জনগণ সাবধান!!
ইন্দো আমেরিকান হসপিটাল I.A.H) ও দক্ষিণ ডানকোটা (ইউ এস এ) -এর চেয়ারম্যান ও সি. এম. ও ডঃ অঞ্জলি মাথুর সহ একদল গবেষক ডাক্তার মিলে জনস্বার্থে নিম্নলিখিত এই তথ্যটি প্রচার করেছেন৷
- Read more about জনগণ সাবধান!!
- Log in to post comments
ইন্দো আমেরিকান হসপিটাল I.A.H) ও দক্ষিণ ডানকোটা (ইউ এস এ) -এর চেয়ারম্যান ও সি. এম. ও ডঃ অঞ্জলি মাথুর সহ একদল গবেষক ডাক্তার মিলে জনস্বার্থে নিম্নলিখিত এই তথ্যটি প্রচার করেছেন৷
গত ৭০ বছর আগে মহান দেশ ভারতবর্ষকে সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে ভাগ করে নিছক রাজনৈতিক স্বাধীনতা পেতে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি সাহায্য করায় আমরা রক্তাক্ত দেশ জননীকে পাই৷ এতোদিন ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দেশকে শাসন করে আসছে ৷ তারমধ্যে কত যে ঘটনা ঘটে গেছে হিসাব নেই৷ এদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের দলগুলির যে কত রূপ দেখেছি তাও এক বিস্ময়কর৷ রাজনৈতিক ক্ষমতা লাভের জন্য কতো দল ঢং করে বিরোধী দলে ঢুকে বন্ধু সেজেছে তাও এক মহাভারত৷ কংগ্রেসের মিলিজুলি সরকার গত ২০১৩ সালে শেষের মূহূর্তে লোকপাল ও লোকায়ুক্ত আইন পাশ করে কিন্তু এখনও পর্য্যন্ত লোকপাল গঠন হয় নি৷ গত ২০১৭তে উল্টে মোদি সরকার বিজেপি শাসিত এই আইন সংশোধনের
মানবদেহে Cell বিষয়ে সর্বাধুনিক খবর৷ যন্ত্র যত উন্নত সূক্ষ্ম হচ্ছে, শক্তিশালী হচ্ছে, Cell-এর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে৷ একটা Adult মানবদেহে Cell সংখ্যা কমবেশি ৫০ ট্রিলিয়ন, মানে ৫০,০০০,০০০,০০০,০০০ (পঞ্চাশের পর ১২টি শূন্য)৷ কত বড় এই সংখ্যা!! এক সেকেণ্ডে এক--- এইভাবে নিরন্তর দিনরাত গুণে গেলে ৫০ ট্রিলিয়ন সেকেণ্ড লাগবে৷ মানে ১৬ লক্ষ, ৭হাজার, ৫১০ বছর !! শুধুমাত্র একটি মানবদেহের Cell গুণতে এত বছর! এরপরে ওই Cell - এর মধ্যে আছে লক্ষ লক্ষ অণু পরমাণু, কোটি অতি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কণা৷ সেসব জুড়লে হয়তো একটি মানবদেহ অণু-পরমাণু-কণা গুনতে কোটি কোটি বছর লাগবে৷ কি বিশাল এই স্থূল মানবদেহ!!
