December 2024

বার্ষিক অখণ্ড নাম সংকীর্তন

গত ৫-৬ অক্টোবর’২৪ আনন্দমার্গ গুড়িডি গ্রাম শাখা আয়োজিত বার্ষিক ২৪ ঘণ্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ নাম সংকীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷

হাওড়ায় বন্যার্তদের পাশে এ্যামার্ট

গত ২রা অক্টোবর আমতা ২নং ব্লকের দক্ষিণ ভাটোরা গ্রামে আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্র্সল রিলিফ টীমের পক্ষ থেকে বন্যায় বিপর্যস্ত মানুষদের বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী ও বস্ত্র বিতরণ করা হয়৷ সেই সঙ্গে একটি স্বাস্থ্য শিবির খুলে অসুস্থ মানুষজনের চিকিৎসা করা হয় ও ঔষধ দেওয়া হয়৷ ওই স্বাস্থ্য শিবিরে শতাধিক মানুষের চিকিৎসা করা হয়৷ চিকিৎসা করেন ডাঃ চাঁদমোহন পাল ও শেখ রাজা, অবধূতিকা আনন্দরসধারা আচার্যা, আচার্য মহাব্রত ব্রহ্মচারী, আচার্যা লোপামুদ্রা ব্রহ্মচারিনী৷ সহযোগিতা করেন ভারতী কুণ্ডু, অসিত মণ্ডল প্রমুখ৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জেলার ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা৷

বাস্তুতন্ত্র রক্ষার্থে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে চান তাসমানিয়ান টাইগার

তাসমানিয়ান বাঘ৷ প্রায় এক শতাব্দী আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া একটি প্রজাতি৷ পিঠে ডোরাকাটা দাগের জন্য একে বাঘের তকমা দেওয়া হলেও আদতে এই প্রাণীটির নাম ছিল থাইলাসিন৷ এটি আসলে মার্সুপিয়াল গোত্রের এক ধরনের অস্ট্রেলিয়ান স্তন্যপায়ী প্রাণী যারা নিজেদের থলিতে করে বাচ্চা লালনপালন করে৷ প্রায় ৩ হাজার বছর আগে তাসমানিয়ান বাঘেরা অস্ট্রেলিয়া জুড়ে দাপিয়ে বেড়াত৷ তাদের দৌরাত্ম্যে ভেড়াদের প্রাণ বাঁচাতে পশুপালকদের রীতিমতো নাজেহাল অবস্থা হত৷ সে কারণে গবাদি পশুদের রক্ষা করতে নির্বিচারে নিধন করা শুরু হয় তাসমানিয়ান বাঘের৷ বিজ্ঞানীরা ১১০ বছর ধরে ইথানলে সংরক্ষিত তাসমানিয়ান বাঘের মাথার খুলি-সহ তাদের গবেষণার জন্য

হাওড়ার রাণীহাটিতে কীর্ত্তন দিবস পালন

গত ৮ই অক্টোবর হাওড়া রাণীহাটি আনন্দমার্গ আশ্রমে কীর্ত্তন দিবস পালন করা হয়৷ এই উপলক্ষ্যে জেলার বিভিন্ন ইয়ূনিটের মার্গী ভাই বোনেরা আশ্রমে সমবেত হন৷ সকলে এক স্বর্গীয় পরিবেশে ৩ ঘন্টা অখণ্ড ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ মহামন্ত্র কীর্ত্তনে আপ্লুত ছিলেন৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, স্বাধ্যায় ও কীর্ত্তন মাহাত্মের ওপর আলোচনার পর অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়৷

মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে নারায়ণ সেবা ও বস্ত্র বিতরণ

গত ২১শে অক্টোবর, হাওড়ায় চ্যাটার্জী হাট আনন্দমার্গ স্কুলে মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে দুঃস্থ মানুষদের হাতে বস্ত্র তুলে দেওয়া হয় ও প্রায় ১০০০ মানুষ নারায়ণ সেবায় অংশগ্রহণ করেন৷ নারায়ণ সেবায় সহযোগিতা করেন বকুলচন্দ্র রায়, অমিয় পাত্র, শ্যামাপদ মণ্ডল, বিজলী মণ্ডল, প্রশান্ত শীল প্রমুখ৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আচার্যা লোপামুদ্রা ব্রহ্মচারিনী৷

এছাড়াও শ্যামপুর ব্লকের সুলতানপুরে আনন্দমার্গ চক্রনেভিতে ও বিলাডিঙ্গি আনন্দমার্গ আশ্রমে বকুল রায়ের উদ্যোগে বস্ত্র বিতরণ হয়৷

