September 2024

একান্ত আপন

কৌশিক খাটুয়া

তুমি স্রষ্টা, প্রতিপালক,

তুমি পরিত্রাতা, তোমার চরণে

শতকোটি নমি,

তুমি পরমপিতা৷

তব করুণায় তোমাকে জেনেছি,

সারাৎসার তোমাকে মেনেছি

সর্বদা সাথে তাও বুঝেছি

যুগ যুগ ধরে শুধু তোমা তরে

চাপা আছে ব্যাকুলতা৷

যে কথাটি আজও হয়নি ব্যাক্ত

সে কথাকি তবে অশ্রুসিক্ত!

সবখানে নয় অভিব্যক্ত

তাই প্রকাশের আকুলতা৷

ছোট ছোট কথা ছোট ছোট ভাব

অঞ্জলী দিয়ে গড়ি সদ্ভাব,

সৃষ্টির মাঝে তব আবির্ভাব

নানা রূপে রঙে তোমারি আভাস৷

বিপদে সম্পদে আছ পাশে পাশে,

পুষ্প কোরকে ফুলের সুবাসে

অদৃশ্য হাত

আচার্য গুরুদত্তানন্দ অবধূত

কালবৈশাখীর ঝড়ের মত

বিদ্যুত গতিতে তুমি এলে,

সরিয়ে রিক্ততা দিলে পূর্ণতা,

গড়লে মানুষ মানবতার

মহান আদর্শে৷

গড়ে উঠল মিশন তোমার নেতৃত্বে,

 য ঃ (১) ‘যা’ ধাতু সাধারণতঃ তিনটি অর্থে ব্যবহৃত হয়---যাওয়া বা চলা, নড়াচড়া করা, শান্তিপূর্ণভাবে সঙ্গে থাকা৷ ‘যা’ ধাতু+ ‘ড’ প্রত্যয় করে যে ‘য’ শব্দ পাচ্ছি তার একটি অর্থ হচ্ছে ‘যে চলে’ goer)৷

(২) এই ‘যা’ ধাতু+ ‘ড’ প্রত্যয় করে যে ‘য’ শব্দ পাই তার আর একটি অর্থ হচ্ছে ‘যে নড়াচড়া করে’৷ মনে করো, তুমি চলছ৷ সেক্ষেত্রে তোমাকে ‘য’ ৰলা চলৰে৷ আর তুমি চলছ না কিন্তু হাতে পেন্সিল নিয়ে কিছু লিখছ, তোমার হাত নড়াচড়া করছে, সেক্ষেত্রেও তোমাকে ‘য’ ৰলা চলৰে৷

যা ভাবছ তা নয়

‘মৃগী’ শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে একটি স্নায়ু–সংক্রান্ত মানসিক ব্যাধি, ইংরেজীতে ন্দ্বহ্মন্প্তন্দ্বহ্মব্দ্৷ যদি কোনো কম বয়সের ছেলে বা মেয়ে হঠাৎ কোনো অভাবনীয় কিছু দেখে বা শোনে তাহলে অনেক সময় তার স্নায়ুর ওপর বা মনের ওপর হঠাৎ একটা ৰড় রকমের চাপ এসে পড়ে৷ সেই চাপ সে যদি সহ্য করতে না পারে তখন তার এই মৃগী রোগ দেখা দেয়৷ যেমন ধরো, একটি ১২/১৪ বছরের ছেলের ধারণা ছিল, অমুক লোকটি কোনো নেশার ধারেকাছে যান না৷ হঠাৎ সে দেখলে সেই সংশ্লিষ্ট লোকটি বোতলের পর বোতল মদ খাচ্ছে৷ ফলে তার আগেকার ধারণার ওপর বিরাট একটা হাতুড়ির আঘাত লাগল৷ এর ফলে তার মৃগী রোগ দেখা দিতে পারে৷ কোনো একটি ছেলের ধারণা ছিল যে সে সদ্বংশজাত কিন্তু হঠাৎ

অনূর্ধ-১৭ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিতল নেহা সাঙ্গওয়ান

অলিম্পিক্স অভিযান শেষে বিনেশ ফোগাট বাড়ি ফেরার দিন মাঝরাত পর্যন্ত জেগেছিল সে৷ টাকার নোট দিয়ে মালা বানিয়ে পরিয়ে দিয়েছিল বিনেশের গলায়৷ অলিম্পিক্সে বিনেশের পদক হাতছাড়া হলেও, মান রাখল নেহা সাঙ্গওয়ান৷ হরিয়ানার যে বালালি গ্রামে থাকেন বিনেশ, সেই গ্রামের মেয়ে নেহা অনূর্ধ-১৭ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিতল৷ প্রতিযোগিতায় এখনও পর্যন্ত চারটি সোনা জিতেছে ভারত৷

জ্য শুটিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হলেন আদ্রিয়ান কর্মকার