মানবজাতির ইতিহাস পর্র্যলোচনা করে দেখা যায় যে সর্বদাই মনুষ্যসমাজে শুভ ও অশুভ উভয় প্রকার শক্তি ক্রিয়াশীল থাকে আর এই বিপরীতধর্মী শক্তির মধ্যে চলে নিরন্তর সংগ্রাম৷ মানবজাতির এই সুদীর্ঘ পথপরিক্রমায় অধিকাংশ সময় অশুভশক্তির প্রাবল্য পরিলক্ষিত হলেও শুভশক্তির প্রবাহ নিরবচ্ছিন্নভাবে বয়ে গেছে অন্তঃসলিলারূপে ৷ তা না হলে মনুষ্যনামক প্রাণী অন্যান্য বৃহদাকার অগণিত প্রাণীকুলের মতো পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ণ হয়ে যেত৷ তাই যখনই অশুভ শক্তির চরম আঘাতে মানব সমাজের অস্তিত্ব ধবংসের মুখোমুখি হয়েছে তখনই কোন এক মহান পুরুষের আবির্র্ভব ঘটেছে৷ সেই মহাসম্ভূতির নেতৃত্বে সকল শুভ শক্তির সম্মিলিত প্রয়াসে চন্ডশক্তি তথা পাপ
পরিবর্তনশীল জগতের ধর্মই হচ্ছে থেমে না থেকে এগিয়ে চলা৷ এই যে চলা এটাকেই জগৎ বলে৷ তাই গত ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগষ্ট যে পরিস্থিতি যে আনন্দ উৎসব দেখেছিলুম সেই আনন্দ উৎসব আজ কিন্তু চোখে পড়ে না৷ কেন এমন হ’ল তার খোঁজ করাটা অতি জরুরী৷ তাই এই প্রতিবেদন৷ সেদিন আমাদের মত আজকের বৃদ্ধ ও বৃদ্ধারা ছিল একেবারে কিশোর ও কিশোরী৷ মনে পড়ে সারা রাত ধরে কাগজের শিকলি তৈরী করে বড়দের সঙ্গে পরদিন সকাল বেলায় সারা পাড়াকে সাজিয়েছিলুম৷ পতাকা উত্তোলন করার পর পতাকা নিয়ে কয়েক মাইল ধূলো মাখা পায়ে হেঁটেছিলুম৷ শেষে মিষ্টান্ন পেয়ে খুশী হয়ে দুপুরে বাড়ী ফিরি বড়দের সঙ্গে৷ ইংরেজ চলে গেছে দেশ স্বাধীন হয়েছে, তাতে মনে কতটা যে আনন্দ তা প্রকা
বসন্তোৎসব সারা ভারতের উৎসব–উত্তর ভারতে ‘হোলি’, বিহার অঞ্চলে ‘ফাগুয়া’ ও বাংলায় ‘দোলযাত্রা’৷ আদিতে এই উৎসব ছিল মূলতঃ আর্যদের৷ প্রাচীন আর্যদের বাসভূমি ছিল মধ্য এশিয়ায়৷ এই অঞ্চলটা ছিল ভীষণ ঠাণ্ডা৷ সারা শীতকাল কেবল বরফ পড়তো, এটা ছিল আর্যদের দুঃসহ কষ্টের কাল৷ নিদারুণ ঠাণ্ডায় মানুষ জবু–থবু হয়ে মরার মত পড়ে থাকতো, কোন কাজকর্ম করতে পারতো না৷ এই শীতকালটা যখন বিদায় নিত, আর্যরা তখন আনন্দে উৎসবে মেতে উঠতো৷ ‘উৎ’ মানে আনন্দে লাফিয়ে ওঠা আর ‘সব’ মানে ‘জন্মগ্রহণ করা’৷ আক্ষরিক অর্থেই বসন্তের আগমনে আর্যরা প্রাণচঞ্চল হয়ে উঠতো, হৈ–হুল্লোড়, ও কর্মচাঞ্চল্যে মেতে উঠতো৷