সমবায় স্টল

হাওড়া ভুক্তির উদ্যোগে তিলজলা কেন্দ্রীয় আশ্রমে গত ২১শে অক্টোবর থেকে ২৬শে অক্টোবর পর্যন্ত অখণ্ড কীর্ত্তন চলাকালীন, আনন্দ প্রগতি সমবায় নিজস্ব উৎপাদিত বিভিন্ন রকম খাদ্যদ্রব্য ও পণ্য সামগ্রী বিক্রয়ের জন্য একটি স্টল পরিচালনা করেন৷

কৃষ্ণনগরে কীর্ত্তন দিবস পালন

গত ৮ই অক্টোবর ২৪ নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহর অন্তর্গত ঘূর্ণী হালদার পাড়ার মোড়ে ৮ই অক্টোবর২৪ কীর্তন দিবস উপলক্ষ্যে বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তিন ঘন্টা ব্যাপী মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবা নাম কেবলম্‌ অখন্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্তন শেষে মিলিত সাধনা গুরুপুজা, স্বাধ্যায় করেন ডিটএস- এল কৃষ্ণনগর ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা ও কীর্তন মহিমার ওপর আলোচনান্তে নারায়ন সেবায় আপ্যায়ীত করেন কৃষ্ণনগর ইউনিট সচিব শ্রীআনন্দ বিশ্বাস তারপর অনুষ্ঠানের সমাপ্তী ঘোষিত হয়৷

শারদীয়া উপলক্ষ্যে নূতন বস্ত্র বিতরন

এলাঙ্গী, নদীয়া ঃ গত ৯ই অক্টোবর ২০২৪ নদীয়া জেলা আনন্দমার্গ ইউনিবার্সাল রিলিফ টিম এর পক্ষ থেকে নদীয়া জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম এলাঙ্গীতে ৯ই অক্টোবর ২৪ ভুক্তিপ্রধান (নদীয়া) ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস এর গৃহপ্রাঙ্গনে শারদীয়া উপলক্ষে ৭০ জন দুস্থঃ মহিলার হাতে নূতন বস্ত্র তুলে দেন কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য পরাজ্ঞানানন্দ অবধূত, ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা কূষ্ণনগর ইউনিট সচিব আনন্দমন্ডল তরুন আনন্দমার্গী শ্রী মনোতোষ মজুমদার ও এলাঙ্গী আনন্দমার্গ স্কুলের শিক্ষক শ্রীমিলন ভাই শ্রী সুব্রতভাই ছাড়া আরও অনেকে৷

মহাপ্রয়াণ উপলক্ষ্যে কৃষ্ণনগরে অখন্ড কীর্ত্তন

 গত ২১শে অক্টোবর ২৪, নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহর অন্তর্গত ঘূর্ণী হালদার পাড়ার মোড়ে পরমারাধ্য মার্গ গুরুদেবের কোয়াটার মধূপর্ণায় ২১ অক্টোবর২৪ মহায়াণ দিবস উপলক্ষ্যে বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তিন ঘন্টা ব্যাপী মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবা নাম কেবলম্‌ অখন্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা গুরুপুজা স্বাধ্যায় হয় স্বাধ্যায় করেন অণুপ্রিয়া দেব ও বিশিষ্ঠমার্গী তথা এলাঙ্গী আনন্দমার্গ স্কুলের চেয়ারম্যান সনৎ মৃধা৷ মহাপ্রয়াণ দিবসের ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন প্রবীণ আনন্দমার্গী গৌরঙ্গ ভট্টাচার্য৷

উপস্থিত ৰুদ্ধি

‘তন্’ ধাতুর অর্থ হ’ল ৰেড়ে যাওয়া, অভিব্যক্ত হওয়া৷ যে মানুষ তার ভাবধারাকে নাচে–গানে অভিনয়ে–আবৃত্তিতে অভিব্যক্ত করতে পারে তার জন্যে ‘তন্’ ধাতুর উত্তর ড প্রত্যয় করে ‘ত’ শব্দ ব্যবহূত হয়৷ তাই এক্ষেত্রে ‘ত’–শব্দের একটি অর্থ হ’ল ণট বা অভিনেতা৷

অভিনেতার মধ্যেও অনেক সময় অদ্ভুত রকমের উপস্থিত ৰুদ্ধি দেখা যায়৷ সে বিচারে তিনি দু’দিক দিয়েই ‘ত’৷ অভিনয় জগতের ‘ত’–এদের উপস্থিত–ৰুদ্ধি সম্ৰন্ধে বা উপস্থিত ৰুদ্ধির স্বভাব সম্ৰন্ধে অনেক গল্প প্রচলিত আছে৷ দু’একটি গল্প তোমাদের শোনাচ্ছি ঃ