রাজ্য শুটিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হলেন আদ্রিয়ান কর্মকার৷ শুক্রবার আসানসোলে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে সোনা জিতেছেন অলিম্পিয়ান জয়দীপ কর্মকারের ছেলে৷ এ দিন জয়দীপ নিজেই সে খবর জানিয়েছেন৷

১০ মিটার এয়ার রাইফেল আদ্রিয়ানের পছন্দের ইভেন্ট নয়৷ কিন্তু ফাইনালে লড়াই হয়েছে হাড্ডাহাড্ডি৷ আন্তর্জাতিক মঞ্চে পদকজয়ী অভিনব শয়ের সঙ্গে জোর লড়াই হয় আদ্রিয়ানের৷ শেষ শট পর্যন্ত লড়াই চলে৷ শেষ পর্যন্ত সোনা জেতেন আদ্রিয়ান৷ ইভেন্টের শুরুতে সপ্তম স্থানে ছিলেন তিনি৷ সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সোনা জেতেন৷

যুক্তির রাজত্ব

এই সৌরজগৎ সম্পদ-প্রাচূর্যে ভরপুর৷ শুধুমাত্র মানুষই নয়, জীব জগতের খাওয়া-পরা তথা সর্বাত্মক বিকাশের জন্যে পর্যাপ্ত সম্পদ এখানে রয়েছে! কিন্তু আমাদের ক্রুটিপূণ চিন্তা বা দুর্বুদ্ধির জন্যেই আমরা বহু সমস্যার যথার্থ সমাধান খুঁজে পাইনি৷ আমাদের এ পৃথিবী যেন গুপ্তধন-ভাণ্ডার৷ বিশ্বের সমস্ত প্রাণীর রক্ষণাবেক্ষণ তথা তাদের পরিবর্ধনের জন্যে আমাদের এই লুকোনো সম্পদকে ভালভাবে কাজে লাগাতে হবে৷

অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড সমস্যার সমাধান নয়---দায় এড়িয়ে যাচ্ছে শাসক ও সুশীল সমাজ

ধর্ষন জনিত অপরাধে অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড চেয়ে গত ৩রা সেপ্ঢেম্বর সর্বসম্মতিতে বিধানসভায় বিল পাশ হল৷ আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক এদিন বিধান সভায় দ্য অপরাজিতা উইমেন এণ্ড চাইল্ড (ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্রিমিনাল লজ অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল পেশ করেন৷ শাসক বিরোধী সব পক্ষই এই বিলে সমর্থন করেন৷ মুখ্যমন্ত্রী দেশের সমস্ত ধর্ষিতা নির্যাতিতার প্রতি শোক জানিয়ে বলেন---ধর্ষনের মত নিকৃষ্ট অপরাধে কঠোরতম শাস্তির কথা বলা হয়েছে এই বিলে৷

বিকল্প শক্তির সন্ধানে জাপান পাড়ি দিচ্ছেন বাঙলার সন্তান

জাপান সোসাইটি ফর দি প্রমোশন অফ সায়েন্স (জে এস.পি.এস) বিকল্প শক্তির উৎস খুঁজতে গবেষণার জন্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা ১১জন গবেষককে বেছে নিয়েছে৷ এই ১১জনের মধ্যে স্থান পেয়েছেন বাঙলার সন্তান পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়ার প্রত্যন্ত গ্রাম রায়েরপাড়ার বাসিন্দা শুভ্রজ্যোতি ঘোষ, বয়স ২৭ বছর৷ বাবা সুভাষচন্দ্র ঘোষ ও মা পার্বতী ঘোষ৷ ২০১৯ সালে এম.এস.সি পাশের পর নেট ও গেট পাশ করে গুয়াহাটি আই.আই.টি থেকে পি.এইচ.ডি করেন৷

দিকে দিকে অনুষ্ঠিত হল আনন্দমার্গের সেমিনার

গত ৩০,৩১শে আগষ্ট ও ১লা সেপ্ঢেম্বর টাটানগরে বিরসানগর আনন্দমার্গ স্কুলে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ তিনদিনের এই সেমিনারে ৩০শে আগষ্ট সকালে ৯টা-১২টা তিন ঘন্টা অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ এরপর অপরাহ্ণে সেমিনারের শুভ সূচনা করেন প্রশিক্ষক আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত৷ এরপর স্থানীয় বিশিষ্ট আনন্দমার্গী আচার্য আশীষদেব বর্তমান বিশ্বে আনন্দমার্গের প্রয়োজন ও ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন৷ তিনদিনের আলোচনা সভায় আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত ও আচার্য কৃষ্ণপ্রসূনানন্দ অবধূত আনন্দমার্গ দর্শনের সামাজিক অর্থনৈতিক আধ্যাত্মিক বিষয়ে আলোচনা করেন৷ ১লা সেপ্ঢেম্বর সকালে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা টাটানগর শহর পরিক্রমা করে৷ তিনদি