথা ভুলে নিছক শক্তিশালী শাসক রাষ্ট্রগুলো যেন প্রতিযোগিতায় নেমেছে পৃথক পৃথকভাবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে কায়েমী স্বার্থ চরিতার্থ করতে৷
ভারতের নির্বাচন কমিশন লোকসভা, বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা প্রভৃতি নির্বাচনগুলি পরিচালনা করে থাকে৷ এটি সংবিধান স্বীকৃত স্বশাসিত সংস্থা৷ মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ করে থাকেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মহোদয়৷ নির্বাচন কমিশনের হাতে অনেক ক্ষমতা দেওয়া আছে৷ যদিও সে ব্যাপারে দেশবাসী প্রথম ভালোভাবে তাদের ক্ষমতা বুঝতে পারে যখন টি, এন,শেসন (১৯৯০-১৯৯৬) মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ছিলেন৷ ভোটারদের সচিত্র পরিচয় পত্রের ব্যবহার প্রথম তাঁর আমলেই শুরু হয়েছিল৷ এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল৷ বুথ জ্যাম, রিগিং, নির্বাচনী সন্ত্রাস ইত্যাদি প্রশমনের জন্য কমিশনের ভূমিকা কখনও প্রশংসিত হয়েছে, আবার কখনও তাদের সিদ্ধান্ত দেশে ন
শিখদের বীরত্বের কাহিনী নিয়ে বাঙালী কবি রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনা করলেন ‘বন্দী বীর’---
‘‘পঞ্চনদীর তীরে
বেনী পাকাইয়া শিরে
দেখিতে দেখিতে গুরুর মন্ত্রে জাগিয়া উঠেছে শিখ---
নির্মম নির্ভীক৷’’
জন্মলগ্ণ হতে জীবনের অন্তিম ক্ষণ পর্যন্ত মানুষ গণিতের সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত আছে৷ আমরা যে জগতে বাস করি সেই জগতে গণিত তথা সংখ্যার গুরুত্ব অপরিসীম৷ এই অপরিসীম গুরুত্বের কথা ভেবেই বোধ হয় বলা হয়েছে–‘ত্ত্ত্রব্ধড়ন্দ্বপ্প্ত্রব্ ন্ব্দ ব্ধড়ন্দ্ব ত্বব্ভন্দ্বন্দ্বু প্সন্দ্র প্তপ্ত ব্দব্ভত্ব্ন্দন্দ্বন্তুব্ধ্’ গ্রীক দার্শনিক পীথাগোরাস ববলেছিলেন–‘বিশ্বের আদি উপাদান হ’ল সংখ্যা’৷ দার্শনিক প্লেটো ববলেছিলেন–‘ঈশ্বর একজন মহৎ জ্যামিতি বেত্তা৷’ এই জগৎটা মনে হয় যেন সংখ্যার একটি লীলাক্ষেত্র৷ গণিত হ’ল সভ্যতার মেরুদণ্ড৷ কিন্তু যে গণিত সভ্যতার মেরুদণ্ড স্বরূপ সেই গণিত শাস্ত্র যেন সাধারণ মানুষের কাছে সাহারা মরুভূমির ব
বিশ্বেপপগ্য কৃষি অঞ্চলগুলির মধ্যে বাঙলার কৃষিক্ষেত্রগুলি অন্যতম৷ বাঙলা তথা ভারতের জাতীয় আয়ের সিংহভাগ আসে কৃষি থেকে৷ আজও দেশের সিংহভাগ মানুষ রুজি-রোজগারের জন্যে কৃষির সঙ্গে যুক্ত৷ প্রাচীনকালে এদেশের রাজারা কৃষির উন্নতির জন্যে চিন্তাভাবনা করতেন ও বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করতেন৷ ব্রিটিশ শাসকরা সর্বাধিক রাজস্ব আদায় সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করলেও কৃষির উন্নতির জন্যে কিছু করেননি৷ এ নিয়ে স্বাধীনতার পূর্বে ও পরে কর্ষক আন্দোলনও কম হয়নি৷ স্বাধীনোত্তর কালে কৃষি বিদ্যালয় স্থাপন, সেচ ব্যবস্থার প্রচলন, রাসায়নিক সারের ব্যবহার, উচ্চ ফলনশীল বীজের ব্যবহার, জমিদারি প্রথার বিলোপ, বর্গা আইন প্রচলন, আধুনিক প্রযুক্তির ব