May 2023

এ.কে.৪৭ থেকে মুখে গুলি, মুখ থেকে বের করে দেখালেন আফ্রিকান সেনা

।পরনে আফ্রিকান সেনাবাহিনীর পোশাক, চেহারা যে খুব একটা পেশী বহুল তা নয়, কিছুদিন আগে তার এক কান্ড সারাদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়৷ হাতে একে ৪৭ রাইফেল নিয়ে সোজা মুখের দিকে তাক করে গুলি চালালেন৷ তারপর সেই কার্তুজ মুখ থেকে বের করে ফেলে দিলেন৷ আরও  একটি  রাইফেল ও পিস্তল থেকেও একইভাবে নিজের মুখে গুলি করেন ওই সেনা৷

তিনি আফ্রিকার কোন দেশের সেনাবাহিনীতে রয়েছেন তা অবশ্য জানা যায়নি৷ তবে তিনি কি করে এই অতিমানবীয় কাণ্ড ঘটালেন তা নিয়ে সবার মধ্যে জল্পনা তুঙ্গে পৌঁছেছে৷

চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানার নূতন রেকর্ড---এক ডজন ইঞ্জিন তৈরী একদিনে

একদিনে একডজন রেল ইঞ্জিন তৈরী করে বিশ্বরেকর্ড গড়ল এশিয়ার বৃহত্তম এই চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানা৷ বাৎসরিক উৎপাদনের ক্ষেত্রে একাধিক রেকর্ড করার ইতিহাস  আছে এই কারখানার৷ গত ২৮শে মার্চ একইদিনে উৎপাদিত ১২টি ইঞ্জিন ভারতীয় রেলের বিভিন্ন জোনে পাঠান হয়৷

বিশ্বরেকর্ডের কৃতিত্বে খুশী সংস্থার কর্তা থেকে কর্মীরা৷ জানা গেছে গত কয়েক মাসে ৭২টি রেল ইঞ্জিন তৈরীর করার কাজ প্রায় সম্পূর্ণ হয়েছিল এখানে৷ কিন্তু শেষ কাজটুকু বাকী ছিল রাশিয়া, ইয়ূক্রেন যুদ্ধের কারণে যন্ত্রাংশ সরবরাহ করা যাচ্ছিল না৷ সম্প্রতি সেই সব যন্ত্রাংশ এসে পৌঁছনোয় ১২টি ইঞ্জিন তৈরীর কাজ একই দিনেই করা গিয়েছে৷

বিনামূল্যে চিকিৎসা শিবির

এ্যামার্টেলের --- ‘আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্র্সল রিলিফ টীম (এল)’ পক্ষ থেকে কলিকাতার পঞ্চান্ন গ্রাম আবাহনী  ক্লাব প্রাঙ্গণে বিনামূল্যে চিকিৎসা শিবির পরিচালনায় অবধূতিকা আনন্দরসপ্রজ্ঞা আচার্যা সহযোগিতায় আনন্দ গুণময়া আচার্যা, মণিকা রায় ও ভুক্তিপ্রধান সুনন্দা সাহা

বর্জ্যের ক্রমাগত বৃদ্ধিতে পরিবেশ বিপজ্জনক মাত্রায় দূষিত হচ্ছে

অপরিকল্পিত নগরায়ণ, জনবিস্ফোরণ, ভারসাম্যহীন প্রযুক্তির বহুল ব্যবহার প্রভৃতির কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ক্রমাগত বাড়ছে বর্জ্য পদার্থ৷ বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য পদার্থের মধ্যে কিছু বর্জ্য পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই বিপজ্জনক৷ যেমন তেজস্ক্রিয় পদার্থ, রাসায়নিকভাবে সক্রিয়, দাহ্য, বিস্ফোরক, বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ---এসব কিছুই বিপজ্জনক বর্জ্য পদার্থ৷ কীটনাশক, রাসায়নিক সার, বিভিন্ন ওষুধ, নষ্ট ব্যাটারী,মেডিকেল বর্জ্য, জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এসব কিছুই ঝুঁকিপূর্ণ ও ক্ষতিকর৷ বিপজ্জনক বর্জ্য সবসময় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও তা থেকে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে৷ কিছু বর্জ্য দূষিত গ্যাস সৃষ্টি করে মারাত্ম

গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ

খগেন চন্দ্র দাস

সর্দার তন্ত্র, রাজতন্ত্র, এক নায়কতন্ত্র, সীমিত গণতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র, ধনিকতন্ত্র, ইত্যাদি নানা তন্ত্রের উত্থান-পতন, পরীক্ষা-নিরীক্ষার পথ পেরিয়ে আধুনিক সমাজ আজকের গণতন্ত্রে পৌঁছেছে৷ আর এটাকেই সর্বশ্রেষ্ঠ শাসন পদ্ধতি বলে মেনে নিয়েছে৷ এই শাসন ব্যবস্থার মূল বাণী---‘‘জনগণের দ্বারা, জনগণের মধ্য থেকে জনগণের জন্য৷ প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রথম দুটি শর্ত কিছুটা গোঁজামিল দিয়ে হলেও মেনে নেওয়া যায়৷ কিন্তু তৃতীয় বিষয় অর্থাৎ ‘জনগণের জন্য’ এই বিষয়টি বরাবরই বহুলাংশে উপেক্ষিতই থেকে যায়৷ একজন জনপ্রতিনিধি জনগণের মধ্য থেকেই নির্বাচিত হবেন এতে দ্বিমত থাকার কোন কারণ নেই৷ বাস্তবেও তাই হচ্ছে৷ ক

প্রসঙ্গঃ আদিবাসীদের সাম্প্রতিক আন্দোলন

অসিত দত্ত

আদিবাসীদের নিজস্ব কয়েকটি দাবী দাওয়ার ভিত্তিতে আবারও আন্দোলন শুরু হয়েছে৷ ভারত জাকাত মাঝি পারগাণা মহলের ডাকে এই আন্দোলনে মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামের জেলা শাসকদের অফিস অবরোধ, শিক্ষা দপ্তরের অফিস অবরোধ, মঞ্চ বেধে জনসভা ইত্যাদি সংঘটিত হয়েছে৷ অবশ্য সুখের কথা প্রশাসনিক প্রতিশ্রুতির পর অবরোধ তুলে নেয়া হয়৷ সাঁওতালি শিক্ষা পর্ষদ ঘটন, চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকে ঝাড়গ্রামে নবঘটিত সাধু রামচাঁদ মুর্মূ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাঁওতালি মাধ্যমে স্নাতকস্তরে পাঠক্রম চালু করা ইত্যাদি তাদের দাবী ছিল৷ এই দাবীর প্রতি যৌক্তিকতা থাকলেও আর একটি দাবীকে ঘিরে সংঘর্ষের ইঙ্গিত পাওয়া যায়৷ দাবীটি হোল তথাকথিত অ-আদিবাসী কুড়মীদের আদিবাসী তালিকাভুক

রাণী ভবসুন্দরীর বিদ্রোহ

সুকুমার সরকার

কোনো রাষ্ট্রশক্তি কিংবা কোনো সাম্রাজ্যবাদী শাসক-শোষকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে নিয়ে যে বিদ্রোহ তাকেই বলে গণবিদ্রোহ৷ বাঙলা তথা ভারতবর্ষের প্রচলিত ইতিহাসে এই ধরণের গণবিদ্রোহের কথা প্রথম লেখা হয়েছে সন্ন্যাসীদের বিদ্রোহের কথা দিয়ে৷ সে বিদ্রোহ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে বাঙলা তথা ভারতীয় ফকির সন্ন্যাসীদের বিদ্রোহ৷ কিন্তু তার আগের বিস্মৃত অনেক বিদ্রোহের ইতিহাস লেখাই হয়নি৷ হবে কী করে, বিস্মৃত ইতিহাস তুলে আনার জন্য যে অতি মানসি প্রজ্ঞাধীসম্পন্ন ইতিহাসবিদের যথেষ্ট অভাব আছে বাঙলা তথা ভারতীয় ইতিহাসে? নইলে সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের আগে ঘটে যাওয়া এমন অনেক বিদ্রোহের কথা আছে সেগুলো কেন উঠে আসেনি?

টাটুয়াড়ায় অখণ্ড কীর্ত্তন ও নারায়ণ সেবা

গত ২৩শে এপ্রিল টাটুয়াড়া নিবাসী অভিমন্যু কুমারের বাসভবনে শান্তি, সকলের কল্যাণ, শুভকামনা ও আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডল সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ‘‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’’ কীর্তন সহযোগে প্রভাতফেরী, পাঞ্চজন্য ও  প্রণিধান, বর্ণাঘ্যদান, আধ্যাত্মিক আলোচনা ও নারায়ণ সেবার  আয়োজন করা হয়৷

পি.এস.ডি ভবনে বর্ষবরণ উদ্‌যাপন অনুষ্ঠান

১লা বৈশাখ,১৪৩০ (১৫ই, এপ্রিল,২৩) আনন্দনগরের পি.এস.ডি ভবনে বাংলা নববর্ষের উদ্‌যাপনের আয়োজন করা হয়৷ এই উপলক্ষ্যে প্রভাত সঙ্গীত, তিনঘন্টা অখণ্ড ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ সংকীর্ত্তন, মিলিত সাধনা , বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, নববর্ষের তাৎপর্য ব্যাখ্যা  ও মিলিত আহারের মাধ্যমে পালিত হয়৷