পাঞ্চভৌতিক শরীর গঠিত হয় ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুৎ ও বোম এইপঞ্চভূতের সমন্বয়ে৷ এখন যেহেতু পঞ্চভৌতিক উপাদানে গঠিত শরীরে ক্ষিতিভূত ও অপভূত বর্তমান আছে অতএব এই শরীরকে রক্ষা করার জন্যে খাদ্য ও জলের নিশ্চয়ই প্রয়োজন হবে ও স্থূল শরীরে স্নায়ু কোষ Nerve cell) থাকবে ও নার্ভসেলের সাহায্যে মন mind) কাজ করবে৷ কিন্তু যাদের ত্রিভৌতিক শরীর অর্র্থৎ তেজভূত, মরুৎভূত ও বোমভূত নিয়ে যাদের শরীর গঠিত তাদের শরীরে যেহেতু ক্ষিতি ও অপ এই দুটি ভূত নেই, সুতরাং এই ত্রিভৌতিক শরীরের জন্যে খাদ্য ও জলের প্রয়োজন নেই৷ অর্র্থৎ এদের শরীরে কোন নার্ভ সিস্টেমের প্রয়োজন হয় না৷ কারণ নার্ভ দরকার হয় কেবলমাত্র পাঞ্চভৌতিক শরীরের
(শিব-চতুর্দশীতে সারা দেশ জুড়ে শিবকে কেন্দ্র করে উৎসব হ’ল৷ শিবের জনপ্রিয়তা আর সব দেবদেবীকে ছাপিয়ে যায়৷ প্রকৃতপক্ষে এই শিব কে? কাল্পনিক তেত্রিশ কোটি দেবতার মতো শিব কিন্তু কাল্পনিক দেবতা নন৷ আজ থেকে প্রায় সাত হাজার বৎসর পূর্বে মানব শরীর নিয়ে ধরার ধূলায় আবির্ভূত হয়েছিলেন তিনি৷ শিবের ঐতিহাসিকতা ও মানব সমাজে শিবের অবদান নিয়ে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী বিখ্যাত গ্রন্থ ‘নমঃ শিবায় শান্তায়’ অবলম্বনত্রেন এই নিবন্ধটি লিখেছেন ---লালন সেনগুপ্ত)
বিগত দুই তিন সপ্তাহ ধরেই বিশ্ববিখ্যাত হীরের গহণা ব্যবসায়ী নীরব মোদি, তাঁর সংস্থা ও নীরবের মামা মেহুল চোক্সীর বিরুদ্ধে পি.এন.বি অর্র্থৎ পঞ্জাব ন্যাশন্যাল ব্যাঙ্ককে প্রায় সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা প্রতারণার সংবাদে সারাদেশ তোলপাড়৷ পিএনবির তরফে সিবিআইয়ের কাছে নীরব মোদি , তাঁর স্ত্রী অমি, ভাই নীরল, মামা মেহুল চোক্সী ও তাঁদের অলঙ্কার সংস্থার বিরুদ্ধে প্রায় ১৮০ কোটি ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা) প্রতারণার অভিযোগ জানিয়েছে৷ সংবাদে প্রকাশ, পিএনবির মুম্বাইয়ের ব্র্যাডি হাউস শাখা থেকে ২০১১ সালে কোনো নিয়ম কানুন ছাড়াই ব্যাঙ্ক অফিসারদের যোগসাজসে বিরাট অঙ্কের অর্থের গ্যারান্টি বা
বহু লক্ষ বছরের শ্রমসাধনা ও কর্মপ্রচেষ্টায় গড়ে উঠেছে মানুষের আজকের এই সভ্যতা৷ মানব সভ্যতার এই ইতিহাস কেবল যে ধারাবাহিক ভাবে উন্নতির পথে এগিয়েছে তা নয়, সভ্যতা এগিয়েছে নানান উত্থান–পতনের মধ্য দিয়ে৷ এগিয়ে চলতে গিয়ে নূতনকে বরণ করেছে–বিদায় দিয়েছে বহু পুরাতনকে৷ এগিয়ে চলতে চলতে সে হয়ে যায় ক্লান্ত, শ্রান্ত তখন তার গতি শ্লথ, অগ্রগতি রুদ্ধ৷ আবার সে যেন জেগে ওঠে, নূতন উদ্যমে এগিয়ে চলে, নূতন ভঙ্গীতে নূতন পথে৷ এই যে পরিবর্তন একে বলা যায়, পুনর্জাগরণ বা ‘রেণেশাঁ’৷ এই পুনর্জাগরণ আনতে হবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে৷ আনন্দমার্গের প্রবক্তা শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী এই সর্বাত্মক রেণেশাঁর কথা বলে গেছেন তাঁর বিভিন্ন প